এই দেশটা কার? এই দেশটা কার? হচ্ছে ছারখার দিনে রাতে রক্তের স্রোতে মারছে মানুষ হচ্ছে বেহুশ দেখার দরকার। এই দেশটা কার? হচ্ছে ছারখার পুড়ছে বাড়ি পুড়ছে গাড়ি নেই বাকি আর।
ধূমপান বিষপান ধূমপান বিষপান ধীরে ধীরে যায় জান, এ নেশায় নাশ প্রাণ লয় করে জয় গান। ধূমপান করে যারা তিল তিল করে তারা, জান থাকতে যায় মারা ধন সম্পদ সব
গোলাপী এখন ট্রেনে, জানালায় ভাসে হাওয়া, চোখে তার ঢেউ লাগে, পথেরই ডাক যেন ধাওয়া। রেলের সেই টুংটাং সুরে, মন হয় কেমন হাল্কা, দূরের সব চিন্তা উড়ে যায়, রেখে যায় মেঘের
মেঘলা এখন জামালপুরে, নদীর ধারে হাওয়া চোখের ভাঁজে রোদ পোড়ে না, লাগে নরম ছাওয়া স্টেশনভরা ভোরের গন্ধ, থেমে থাকা ট্রেন তারই ভেতর হেসে ওঠে, নতুন দিনের ঋণ চেনা পথে আজ
শীতের হিমেল হাওয়া মধুর দেয় শান্তি মনে তবু মানুষ রাত জাগা পাখি ঘুম আসে না প্রাণে। পৃথিবী হয়েছে দূষিত বায়ু বিদায় নিয়েছে ঘুম মোবাইল টিপে দিনরাতে চোখের তারায় নেই ঘুম।
যাতনা যন্ত্রণা চারপাশ কোথায় সুখের বসবাস? অগাধ বিত্তসম্পদ টাকায় সুখ থাকে না অট্রালিকায়। সদাচার উদারতা ত্যাগে সুখ থাকে নিজ হৃদয়ে, সন্তুষ্টিতেই সুখ আসে প্রশংসায় সবাই হাসে। অন্যের সাথে তুলনা করে
১ । আমি যদি আমি যদি আকাশ হতাম, সব পাখিদের সাথে। ভাব জমিয়ে গগন দিতাম, উড়ার স্বাধীনতা তে। আমি যদি হতাম চাঁদ, রোজ রাতে এসে। সব দু:,খীর সব দু:খ,
১। শব্দের সংসার গ্রামের পথে চলতে গেলে শব্দ ওঠে হাওয়ার ঢেউ, কেউ বলে তা মজা করে কেউ বা শুনে কুঁচকে ভ্রূ। চলতি কথার মাঝেই লুকায় সময়ের রূঢ় অভ্যাস, কোথাও তা
কার্তিক মাসে মাঠের ধান হেলে দুলে হাসে অগ্রহায়ণ মাসে পাকা ধানের ঘ্রান ভাসে। পাকা ধানের মিষ্টি গন্ধে নবান্ন ছুটে আসে নবান্নের নতুন ধান কেটে কৃষক আনন্দে ভাসে। হেমন্ত হল নবান্নের
মোহাম্মদ আলীম-আল-রাজী‘র কবিতাবলী ভিউয়ের লড়াই ভূমিকা: এই সময়ের মানুষ এখন সত্য নয়, ভিউয়ের দাস। কবিতা: ভিউ বাড়াতে রাত্রি জাগে, মিথ্যে চোখে আলো লাগে, মন বিকিয়ে নামের শোর, হাসির পিছে তিক্ত