চট্টগ্রামের প্রেসক্লাব ভবনে নতুন এক ইতিহাসের সূচনা হয়েছে, যার নাম ‘বুক মার্কেট’। এটি শুধু একটি বইয়ের দোকান নয়, এটি আমাদের সাহিত্যিক আত্মার স্পন্দন, আমাদের মনের কল্পনাকে উড়িয়ে নিয়ে যাওয়ার এক নতুন পথের সূচনা। পৃথিবীর সেরা সেরা ইংরেজি বইয়ের সংগ্রহ যেখানে সমৃদ্ধ, সেখানে ধীরে ধীরে সবার জন্য উন্মুক্ত হচ্ছে একটি নতুন জ্ঞানভান্ডার। এই আনন্দের কথা আমি প্রথমবার অনুভব করলাম ২১ শে ডিসেম্বর, যখন আমি হঠাৎ করে ঢুকে পড়লাম ‘বুক মার্কেট’-এর মধ্যে। বইয়ের প্রতি আমার ভালোবাসা শুধু একদিনে সৃষ্টি হয়নি, এটি দীর্ঘ সময়ের পরিণতি। আমি সবসময়ই বিশ্বাস করি, “বই হল মানুষের সবচেয়ে কাছের বন্ধু।” ছোটবেলা থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত, আমার জীবনে বইয়ের জায়গা অপরিসীম। একসময় ইংরেজি বই সংগ্রহ করতে আমি বিদেশে যেতাম, বিভিন্ন দেশ থেকে বই আনতাম। ভারত, দুবাই, যুক্তরাষ্ট্র—যেখানেই যেতাম, সেখানকার বইয়ের দোকানগুলি আমার কাছে এক আলাদা রকমের অভিজ্ঞতার জায়গা হয়ে উঠত। কিন্তু আজকের দিনটি আমার জন্য বিশেষ, কারণ এখন আর আমাকে বিদেশে গিয়ে কষ্ট করে বই সংগ্রহ করতে হবে না।
বুক মার্কেটের যাত্রা চট্টগ্রামের সাহিত্যপ্রেমীদের জন্য এক বিশেষ আনন্দের উপলক্ষ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখানে শুধু ইংরেজি বই পাওয়া যাবে, এমনকি পৃথিবীর নামকরা লেখকদের সেরা সেরা বইও সহজে পাওয়া যাচ্ছে। যারা আন্তর্জাতিক সাহিত্যের প্রতি আগ্রহী, তাদের জন্য এটি সত্যিই এক দারুণ সুযোগ। এক সময়ে আমাদের মতো মানুষদের জন্য ইংরেজি বই পড়া ছিল একটি চ্যালেঞ্জ, কারণ ভাষাগত প্রতিবন্ধকতা ছিল। তবে এখন, প্রযুক্তির সহায়তায় বইগুলো সহজেই অনুবাদ করা যায়, ফলে আমাদের কাছে এসব বই পড়া সহজ হয়ে গেছে।
বুক মার্কেটের মধ্যে ঢুকেই আমি যেন এক অন্য জগতে চলে গেলাম। সারা বিশ্বের সাহিত্যিকদের সেরা সেরা বইয়ের ভাণ্ডারে আমি ডুবে গেলাম। সেখানে গিয়ে আমার মনে হলো, যেন আমার পুরনো বই সংগ্রহের স্বপ্ন এবার পূর্ণ হয়েছে। আমি অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম, সেখানে হেমিংওয়ে, ডিকেন্স, শেকসপীয়র, জয়েস—এমন সকল বিখ্যাত লেখকের বই একসঙ্গে রয়েছে। বইয়ের পাতায় পাতায় আমি হারিয়ে গেলাম। আমার কাছে এটা শুধুমাত্র একটি বইয়ের দোকান নয়, এটি আমার জীবনের স্মৃতির খণ্ডিত অংশ, যেখানে আমার প্রতিটি বয়সের সাথে মিলিয়ে বইয়ের পাতা উল্টে গেছে। প্রথমবারের মতো যখন আমি বই সংগ্রহ করতে শুরু করেছিলাম, তখন মনে হতো, কিছুটা কষ্ট হলেও, একদিন সব বই সংগ্রহ করবো। তখন তো আমি জানতাম না, বিদেশের বাজারে এই বইগুলো পাওয়াও একটা বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। আমি যখন বই সংগ্রহ করতাম, আমার একমাত্র উদ্দেশ্য ছিল—তাদের মধ্যে নতুন নতুন জ্ঞান আহরণ করা। এবং সেই জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে আমার লেখালেখি আরও গভীর করা। আজকের দিনে যখন দেখি, চট্টগ্রামে এমন একটি জায়গা তৈরি হয়েছে যেখানে পৃথিবীের সব ধরনের ইংরেজি বই পাওয়া যাচ্ছে, তখন আমার মনের ভেতর একটি শান্তি অনুভব করি। বুক মার্কেটে শুধু আন্তর্জাতিক সাহিত্যের বইগুলো পাওয়া যায় না, তা বরং সেইসব বইগুলোও পাওয়া যায়, যেগুলো আমাদের দেশের লেখকদের লেখা, কিন্তু ইংরেজিতে অনূদিত। অর্থাৎ, এটি শুধু বিদেশি সাহিত্যের জগত নয়, এটি আমাদের নিজস্ব সাহিত্যিকদের কাজও বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়ার একটি প্ল্যাটফর্ম হয়ে উঠছে। এটি আমাদের সংস্কৃতি, আমাদের চিন্তাধারা এবং আমাদের ভাষার প্রতি এক নতুন দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করছে।
আমি নিজেও একসময় বইয়ের প্রতি এই অদম্য ভালোবাসার জন্য বই সংগ্রহ করতাম। আমি বিশ্বাস করি, বইয়ের দোকানগুলিতে শুধু বই নয়, এক একটি নতুন দিগন্ত খোলা থাকে। যখন আমি শিশু ছিলাম, লালখান বাজারের শাহ গীরব আল্লাহ লাইব্রেরি আমার প্রিয় জায়গা ছিল। সেখানেও আমি ঘণ্টার পর ঘণ্টা বইয়ের মধ্যে ডুবে যেতাম। সেই সময়ের বই সংগ্রহের যে আনন্দ, আজও তা আমার মনে গেঁথে রয়েছে। আজকাল অনেকের মধ্যে বই পড়ার আগ্রহ কমে গেছে, কিন্তু চট্টগ্রামে ‘বুক মার্কেট’ এমন একটি জায়গা তৈরি করেছে, যেখানে এই আগ্রহ আবার জাগ্রত হবে। আজকাল অনেক অফিস, বাসা, এমনকি শিক্ষকদের ঘরেও বইয়ের উপস্থিতি খুব কম দেখা যায়। তবে যারা বইয়ের ব্যবসা করেন, তারা আসলেই সেরা ব্যবসায়ী, কারণ বই বিক্রি করা মানে জ্ঞানের ব্যবসা করা। বই কখনো লোকসানি ব্যবসা হতে পারে না, এটা একটি মহৎ কাজ।
বইয়ের প্রতি আমার এই ভালোবাসা কখনো শেষ হবে না। বইয়ের দোকান যেমন মানুষের জীবনে আনন্দ এনে দেয়, তেমনি তারা জীবনের এক অনন্ত উপহারও। চট্টগ্রামে ‘বুক মার্কেট’ আমাদের মধ্যে সেই আনন্দ এবং উপহার নিয়ে এসেছে। এই নতুন উদ্যোক্তাদের ধন্যবাদ, যারা আমাদের এই সুন্দর মুহূর্ত উপহার দিয়েছেন। যতদিন আমি বাঁচব, যতদিন বইয়ের প্রতি ভালোবাসা থাকবে, ততদিন এই ‘বুক মার্কেট’ আমার হৃদয়ে এক বিশেষ স্থান দখল করে থাকবে। আমার জীবনের এই ছোট ছোট স্মৃতিগুলো কখনোই ভুলব না, বিশেষ করে শাহ গীরব আল্লাহ লাইব্রেরি, বইয়ের প্রতি আমার ভালোবাসা এবং আজকের ‘বুক মার্কেট’—এগুলো সব কিছু মিলিয়ে আমার জীবনের অন্যতম এক মূল্যবান মুহূর্ত হয়ে থাকবে।
