1. mail.bizindex@gmail.com : newsroom :
  2. info@www.bhorerawaj.com : দৈনিক ভোরের আওয়াজ :
শনিবার, ০৩ মে ২০২৫, ০৭:২৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
আইজিপি ব্যাজপ্রাপ্ত ওসি সোলাইমান: জনবান্ধব পুলিশিংয়ের অনন্য প্রতিচ্ছবি! বিশ্ব সংবাদ পত্রের স্বাধীনতা দিবস ও সংবাদ পত্র নিয়ে কিছু কথা! বাকলিয়া থানার আলোচিত ডাবল মার্ডারের প্রধান আসামি হাসান গ্রেফতার চট্টগ্রামে এনসিপির বিক্ষোভে উত্তাল জনসভার দাবি: আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করুন! আইজিপি ব্যাজে ভূষিত পাহাড়তলী থানার ওসি বাবুল আজাদ: নিষ্ঠা, নেতৃত্ব ও মানবিক পুলিশের উজ্জ্বল প্রতীক! চান্দগাঁও থানার ওসি আফতাব উদ্দিনকে আইজিপি ব্যাজ: নিষ্ঠা, পেশাদারিত্ব ও জনগণের আস্থার প্রতীক! কোতোয়ালি থানায় সাজাপ্রাপ্ত দুই পলাতক আসামী গ্রেফতার শেষ হলো দাওয়াতে ইসলামীর তিনদিনের চট্টগ্রাম বিভাগীয় ইজতেমা বালুকাবেলার আত্মঘোষণা: যেখানে সাংবাদিকতা হয়ে ওঠে প্রতিবাদের কবিতা চট্টগ্রামের সাংবাদিকদের ঐক্য উৎসব পারকি সৈকতে গড়লো অভূতপূর্ব দৃষ্টান্ত

তারেক রহমানের নেতৃত্বে চাঁদাবাজি রোধ ও রাষ্ট্র মেরামতের ডাক: ৩১ দফা কর্মসূচির বাস্তবতা, চ্যালেঞ্জ ও করণীয়

মো. কামাল উদ্দিন
  • প্রকাশিত: শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ১০২ বার পড়া হয়েছে

তারেক রহমানের চাঁদাবাজ বিরোধী আহ্বান-বাস্তবতা, চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনাতারেক রহমান সম্প্রতি দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে কঠোর বার্তা দিয়েছেন। তিনি স্পষ্ট করেছেন, বিএনপির নাম ব্যবহার করে কেউ যদি চাঁদাবাজিতে লিপ্ত হয়, তাহলে তাকে ছাড় দেওয়া হবে না। এমনকি পুলিশ প্রশাসনকে তিনি আহ্বান জানিয়েছেন, চাঁদাবাজদের গ্রেপ্তার করতে এবং আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে।
এই আহ্বানের পটভূমি ,বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে চাঁদাবাজি নতুন কিছু নয়। দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতায় থাকা দলগুলোর মধ্যে চাঁদাবাজির অভিযোগ প্রায়ই ওঠে। আওয়ামী লীগ যখন ক্ষমতায় ছিল, তখন তাদের অনেক নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে একই অভিযোগ ছিল। কিন্তু বর্তমান সময়ে বিএনপির কিছু নেতা-কর্মীও একই পথ অনুসরণ করছে। রাজনৈতিক অস্থিরতা, দুর্বল সাংগঠনিক কাঠামো এবং কেন্দ্রের শিথিল নিয়ন্ত্রণের কারণে অনেকেই বিএনপির নাম ব্যবহার করে চাঁদাবাজিতে লিপ্ত হয়েছে।
তারেক রহমানের ৩১ দফা কর্মসূচি: আশার আলো
তারেক রহমানের ঘোষিত ৩১ দফা কর্মসূচি মূলত দেশের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক পুনর্গঠনের একটি রূপরেখা। তিনি দেশের দুর্নীতি, দারিদ্র্য, এবং বৈষম্য দূর করতে একটি সমন্বিত পরিকল্পনা উপস্থাপন করেছেন। তবে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে গেলে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো দলের অভ্যন্তরে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করা। নেতা-কর্মীদের মধ্যে চাঁদাবাজি, দখলদারিত্ব এবং ক্ষমতার অপব্যবহার যদি চলতে থাকে, তবে এই কর্মসূচির সফল বাস্তবায়ন অসম্ভব হয়ে পড়বে। বর্তমান বাস্তবতা সারা দেশে বিএনপির কিছু অসাধু নেতা-কর্মী ব্যবসায়ী, ঠিকাদার, পরিবহন মালিক এমনকি ছোটখাটো দোকানদারদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করছে বলে অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। অনেকে আবার সরকারি প্রকল্প বা টেন্ডার থেকে কমিশন আদায়ের চেষ্টা করছে। এতে সাধারণ মানুষের মধ্যে বিএনপির ভাবমূর্তি প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। আওয়ামী লীগের আমলে যেভাবে এই চাঁদাবাজি চলত, এখন বিএনপি বিরোধী দলে থাকলেও তেমনই অরাজকতা চলছে। গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হলো – তাহলে শেখ হাসিনা সরকারের দোষ কী ছিল? এখনও বিএনপি ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়নি- তার মধ্যে এই ধরনের অসংগতি মূলক কাজ করছে তথাকথিত বিএনপির নেতা কর্মীরা- যদি বিএনপি আগামীতে ক্ষমতায় এ আসেন তাহলেতো আওয়ামী লীগের একই পথ অনুসরণ করবে। তাতে দেশের জনগণ বিএনপিকে কেন তাদের সমর্থন করবে? তারেক রহমানের কঠোর বার্তা: রাজনৈতিক কৌশল নাকি বাস্তব প্রয়োগ? তারেক রহমানের বক্তব্যে রাজনৈতিক কৌশল স্পষ্ট। তিনি দলীয় নেতা-কর্মীদের সঠিক পথে রাখার চেষ্টা করছেন। কিন্তু প্রশ্ন থেকে যায় – এই নির্দেশ কতটা বাস্তবায়িত হবে? বাস্তবায়ন না হওয়ার কারণ: ১.স্থানীয় পর্যায়ের দলীয় ক্ষমতার অপব্যবহার: অনেক ক্ষেত্রে স্থানীয় পর্যায়ে নেতাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে কেন্দ্রের অনীহা দেখা যায়। দলীয় নেতা-কর্মীরা মনে করেন, তারা কেন্দ্রের আনুকূল্য পাচ্ছেন, ফলে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীও কার্যকর ব্যবস্থা নিতে সাহস পায় না। 2. প্রভাব বিস্তারের প্রতিযোগিতা: বিএনপি এখন আন্দোলনমুখী দল। ফলে মাঠ পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা নিজেদের শক্তি দেখাতে বেশি উৎসাহী, যা চাঁদাবাজির মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহের প্রবণতা বাড়ায়। সম্ভাবনা ও করণীয় তারেক রহমানের এই আহ্বান যদি বাস্তবায়িত হয়, তবে বিএনপি বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে একটি ব্যতিক্রমী উদাহরণ তৈরি করতে পারবে। চাঁদাবাজি বন্ধ হলে দলের প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা বাড়বে এবং ভোটারদের মধ্যে নতুন উদ্দীপনা তৈরি হবে।
করণীয়:

