সাংবাদিক, লেখক ও টেলিভিশন উপস্থাপক হিসেবে যখন আলো-বাতাস প্রকৃতি সাহিত্য সংস্কৃতির জগত নিয়ে ভাবতে থাকি তখন কিছু কিছু না বলা কথা লিখতে ইচ্ছে হয়,তারই আজকের এই লেখার বহিঃপ্রকাশ – পহেলা
“নিশ্ছিদ্র ভালোবাসার আজ আমার জন্মদিন”” আজ বৈশাখের দুই তারিখ। পঞ্জিকার হিসেব বলবে এটি ১৫ই এপ্রিল, কিন্তু আমার কাছে এই দিনটির তাৎপর্য বহুগুণে বড়। কারণ আজই আমার সত্যিকারের জন্মদিন। যদিও কাগজ-কলমের
মনের আয়নায় সেই যে মানুষটির কথা লিখতে বসলাম -সেই মানুষটিকে আমার ছেলের শাশুড় হিসেবে জীবনের ঘূর্ণিপাকে হঠাৎ করে একদিন আমার সামনে উদ্ভাসিত হলেন তিনি—কামাল চোবান। নামটি উচ্চারণ করলেই হৃদয়ের গভীরে
বৈশাখ আসে প্রতিবার, নব সূর্যের আহ্বানে। আসে হৃদয়ে উন্মাদনা, জীবনে নতুনের রঙ ছড়াতে। কিন্তু এবারের বৈশাখ যেন গানে-ভাসা এক অনন্য অধ্যায় হয়ে উঠল—যার কেন্দ্রজুড়ে ছিলেন এক শিল্পী, যার নামেই যেন
নতুন সূর্য উঠেছে আজ। চারদিকে আলপনার রেখা, বাতাসে শাড়ি-পাঞ্জাবির খসখস, উৎসবের ঢেউ বয়ে চলেছে শহরের অলিতে-গলিতে। বৈশাখ এসেছে তার চিরচেনা জাঁকজমক নিয়ে—পান্তা-ইলিশের গন্ধ, ঢোলের শব্দ, গানের তালে শরীর দুলে ওঠে
বৈশাখের সকালে সূর্যটাও বুঝি একটু রঙ চড়িয়েই উঠেছিল। আলোয় ছিল লালচে উজ্জ্বলতা, হাওয়ায় একটা কাঁপুনি, আর আকাশে পাখিদের ডানায় যেন ছিল গানের নোটেশন। এমন দিনেই আমরা পৌঁছালাম শতায়ু অঙ্গনে—একটা জায়গা
বসন্তের শেষ ধুলোমাখা হাওয়ায় যখন প্রকৃতি আপন অঙ্গার ঝেড়ে নতুন করে সেজে ওঠে, ঠিক তখনই বাঙালির প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখ ধরা দেয়—একটি নব সূর্যোদয়ের মতো, একটি আশাবাদের গান হয়ে। কবি
হোমনা উপজেলার সংকৃতির সভ্যতার ঐতিহাসিক নির্দেশন হচ্ছে শ্রীমদ্দী গ্রামের বাঁশের বাঁশি। এখানকার তৈরির বাঁশিতে সুর তুলে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সূরকাররা। এশিয়া ইউরোপসহ প্রায় ২৫ টি দেশে রপ্তানি করা হয় এই
-এসো হে বৈশাখ, এসো এসো। এসো হে বৈশাখ, এসো এসো। তাপস নিঃশ্বাস বায়ে মুমূর্ষুরে দাও উড়ায়ে, বৎসরের আবর্জনা দূর হয়ে যাক যাক যাক। এসো এসো… এসো হে বৈশাখ, এসো এসো
পহেলা বৈশাখ, বাংলা নববর্ষ— এ যেন শুধু একটি দিন নয়, বরং বাঙালির সংস্কৃতি, আত্মপরিচয় আর ঐতিহ্যের এক মহা সম্মিলন। সময়ের প্রবাহে, সমাজের রুচিবোধে, সংস্কৃতির অভিঘাতে আজ এই দিনটি যেন হয়ে