বাংলাদেশে ইংরেজি বইয়ের দোকান বিভিন্ন শহরে অবস্থিত, বিশেষ করে ঢাকা ও চট্টগ্রামে। চট্টগ্রামে ইংরেজি বইয়ের দোকানগুলো সাধারণত শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় অবস্থিত। নিচে চট্টগ্রামের কিছু উল্লেখযোগ্য ইংরেজি বইয়ের দোকানের তথ্য দেওয়া হলো:
এছাড়াও, চট্টগ্রামের অন্যান্য এলাকায় যেমন চকবাজার, ষোলশহর, চেরাগী পাহাড়, জামালখান, সিআরবী, জিইসি, সেন্ট্রাল প্লাজা, কে বি প্লাজা, মোমিন রোড, স্টেশন রোড, নূপূর মার্কেট, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, বিপনি বিতান (নিউমার্কেট), দোস্ত বিল্ডিং, নূপূর মার্কেট, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্রিং গার্ডেন, সানমার স্প্র
পৃথিবীর বৃহত্তম লেখক এবং দার্শনিকদের বই সংগ্রহ ও বই পড়া নিয়ে কিছু মূল্যবান কথা সত্যিই আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি ও চিন্তাধারায় নতুন দিগন্ত খুলে দেয়। বই সংগ্রহ এবং পড়া শুধু জ্ঞানের এক বিশাল ভান্ডার খুলে দেয় না, বরং তা মানুষের অন্তরের গভীরতার সাথে সম্পর্কিত এক অনন্ত যাত্রা। ১. ভলতেয়ার: বিশ্বখ্যাত দার্শনিক এবং লেখক ভলতেয়ার একবার বলেছিলেন, “আমি বইয়ের প্রতি এক গভীর ভালোবাসা অনুভব করি, যা আমার মনকে আলোকিত করে। বইয়ের মধ্য দিয়ে আমরা ইতিহাস, বিজ্ঞান, দর্শন এবং মানবতার গভীরে পৌঁছাতে পারি।” ভলতেয়ারের এই মন্তব্য থেকে বোঝা যায় যে, বই কেবল তথ্য সংগ্রহের মাধ্যম নয়, বরং এটি মানবতা এবং সভ্যতার অগ্রগতির চিহ্ন। বইয়ের মধ্যে প্রতিটি শব্দ এক ধরনের শক্তি বহন করে, যা আমাদের চিন্তাভাবনাকে গভীর করে এবং আমাদের অন্তর্গত জ্ঞানের সীমা প্রসারিত করে। ২. মার্টিন হাইডেগার: দার্শনিক মার্টিন হাইডেগার বলেছিলেন, “বই পড়া মানুষের অস্তিত্বের এক অসীম যাত্রা। এটি আমাদের বিশ্বকে নতুনভাবে উপলব্ধি করতে শেখায়।” হাইডেগারের মতে, বই হল মানুষের আত্মসত্ত্বাকে চূড়ান্তভাবে জানার ও খোঁজার এক পথ। বই আমাদের চিন্তা-চেতনা ও অনুভূতির অগণিত দিক উন্মোচন করে, এবং সেগুলোকে নানা দৃষ্টিভঙ্গিতে উপলব্ধি করতে সাহায্য করে। ৩. সেন্ট অগাস্টিন:
বিশ্বখ্যাত দার্শনিক ও পাদ্রি সেন্ট অগাস্টিন বলেছিলেন, “বই আমাদের আধ্যাত্মিক দৃষ্টিভঙ্গির জন্য এক প্রকারের উৎস, যা আমাদের নিজের আত্মবিশ্বাস ও শক্তির দিকে নিয়ে যায়।” তাঁর মতে, বই পড়ার মাধ্যমে একজন মানুষ তার আধ্যাত্মিক যাত্রার এক নতুন দিগন্ত খুঁজে পায়। তিনি আরও বলেছেন, “যে কেউ বই পড়তে চায়, সে যেন জ্ঞান লাভের জন্য আগ্রহী হয়ে উঠে।”
৪. আলবার্ট আইনস্টাইন:
বিশ্ববিখ্যাত বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন, যিনি কেবল বৈজ্ঞানিক গবেষণার জন্য পরিচিত নন, তিনি বই পড়ার প্রতি তাঁর গভীর ভালোবাসার কথা জানিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, “বই আমাদের একটি অবিরাম পাখির মতো, যা আমাদের চিন্তার আকাশে উড়ে যায়।” বই পড়া মানে পৃথিবীর সব পটভূমি, সব সংস্কৃতি, সব দৃষ্টিভঙ্গির মধ্যে প্রবাহিত হওয়া। বই পড়া আমাদের বিশ্ববোধকে প্রসারিত করে এবং আমাদের চিন্তাধারা অনেক বেশি গভীর, যুক্তিসঙ্গত ও স্বাধীন করে তোলে।
৫. সখরাত: প্রাচীন গ্রিক দার্শনিক সখরাত (Socrates) বইয়ের প্রতি তার গভীর ভালোবাসা প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, “জ্ঞান অর্জন করা আমাদের জীবনের লক্ষ্য হওয়া উচিত, এবং বই হল সেই পথের সবচেয়ে মধুর ও নির্ভরযোগ্য সঙ্গী।” সখরাতের মতে, বই মানুষের চিন্তা-ভাবনার সীমানাকে চ্যালেঞ্জ করে এবং তাকে আরও প্রশস্ত ও খোলামেলা করে তোলে। ৬. সি. সি. ভেইল:
ভেইল একজন ইংরেজ সাহিত্যিক ও দার্শনিক, যিনি বলেন, “বই একটি জীবন্ত যন্ত্রের মতো, যা প্রতিনিয়ত তার পাঠককে নতুন দিগন্ত দেখায়।” বইগুলো আমাদের চিন্তার সীমা প্রসারিত করে এবং জীবনের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পেতে সহায়তা করে। তাঁর মতে, বইয়ের মাধ্যমে আমাদের চিন্তাধারা এমন এক নতুন পরিবেশে পৌঁছাতে পারে, যেখানে শুধুমাত্র খোলামেলা জ্ঞানের প্রতি আমাদের আগ্রহ বৃদ্ধি পায়। ৭. মার্ক টোয়েন:
মার্ক টোয়েন বলেছিলেন, “বই হল মানুষের সহযাত্রী, যা কখনোই তাকে একা যেতে দেয় না।” তাঁর মতে, বই এক প্রকারের সঙ্গী, যারা আমাদের একাকীত্ব কাটাতে সাহায্য করে। যখনই আমরা বই পড়ি, আমাদের মনে যে প্রশ্নগুলো জন্ম নেয়, তা আমাদের জীবনের উদ্দেশ্য সম্পর্কে আরও পরিষ্কার ধারণা দেয়। বই শুধু আমাদের জ্ঞান বৃদ্ধি করে না, বরং আমাদের অনুভূতির জগতেও প্রবাহিত হয়। প্রত্যেক লেখকের এবং দার্শনিকের সৃষ্টি আমাদের জীবনের অদৃশ্য অঙ্গনে এক নতুন আলো ফেলে, যা আমাদেরকে চিন্তার গভীরে নিয়ে যায়। বইয়ের প্রতি ভালোবাসা শুধুমাত্র একটি সাহিত্যিক অভ্যেস নয়, এটি এক ধরনের অভ্যন্তরীণ তৃপ্তি, যা মানবিক বোধের অসীম দিগন্তে আমাদের পথপ্রদর্শক হয়ে থাকে। আমাদের জীবনে বই সংগ্রহ ও পড়ার ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রত্যেকটি বই আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি ও চিন্তাভাবনাকে এক নতুন মাত্রা দেয় এবং পৃথিবীকে আরও বিস্তৃতভাবে জানার সুযোগ করে দেয়। একে একে আমরা পৃথিবীর সেরা লেখকদের বই সংগ্রহ করে শুধু জ্ঞান লাভ করি না, বরং আমাদের আত্মা ও মানসিকতাও উন্নত হয়।
লেখকঃ সাংবাদিক গবেষক সাহিত্যিক,ও টেলিভিশন উপস্থাপক।
যুগ্ম সম্পাদকঃ দৈনিক ভোরের আওয়াজ ও the daily banner,