১.শৃঙ্খলা রক্ষায় কেন্দ্রীয় মনিটরিং: দলের কেন্দ্রীয় পর্যায়ে একটি মনিটরিং সেল গঠন করা উচিত, যারা সরাসরি মাঠ পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করবে এবং চাঁদাবাজির অভিযোগ পেলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেবে।
২. দলীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা: চাঁদাবাজিতে অভিযুক্ত নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে দলীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। প্রয়োজনে তাদের দল থেকে বহিষ্কার করতে হবে।
৩.আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা: পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে স্থানীয় পর্যায়ে চাঁদাবাজি রোধে অভিযান চালাতে হবে। দলীয় প্রভাবের ঊর্ধ্বে উঠে আইন প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে।
৪.জনসচেতনতা: তারেক রহমানের এই উদ্যোগ সাধারণ মানুষের মধ্যে প্রচার করতে হবে, যাতে জনগণ চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে সরাসরি অভিযোগ করতে পারে।
চূড়ান্ত ভাবনা তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি যদি এই সংকট মোকাবিলা করতে পারে, তবে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে একটি ইতিবাচক পরিবর্তন দেখা যাবে। এটি বিএনপির জন্য একটি সুযোগ, যা তারা যদি সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারে, তবে ভবিষ্যতে বাংলাদেশের রাজনীতিতে তাদের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হবে। তবে এই পথ সহজ নয়। তারেক রহমানের নেতৃত্বের প্রতি দলীয় নেতা-কর্মীদের আনুগত্য এবং কঠোর শৃঙ্খলাবোধই পারে বিএনপিকে চাঁদাবাজি ও অরাজকতা থেকে মুক্ত করতে। অন্যথায়, দীর্ঘদিনের আন্দোলন ও সংগ্রামের ফলাফল শূন্য হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থেকেই যায়। বাংলাদেশের রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রস্তাবনা
তারেক রহমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)
জাতীয় উন্নয়ন ও গণতান্ত্রিক অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে দেশের ভবিষ্যৎ পথচলার জন্য বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান জাতির সামনে রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের নিম্নলিখিত ৩১ দফা প্রস্তাবনা উপস্থাপন করেছেন। রাষ্ট্র সংস্কার ও ক্ষমতার ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা: ১. জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সংবিধান সংস্কার কমিশন গঠন।
২. আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করতে নির্বাচনকালীন দলনিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন।
৩. আইনসভা, মন্ত্রীসভা, রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও বিচার বিভাগের মাঝে ক্ষমতার ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা।
৪. নির্বাচন কমিশন ও নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার এবং সংশ্লিষ্ট আইন ও বিধিমালা সংশোধন।
৫. প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনের সময়সীমা অনধিক পরপর দুই মেয়াদে সীমাবদ্ধ রাখা।
৬. সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ সংশোধন করে সংসদ সদস্যদের স্বাধীন মতপ্রকাশ ও ভোটাধিকারের নিশ্চয়তা।
৭. প্রশাসন ও সেবা বিকেন্দ্রীকরণের মাধ্যমে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলিকে স্বশাসিত ও ক্ষমতাবান করা।
বিচার ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা:
৮. বর্তমান বিচার ব্যবস্থা সংস্কারের জন্য জুডিশিয়াল কমিশন গঠন ও সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল পুনঃপ্রবর্তন। ৯. সংবিধানের আলোকে বিচারপতি নিয়োগ আইন প্রণয়ন।
