রাউজান। শান্ত পাহাড়, সমৃদ্ধ কৃষি আর ঐতিহ্যের জন্য এই অঞ্চল একসময় গর্বের প্রতীক ছিল। কিন্তু সময়ের পরিক্রমায় এখানে জন্ম নেয় দুই কুখ্যাত নাম, যাদের হাতে রক্তাক্ত হয় এ মাটি। এরা
সম্প্রতি বাংলাদেশের রাজনীতিতে বড় পরিবর্তন আসে ৫ই আগস্ট শেখ হাসিনার দেশত্যাগের মাধ্যমে। এই পরিবর্তনের পর, সারা দেশে সংখ্যালঘু সনাতনী সম্প্রদায়ের উপর ব্যাপক হামলা ও নির্যাতনের ঘটনা ঘটে। দৈনিক প্রথম আলোর
লেখাটি ভুলের ভার কবিতার লাইন দিয়ে শুরু করছি- রাজনীতির ভুলে যারা ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ত্যাগ করে, সেই ভুলের মাসুল আজ কেনো জনগণ ভোগ করে? শাসকের ভুলে রক্তের নদী বয়ে যায়
রাউজানের আলো-বাতাসে আজ যেন ভিন্ন এক সুর। দীর্ঘ দিনের আতঙ্কের সম্রাট, অপরাধ জগতের অপ্রতিরোধ্য শক্তি ফজলে করিম চৌধুরী অবশেষে ধরা পড়েছে। ভারতে পালানোর চেষ্টাকালে আখাউড়া সীমান্তে বিজিবির হাতে আটক হওয়ার
“জেন্ডার সংবেদনশীল আচরণ করি,নারীবান্ধব প্রতিষ্ঠান গড়ি“ এই স্লোগানকে সামনে রেখে বেসরকারি উন্নয়ন গবেষণা সংস্থা বারসিক মানিকগঞ্জ অঞ্চলে বাল্য বিবাহের কারণ কুফল ও প্রতিকারে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছে। তারই ধারবাহিকতায় গত
“পুলিশ হবে ক্ষমতার নয়, জনতার: চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার হাসিব আজিজের প্রত্যয়”চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের নবযোগদানকৃত কমিশনার, বিজ্ঞ, চৌকস, সত, এবং নিষ্ঠাবান হিসেবে পরিচিত হাসিব আজিজ সাহেবের সাথে আমার সৌজন্য সাক্ষাৎকালে
অবশেষে ফজলে করিম চৌধুরী গ্রেফতার—এক দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান হলো। বহু তাজা প্রাণের ঘাতক, রাউজানে ছাত্রদল নেতা নুরুল আলম হত্যার অন্যতম আসামি ফজলে করিম চৌধুরী অবশেষে আইনের জালে ধরা পড়েছে। যারা
চট্টগ্রাম-ট্রাফিক পুলিশের টোকেন বাণিজ্য বর্তমানে কিছুটা মন্দা থাকলেও, শেখ হাসিনার সরকারের পতনের আগে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকায় প্রতিদিন প্রায় ২০ লাখ টাকার টোকেন বাণিজ্য চলতো—যা ছিল “ওপেন সিক্রেট”। এই বাণিজ্য এমনভাবে
চোর এবং ভুয়া সাংবাদিক সেলিমের থেকে সাবধান থাকুন! এমন একটি সমাজে বাস করছি, যেখানে সৎ সাংবাদিকতার চর্চা দ্রুত হারিয়ে যাচ্ছে। একজন সেলিম নামধারী তথাকথিত “সাংবাদিক” নিজের নামও ঠিকমতো লিখতে জানে
চট্টগ্রামে ভেট নারী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠায় বেগম খালেদা জিয়া এবং আব্দুল্লাহ আল নোমানের ভূমিকা অনস্বীকার্য। অথচ আজও তাদের নামে বা তাদের স্মৃতি স্মরণে কোনো স্থাপনা নির্মিত হয়নি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে।