আজকের দিনটি আমার জন্য এক বিশেষ মুহূর্ত হিসেবে স্মরণীয় হয়ে থাকবে। আজ আমি পাঁচলাইশ থানার অফিসার ইনচার্জ, মোহাম্মদ সোলাইমানের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলাম। তিনি একজন অভিজ্ঞ পুলিশ অফিসার এবং চট্টগ্রাম
মেট্রোপলিটন পুলিশের মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভা—এ যেন অপরাধ দমনের এক নির্ভরযোগ্য মঞ্চ, যেখানে পেশাদারিত্ব, দক্ষতা ও সততার নিরিখে মূল্যায়িত হন পুলিশ বাহিনীর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। ৯ই মার্চ অনুষ্ঠিত এই সভায়, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটনের
“আমি আনন্দ-উল্লাস করার জন্য এসপি হিসেবে দায়িত্ব নিইনি—আমি চাই মানুষের সেবা করতে, হজরত ওমর (রা.)-এর মতো ন্যায়ের পক্ষে অবিচল থাকতে। অন্যায়ের কাছে মাথা নত করব না, একমাত্র আল্লাহ ছাড়া!”—এই দৃঢ়
একটি জাতির পরিচয় তার ইতিহাস ও ঐতিহ্যে। কবরস্থান শুধু মৃতদের শায়িত করার জায়গা নয়, বরং এটি প্রজন্মের পর প্রজন্মের স্মৃতি বহনকারী এক পবিত্র স্থান। কিন্তু চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার পশ্চিম চরণদ্বীপের
গল্পে গল্পে জীবন কথাঃ “নারীর সাথে আড়ি” মো.কামাল উদ্দিনঃ প্রথম অধ্যায়: জন্ম যন্ত্রণা রূপসা জন্ম নেয় এক ঝড়বৃষ্টির রাতে। গাছের ডাল ভেঙে পড়ছিল, খড়ের ঘরের চাল ফুটো হয়ে বৃষ্টির ধারা
নারী হয়ে কেউ জন্মায় না, ধীরে ধীরে তাকে নারীতে পরিণত করা হয়—সেই যে সিমোন দ্য বোভোয়ার বলেছিলেন, তার কথার সত্যতা আমরা যুগে যুগে অনুভব করে চলেছি। পুরুষ গৌরব বোধ করে
সময়ের প্রবাহে কিছু মানুষ থাকেন, যাঁরা কেবল রাজনীতিবিদ নন—তাঁরা হয়ে ওঠেন ইতিহাসের সাক্ষী, পরিবর্তনের সারথি। চট্টগ্রামের উন্নয়ন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রায় এমনই এক প্রজ্ঞাবান, নির্ভীক নেতা ছিলেন সাবেক মন্ত্রী,
জীজবনের পথে চলতে গেলে আমি একটি কঠিন সত্যের মুখোমুখি হই—যত বড় হই, যত উচ্চতায় উঠি, তত বেশি মানুষের ঈর্ষার আগুনে পোড়ার ঝুঁকি বাড়ে। ইতিহাস বলে, যারা সত্যের পথে হেঁটেছে,
৭ মার্চের ভাষণ: বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও বর্তমান বাস্তবতা- ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ, রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে ঐতিহাসিক ভাষণ দিয়েছিলেন, তা শুধু একটি বক্তৃতা ছিল না—এটি ছিল স্বাধীনতার
সাতকানিয়ার গণপিটুনিতে নিহত নেজাম উদ্দিন ও মোহাম্মদ সালেক দীর্ঘদিন ধরে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন বলে নিশ্চিত করেছে চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ। ব্যবসায়ীদের অস্ত্র প্রদর্শন, চাঁদাবাজি, ক্ষমতা বিস্তারের নামে ভয়ভীতি দেখানোসহ