১০. সকল রাষ্ট্রীয়, সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে পুনর্গঠন ও শক্তিশালীকরণ।
১১. ন্যায়পাল (Ombudsman) নিয়োগ এবং দুর্নীতি প্রতিরোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ।
১২. মানবাধিকার সুরক্ষা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে মিডিয়া কমিশন গঠন। প্রতিরক্ষা ও জাতীয় নিরাপত্তা:
১৩. প্রতিরক্ষা বাহিনীর আধুনিকায়ন ও সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং সকল বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখা।
অর্থনৈতিক সংস্কার ও কর্মসংস্থান:
১৪. আত্মনির্ভরশীল জাতীয় অর্থনীতি গড়ে তুলতে অর্থনৈতিক সংস্কার কমিশন গঠন।
১৫. যুবকদের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করতে আধুনিক ও যুগোপযোগী যুব উন্নয়ন নীতিমালা প্রণয়ন এবং বেকার ভাতা চালু।
১৬. শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য মজুরি নিশ্চিত করতে মুদ্রাস্ফীতি ও দ্রব্যমূল্যের ভিত্তিতে ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ। শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও মানবসম্পদ উন্নয়ন: ১৭. জ্ঞানভিত্তিক ও চাহিদামুখী শিক্ষা ব্যবস্থা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন।
১৮. “সবার জন্য স্বাস্থ্য” এবং সার্বজনীন চিকিৎসা ব্যবস্থা কার্যকর করা। ১৯. প্রাথমিক ও প্রতিরোধমূলক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে পর্যাপ্ত প্রশিক্ষিত পল্লী স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগ।
নারী, শিশু ও সংখ্যালঘু অধিকার সুরক্ষা: ২০. নারীর মর্যাদা, নিরাপত্তা ও ক্ষমতায়নে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ। ২১. সম্প্রীতিমূলক রাষ্ট্রসত্তা (Rainbow Nation) প্রতিষ্ঠা এবং জাতীয় সমন্বয় কমিশন গঠন।
কৃষি ও পরিবেশ উন্নয়ন:
২২. কৃষকের উৎপাদন ও বিপণন সুরক্ষা দিয়ে কৃষিপণ্যের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করা।
২৩. জলবায়ু পরিবর্তনজনিত সংকট মোকাবিলায় কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ।
২৪. নদী শাসন ও খাল খননের মাধ্যমে জলাবদ্ধতা নিরসন।
ভৌত অবকাঠামো ও যোগাযোগ:
২৫. সড়ক, রেল, নৌ ও আকাশপথ আধুনিকায়ন ও বহুমুখী যোগাযোগ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা।
২৬. পরিকল্পিত ও পরিবেশবান্ধব নগরায়ন এবং আবাসন নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ:
২৭. প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণ ও নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার নিশ্চিত করে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের আধুনিকায়ন।
বৈদেশিক সম্পর্ক ও কূটনীতি:
২৮. জাতীয় স্বার্থ অগ্রাধিকার দিয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়ন এবং কৌশলগত অংশীদারিত্ব গড়ে তোলা। ধর্ম ও সংস্কৃতি:
২৯. ধর্মীয় স্বাধীনতা ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি সুরক্ষায় কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ।
উন্নত প্রশাসন ও গণকল্যাণ:
৩০. জনগণের কল্যাণে প্রশাসনিক সংস্কার কমিশন গঠন এবং দক্ষ জনবান্ধব প্রশাসন প্রতিষ্ঠা। উচ্চকক্ষ প্রবর্তন:
৩১. বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞান, দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা সম্পন্ন বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সমন্বয়ে আইনসভার উচ্চকক্ষ প্রবর্তন।
এই ৩১ দফা পরিকল্পনার মাধ্যমে বাংলাদেশে একটি গণতান্ত্রিক, উন্নত, স্বনির্ভর এবং সমৃদ্ধ রাষ্ট্র বিনির্মাণের অঙ্গীকার ব্যক্ত করা হয়েছে।
চলবে—

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০৩১  
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট