বাংলাদেশ দূতাবাস, মানামা আনন্দঘন পরিবেশে বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে ১৬ মে ২০২৫ বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপন করেছে। এ উপলক্ষে বাংলাদেশি সাংস্কৃতিকে তুলে ধরার জন্য বাংলাদেশ দূতাবাসের হল রুম, আঙ্গিনা, প্রবেশদ্বার
সন্ধ্যার শব্দহীনতায় তিস্তার পাড়ে এক লেখিকার স্বপ্নজাল—আফরোজা লীনার কথামালায় উষ্ণতার খোঁজ” নিশীথের নিস্তব্ধতায় যখন শব্দেরা জেগে ওঠেছিল, আমি তখন আফরোজা লীনাকে নিয়ে লিখতে বসলাম। এই লেখাটি যেন তারই কোনো এক
“জন্মদিনের পূর্ণিমায় পাঁচ আলোকবর্তিকা: চাটগাঁইয়ার পাঁচ রত্নকে ঘিরে গানে গানে ভালোবাসার উৎসব” আজ চাটগাঁয়ের বাতাসে অন্যরকম এক সুর বাজছে। বৈঠকখানার চারপাশে জড়ো হয়েছেন নওজোয়ানরা, বন্ধুরা, শুভাকাঙ্ক্ষীরা—কারণ আজ উদযাপিত হচ্ছে পাঁচ
চট্টগ্রামের সাংস্কৃতিক ইতিহাসে এমন অনেক সন্ধ্যা এসেছে, আবার মিলিয়ে গেছে অচিরেই। কিন্তু ২০২৫ সালের ১৬ই মে, শুক্রবার সন্ধ্যা ছিল একেবারে ব্যতিক্রম—স্মরণীয়, হৃদয়গ্রাহী এবং সুরভিত। আমরা, চাটগাঁইয়া নওজোয়ানের প্রতিনিধিদলসহ, ‘অন্তরা হাওয়াইয়ান
সদ্য ইতিহাস পড়লে বোঝা যায়, প্রেম এক অমর অনুভূতির নাম। সেই প্রেমের নিদর্শন স্বরূপ দাঁড়িয়ে আছে ভারতের আগ্রায় নির্মিত তাজমহল—সাদা মার্বেলের কান্না, ভালোবাসার গাঁথা। কিন্তু হে পাঠক, সময় বদলেছে, প্রেমের
চট্টগ্রামের আকাশ আজ সুরের আবিরে রাঙা, সাহিত্যরসে সিক্ত এক স্বপ্নিল সন্ধ্যা অপেক্ষমাণ। আগামী ১৬ই মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, শুক্রবার সন্ধ্যা ৬:৩০ ঘটিকায় থিয়েটার ইনস্টিটিউট চট্টগ্রাম মিলনায়তনে এক অভূতপূর্ব মিলনক্ষেত্র তৈরি হতে
একজন নির্লোভ চিকিৎসকের গল্প, যেখানে পেশা নয়—প্রতিশ্রুতি হয়ে ওঠে জীবনের অনুপ্রেরণা– শুরুতে তাঁকে দেখলে মনে হয়—অত্যন্ত সাধারণ একজন মানুষ। মুখভরা শান্ত চাহনি, শব্দে বিনয় আর চোখে এক স্থির দীপ্তি। তবে
“মো. কামাল উদ্দিনের ‘সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের কথা’ বইটি সাংবাদিকতার ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।” ব্যারিস্টার মনোয়ার হোসেনঃ দেশ-বিদেশে সাংবাদিকতা নিয়ে হাজারো বই রচিত হয়েছে। তবে মোহাম্মদ কামাল উদ্দিনের রচিত ‘সাংবাদিক
চুরুলিয়া, পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার (বর্তমান পশ্চিম বর্ধমান) একটি ঐতিহাসিক গ্রাম, যেখানে মুসলমানদের আগমন বহু পূর্বে ঘটে। ব্রিটিশ আমলে সংকলিত বর্ধমান গেজেটিয়ার বর্ণনায় জানা যায়, এই অঞ্চলের মুসলমানরা মূলত বাংলায় আগত
আজকের ভোর যেন আল্লাহর রহমতের চাদরে মোড়ানো ছিল। আলো যখন অন্ধকার ভেদ করে পূর্বাকাশে নরম রোদের প্রথম রেখা ছড়িয়ে দেয়, আমি তখন হাঁটার জন্য বের হই প্রতিদিনের মতো। তবে এই