আমি নাছিম—ফটিকছড়ির আজাদী বাজারের সেই মানুষ, যে জীবনের বহু সময় অসহায়-গরীব মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে কাটিয়েছে। পথহারা মানুষদের পথ দেখিয়েছি, না খেয়ে খাইয়েছি, নিজের সুখ বিলিয়ে দিয়ে অন্যকে সুখী করেছি। যাদের
“নিশ্ছিদ্র ভালোবাসার আজ আমার জন্মদিন”” আজ বৈশাখের দুই তারিখ। পঞ্জিকার হিসেব বলবে এটি ১৫ই এপ্রিল, কিন্তু আমার কাছে এই দিনটির তাৎপর্য বহুগুণে বড়। কারণ আজই আমার সত্যিকারের জন্মদিন। যদিও কাগজ-কলমের
এক ঝলক আলো এসে যেন ঘরে ঢুকে পড়ে – মুখভরা হাসি, চোখে টলমল তারার মতো ঝিকিমিকি চাহনি, আর কপালের কোণে কোঁকড়ানো চুলগুলো এমনভাবে নেচে ওঠে, যেন কোনো পুরোনো কবিতা নতুন
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ইতিহাস বদলায়, বদলায় মানুষ, বদলায় সমাজ। কিন্তু কিছু প্রশ্ন চিরন্তন থেকে যায়। কেন আমাদের বোয়ালখালী এখনও অবহেলিত? কেন এখানকার মানুষ প্রতিনিয়ত স্বপ্ন দেখে, অথচ সেই স্বপ্ন বাস্তবতার
মানুষের সভ্যতা বড়ই বৈপরীত্যে ভরা। যাঁরা এই সভ্যতার আলোকশিখা জ্বালিয়ে রেখেছেন, তাঁরা নিজেরাই থেকে গেছেন অন্ধকারে। যেন সেই বাতিওয়ালা, যে পথে পথে বাতি জ্বালে, অথচ নিজের ঘরে ফেরার পর দেখে
হৃদয় বেদনাবিদ্ধ, চোখে অশ্রু ভরা, নোমান ভাই আর নেই, আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন, চট্টগ্রামের রত্ন, মুক্তিযুদ্ধের অগ্নিপরুষ, তাঁর অবদান চিরকাল অমলিন থাকবে আমাদের মনে। আজ সকালে যখন এই দুঃখজনক সংবাদটি
গতকাল, যখন আমি জুমার নামাজ পড়তে হাজির হয়েছিলাম পাঠান্যাগোদা মৌলভী পুকুর সংলগ্ন হযরত সুলতান শাহা জামে মসজিদে, তখন আমার হৃদয়ে এক অদ্ভুত প্রশান্তি ও অভিজ্ঞতার উপলব্ধি হয়। মসজিদটির নতুন ভবন
আজ আমি এক বিশেষ আনন্দের মুহূর্তে আমার নতুন বই “সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের কথা” শুভেচ্ছা স্বরূপ অর্পণ করলাম আমার প্রিয় ভাতিজা এ্যাডভোকেট মফিজুর আলমকে। তিনি আনন্দের সঙ্গে এই বইটি গ্রহণ করেছেন,
“সব সাধকের বড় সাধক এই দেশেরই চাষা, তাদের নিয়ে দেশব্যাপী করে সকল আশা।” এই গীতির মাধ্যমে কাজী নজরুল ইসলাম আমাদের শিখিয়ে গেছেন যে, সমাজের সব সাধক বা মহামানব, যারা মানুষের
গত ৯ ই ফেব্রুয়ারী, ফিয়োদর মিখাইলোভিচ দস্তয়েভস্কির ১৪৪ মৃত্যু দিবস অতিবাহিত হলো, যিনি ১৮৮১ সালে পৃথিবী থেকে চলে গিয়েছিলেন। তাঁর রচনাগুলি শুধু সাহিত্যিক জীবনের এক অধ্যায় নয়, বরং একটি যুগান্তকারী