সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ইতিহাস বদলায়, বদলায় মানুষ, বদলায় সমাজ। কিন্তু কিছু প্রশ্ন চিরন্তন থেকে যায়। কেন আমাদের বোয়ালখালী এখনও অবহেলিত? কেন এখানকার মানুষ প্রতিনিয়ত স্বপ্ন দেখে, অথচ সেই স্বপ্ন বাস্তবতার
মানুষের সভ্যতা বড়ই বৈপরীত্যে ভরা। যাঁরা এই সভ্যতার আলোকশিখা জ্বালিয়ে রেখেছেন, তাঁরা নিজেরাই থেকে গেছেন অন্ধকারে। যেন সেই বাতিওয়ালা, যে পথে পথে বাতি জ্বালে, অথচ নিজের ঘরে ফেরার পর দেখে
হৃদয় বেদনাবিদ্ধ, চোখে অশ্রু ভরা, নোমান ভাই আর নেই, আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন, চট্টগ্রামের রত্ন, মুক্তিযুদ্ধের অগ্নিপরুষ, তাঁর অবদান চিরকাল অমলিন থাকবে আমাদের মনে। আজ সকালে যখন এই দুঃখজনক সংবাদটি
গতকাল, যখন আমি জুমার নামাজ পড়তে হাজির হয়েছিলাম পাঠান্যাগোদা মৌলভী পুকুর সংলগ্ন হযরত সুলতান শাহা জামে মসজিদে, তখন আমার হৃদয়ে এক অদ্ভুত প্রশান্তি ও অভিজ্ঞতার উপলব্ধি হয়। মসজিদটির নতুন ভবন
আজ আমি এক বিশেষ আনন্দের মুহূর্তে আমার নতুন বই “সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের কথা” শুভেচ্ছা স্বরূপ অর্পণ করলাম আমার প্রিয় ভাতিজা এ্যাডভোকেট মফিজুর আলমকে। তিনি আনন্দের সঙ্গে এই বইটি গ্রহণ করেছেন,
“সব সাধকের বড় সাধক এই দেশেরই চাষা, তাদের নিয়ে দেশব্যাপী করে সকল আশা।” এই গীতির মাধ্যমে কাজী নজরুল ইসলাম আমাদের শিখিয়ে গেছেন যে, সমাজের সব সাধক বা মহামানব, যারা মানুষের
গত ৯ ই ফেব্রুয়ারী, ফিয়োদর মিখাইলোভিচ দস্তয়েভস্কির ১৪৪ মৃত্যু দিবস অতিবাহিত হলো, যিনি ১৮৮১ সালে পৃথিবী থেকে চলে গিয়েছিলেন। তাঁর রচনাগুলি শুধু সাহিত্যিক জীবনের এক অধ্যায় নয়, বরং একটি যুগান্তকারী
প্রতিবছর যখন ১৪ই ফেব্রুয়ারি আসে, বসন্তের আগমনী দিনে, আর তখনই এই বিশেষ দিনটি আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় ভালোবাসার অর্থ, গভীরতা, এবং এর তীব্র অনুভূতির কথা। বিশ্ব ভালোবাসা দিবস, পহেলা ফাগুন—এই
সকালের হাঁটাহাঁটি ও বিশুদ্ধ হাওয়ার ছোঁয়া সকালে হাঁটার পথে, হাওয়া যেন এক শুদ্ধ স্নিগ্ধতা নিয়ে আমার শরীরে স্পর্শ করছিল। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মতো বলতে হয়, “তুমি বল না, কেন এত দূরে
নীল জলে ভাসমান বোট, সবুজ পাহাড়ের বুক চিরে উড়ে যাওয়া হালকা মেঘ, আর তার মাঝেই এক শিশু-কিশোরের নির্মল হাসি—এ যেন এক স্বপ্নের দৃশ্যপট। শতায়ু অঙ্গনের বনভোজনের সেই রঙিন দিনে, মহামায়া