ঘুম এম এম মিজান ঘুম পাড়ানী মাসি পিশি, কোথায় গেলে চলে। চোখের ঘুম হারিয়েছে, কোন কিছু না বলে। কতো ভাবে চেষ্টা হলো, ঘুম এলো না চোখে।
সুদ এম এম মিজান সুদ খেওনা বন্ধু তোমরা – হালাল আয় করো। সুদ হলো হারাম কাজ — লেনদেনে সুদ ছারো। সুদ খাওয়া সুদ দেয়া– নয়তো ভালো কাজ। সুদের ফেরে গরীব
“পুলিশ যখন কবি: রাজীব কুমার দাশের কলমে ক্ষুধার্ত সমাজের কবিতাকাব্য” নির্মম বাস্তবতার ভেতরেও যিনি খোঁজেন আলো, মুখে নীরবতা, হৃদয়ে ঝরে কবিতার কলকল ধ্বনি ভালো। টর্চলাইট নয়, কলমই তাঁর অস্ত্র হয়ে
আজ ২৫ মে জাতীয় কবি নজরুল ইসলামের ১২৬ তম জন্মদিন” কবিকে বাংলাদেশে নিয়ে আসার ইতিকথা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও জাতীয় কবি নজরুল ইসলাম দুইজনেই অভিন্নতার পথের পথিক, একজন রাজনীতির
আজ পঁচিশে বৈশাখ। এই দিনটি শুধু একটি জন্মদিন নয়— এই দিন এক দীপ্ত সূর্যোদয়, এক আলোর উৎসব, এই দিন বাংলা জাতির হৃদয়ে জেগে ওঠা এক নবজাগরণ, এই দিন বিশ্বমঞ্চে বাঙালি
দিনটা ছিল পহেলা মে বিশ্ব মহান মে দিবস- সকালবেলা চট্টগ্রামের আকাশে তখনো আলো ফোটেনি পুরোপুরি, অথচ এক অপূর্ব প্রত্যাশা দুলছিল শহরের কিছু মানুষরূপী আলোর প্রাণে। তাঁদের হাতে নেই ব্যানার, নেই
সাংবাদিক, লেখক ও টেলিভিশন উপস্থাপক হিসেবে যখন আলো-বাতাস প্রকৃতি সাহিত্য সংস্কৃতির জগত নিয়ে ভাবতে থাকি তখন কিছু কিছু না বলা কথা লিখতে ইচ্ছে হয়,তারই আজকের এই লেখার বহিঃপ্রকাশ – পহেলা
ঈদের আনন্দ যখন স্মৃতিমেদুরতার আবরণে আবৃত হতে শুরু করে, ঠিক তখনই “স্বরলিপি সংস্কৃতি অঙ্গন” এক ব্যতিক্রমী আয়োজনের মাধ্যমে সেই আনন্দের রেশকে যেন নতুন করে জাগিয়ে তোলে। ঈদের আট দিন পর
তিন তৌজির অন্তর্গত ডিহি শাহজাদপুরের জমিদারী একদা নাটোরের রাণী ভবাসীর জমিদারীর একটি অংশ ছিল। ১৮৪০ ইং (?) সনে শাহজাদপুরের জমিদারী নিলামে উঠলে কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পিতামহ প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর মাত্র
কবিতা “আর না” —কামরুল হাসান সোহাগ না আর না, এ অন্যায় সহ্য হয়না না আর না, এ নীরবতা চলবে না, ভাঙব সব দেয়াল, গড়ে তুলব নতুন বাণী, আলো জ্বালব পথে,