আজ আমি এক বিশেষ আনন্দের মুহূর্তে আমার নতুন বই “সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের কথা” শুভেচ্ছা স্বরূপ অর্পণ করলাম আমার প্রিয় ভাতিজা এ্যাডভোকেট মফিজুর আলমকে। তিনি আনন্দের সঙ্গে এই বইটি গ্রহণ করেছেন,
“সব সাধকের বড় সাধক এই দেশেরই চাষা, তাদের নিয়ে দেশব্যাপী করে সকল আশা।” এই গীতির মাধ্যমে কাজী নজরুল ইসলাম আমাদের শিখিয়ে গেছেন যে, সমাজের সব সাধক বা মহামানব, যারা মানুষের
গত ৯ ই ফেব্রুয়ারী, ফিয়োদর মিখাইলোভিচ দস্তয়েভস্কির ১৪৪ মৃত্যু দিবস অতিবাহিত হলো, যিনি ১৮৮১ সালে পৃথিবী থেকে চলে গিয়েছিলেন। তাঁর রচনাগুলি শুধু সাহিত্যিক জীবনের এক অধ্যায় নয়, বরং একটি যুগান্তকারী
প্রতিবছর যখন ১৪ই ফেব্রুয়ারি আসে, বসন্তের আগমনী দিনে, আর তখনই এই বিশেষ দিনটি আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় ভালোবাসার অর্থ, গভীরতা, এবং এর তীব্র অনুভূতির কথা। বিশ্ব ভালোবাসা দিবস, পহেলা ফাগুন—এই
সকালের হাঁটাহাঁটি ও বিশুদ্ধ হাওয়ার ছোঁয়া সকালে হাঁটার পথে, হাওয়া যেন এক শুদ্ধ স্নিগ্ধতা নিয়ে আমার শরীরে স্পর্শ করছিল। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মতো বলতে হয়, “তুমি বল না, কেন এত দূরে
নীল জলে ভাসমান বোট, সবুজ পাহাড়ের বুক চিরে উড়ে যাওয়া হালকা মেঘ, আর তার মাঝেই এক শিশু-কিশোরের নির্মল হাসি—এ যেন এক স্বপ্নের দৃশ্যপট। শতায়ু অঙ্গনের বনভোজনের সেই রঙিন দিনে, মহামায়া
শীতের মিষ্টি সকালে, পাহাড়ের সবুজ বুকের মাঝে, মহামায়ার শান্ত জলধারার পাশে আজকের এই দিনটি সত্যিই অনন্য হয়ে উঠেছিল। শতায়ু অঙ্গনের আয়োজনে এই বনভোজন শুধু একটি ভ্রমণই ছিল না, এটি ছিল
“আমি গাই, আমি গান গাই, আমি গানেরই গান গাই। আমি গান শোনায়, আমি কাঁদি, আমি হেসে কুটি কুটি হই; আমি যাহা অনুভব করি, তাই গানে গানে বলি।” — কাজী নজরুল
আজ জন্মদিন কবি মাহামুদুল হাসান নিজামীর—দেশবরেণ্য কবি, অনুবাদক, এবং এক অনন্য সাহিত্যিক ব্যক্তিত্ব, যিনি চট্টগ্রামের গৌরব, বাংলা সাহিত্যের নক্ষত্র। তিনি শুধু কবিতায় নয়, অনুবাদ, প্রবন্ধ ও সমালোচনাতেও রেখেছেন অসামান্য অবদান।
বছর ঘুরে বিবাহ বার্ষিকী এলে মনে হয়, জীবনের এক পুরোনো অধ্যায়ের মলাট খুলে আবারও পাতাগুলো ওলটাতে বসেছি। ২৪ জানুয়ারি, সেই দিনটি—যে দিনটিতে সেলিনার সাথে এক নতুন জীবনের গল্প শুরু করেছিলাম।