এক সময় এই দেশে সাংবাদিকতা মানেই ছিল আলোকিত পেশা, মানুষ দেখলে চোখে শ্রদ্ধা আর বিশ্বাসের ছায়া ফুটে উঠত। মানুষ ভাবত—এই ব্যক্তি সত্য কথা বলেন, অন্যায়ের প্রতিবাদ করেন, সমাজের দর্পণ হয়ে
বিস্তারিত পরে লিখবো, আজকে আপাতত বক্তা ও বক্তৃতা কাহাকে বলে কিভাবে বক্তব্য রাখতে হয়, তা একটু বলার প্রয়োজন মনে করছি। প্রথমে জানার দরকার আপনি যেই অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখার জন্য গিয়েছেন
গ্যালালী বিলাস বহুল আল মালেক কমিউনিটি সেন্টারে বাহারাইন কেন্দ্রীয় বিএনপি সভাপতি ফয়সাল মাহমুদ চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক আলাউদ্দিন আহমেদ এর স্বাক্ষরিত ১৩৬ বিশিষ্ট কমিটি অনুমোদন করেন। উক্ত অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্স
স্মরণছায়াঃ “নিঃশব্দ আলোর নায়ক: লায়ন গাফফার চৌধুরীর জীবনের জয়গান” শোকের অক্ষরে সূচনা- লিখতে বসলাম গাফফার চৌধুরীর জানাঅজানা কিছু কথা -হঠাৎ করেই এক থমকে যাওয়া সময়। শব্দহীন এক প্রস্থান। যেন সকালবেলায়
আকাশ আজ নীল নয়, ধূসর। কিন্তু তার চোখে আছে এক অনাবিল আকাশ। যেন তার দৃষ্টির রেখায়ই সূর্য উঠবে, ঘুম ভাঙবে শহরের। ছাদের ধারে দাঁড়িয়ে আছে সে। নাম তার শঙ্খধ্বনি। কেউ
ভোর নামলে কিছু মুখ আলো হয়ে ওঠে। কিছু নীরবতা ভরে ওঠে ভাষাহীন কবিতায়। ফারহানা ইয়ামিন—সে যেন এমন এক নাম, যে ভোরবেলা চায়ের ধোঁয়ার মতো ধীরে ধীরে জেগে ওঠে হৃদয়ের গহীনে,
আজ ২৫ মে জাতীয় কবি নজরুল ইসলামের ১২৬ তম জন্মদিন” কবিকে বাংলাদেশে নিয়ে আসার ইতিকথা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও জাতীয় কবি নজরুল ইসলাম দুইজনেই অভিন্নতার পথের পথিক, একজন রাজনীতির
নারী ও পুরুষ—প্রকৃতির দুটি অনন্য সৃষ্টি। জন্মগতভাবেই তারা আলাদা, আর সেই আলাদা হওয়াটাই তাদের সম্পর্ককে করে তোলে রহস্যময়, আকর্ষণীয়, আবার জটিলও। প্রেম ও যৌনতা—এই দুই অনুভবের প্রকাশে তাদের হৃদয়ের ভাষা
সুরের সমাধি, সাধনার দ্যুতি: মাইজভাণ্ডারী কণ্ঠসাধক দিল আফরোজ” -একজন শিল্পীর অন্তরলোক, যার সুরে জেগে ওঠে বাংলার আধ্যাত্মিক চেতনা- এই পৃথিবীতে কিছু মানুষ জন্মান একেবারেই ভিন্ন আলো নিয়ে। তারা প্রতিযোগিতা করে
প্রদীপের মৃত্যুদণ্ডে পর্দা নামল একটি অধ্যায়ের কিন্তু তার পৃষ্ঠপোষক ডিআইজি গোলাম ফারুক আজও ধরা-ছোঁয়ার বাইরে কেন! ওসি প্রদীপ কুমার দাশ—এক সময়ের পুলিশ কর্মকর্তা, আজ গণমানুষের চোখে রক্তাক্ত আতঙ্কের প্রতীক। মেজর সিনহা