নতুন সূর্য উঠেছে আজ। চারদিকে আলপনার রেখা, বাতাসে শাড়ি-পাঞ্জাবির খসখস, উৎসবের ঢেউ বয়ে চলেছে শহরের অলিতে-গলিতে। বৈশাখ এসেছে তার চিরচেনা জাঁকজমক নিয়ে—পান্তা-ইলিশের গন্ধ, ঢোলের শব্দ, গানের তালে শরীর দুলে ওঠে
বৈশাখের সকালে সূর্যটাও বুঝি একটু রঙ চড়িয়েই উঠেছিল। আলোয় ছিল লালচে উজ্জ্বলতা, হাওয়ায় একটা কাঁপুনি, আর আকাশে পাখিদের ডানায় যেন ছিল গানের নোটেশন। এমন দিনেই আমরা পৌঁছালাম শতায়ু অঙ্গনে—একটা জায়গা
বসন্তের শেষ ধুলোমাখা হাওয়ায় যখন প্রকৃতি আপন অঙ্গার ঝেড়ে নতুন করে সেজে ওঠে, ঠিক তখনই বাঙালির প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখ ধরা দেয়—একটি নব সূর্যোদয়ের মতো, একটি আশাবাদের গান হয়ে। কবি
হোমনা উপজেলার সংকৃতির সভ্যতার ঐতিহাসিক নির্দেশন হচ্ছে শ্রীমদ্দী গ্রামের বাঁশের বাঁশি। এখানকার তৈরির বাঁশিতে সুর তুলে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সূরকাররা। এশিয়া ইউরোপসহ প্রায় ২৫ টি দেশে রপ্তানি করা হয় এই
-এসো হে বৈশাখ, এসো এসো। এসো হে বৈশাখ, এসো এসো। তাপস নিঃশ্বাস বায়ে মুমূর্ষুরে দাও উড়ায়ে, বৎসরের আবর্জনা দূর হয়ে যাক যাক যাক। এসো এসো… এসো হে বৈশাখ, এসো এসো
পহেলা বৈশাখ, বাংলা নববর্ষ— এ যেন শুধু একটি দিন নয়, বরং বাঙালির সংস্কৃতি, আত্মপরিচয় আর ঐতিহ্যের এক মহা সম্মিলন। সময়ের প্রবাহে, সমাজের রুচিবোধে, সংস্কৃতির অভিঘাতে আজ এই দিনটি যেন হয়ে
আসছে বাংলা এক্সপ্রেস—নতুন স্বপ্ন, নতুন দিগন্ত, নতুন প্রতিশ্রুতি নিয়ে। চোখ ধাঁধানো সব খবর, সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে এগিয়ে চলা বিশ্লেষণ, সংবাদ তৈরির অন্দরমহলের অজানা গল্প—সব মিলিয়ে এটি হতে চলেছে পাঠকের
ঈদের আনন্দ যখন স্মৃতিমেদুরতার আবরণে আবৃত হতে শুরু করে, ঠিক তখনই “স্বরলিপি সংস্কৃতি অঙ্গন” এক ব্যতিক্রমী আয়োজনের মাধ্যমে সেই আনন্দের রেশকে যেন নতুন করে জাগিয়ে তোলে। ঈদের আট দিন পর
কাজী নজরুল ইসলাম প্রথমবারের মতো “বাংলাদেশ” শব্দটি ব্যবহার করেন ১৯২৬ সালে রচিত তাঁর বিখ্যাত কবিতা “খেয়াপারের তরণী”-তে। এই কবিতায় নজরুল ব্রিটিশ শাসনাধীন বাংলা এবং স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষার প্রতিচ্ছবি তুলে ধরেছেন। কবিতাটি
চিটাগং ক্লাবের ছায়াময় প্রাঙ্গণ, তার এক কোণে বসে থাকা দুটি দীপ্তিময় মুখ। একদিকে উপমহাদেশের কিংবদন্তি নজরুল সংগীত শিল্পী, জাতীয় কবি নজরুল মঞ্চের সভাপতি, আমাদের প্রিয় ও শ্রদ্ধেয় ফরিদা আপা—যাঁর কণ্ঠে