কেমন করে যে এতগুলো বছর পার হয়ে গেল, হুমায়ুন আহমেদ বিহীন বাংলা সাহিত্য—এ যেন কল্পনাই করা কঠিন! তাঁর লেখা যেমন আনন্দ আর বিষাদের এক অনন্য মিশ্রণ, তেমনই আমাদের জীবনের একটা
বিপ্লব-২০২৪: বিপ্লব একটি প্রসব যন্ত্রণার মতো। একে ধারণ করতে অনেক বাঁধা বিপত্তি ও দুর্যোগ-দুর্ঘটনা ঘটে। এটি এমন এক দীর্ঘস্থায়ী প্রক্রিয়া যা পুরোনো অর্থনৈতিক, সামাজিক বা রাজনৈতিক ব্যবস্থার ওপর আঘাত হেনে
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়েছে, যেখানে বৈধতা ও সংবিধানিক ভিত্তির প্রশ্ন বারবার সামনে এসেছে। স্বাধীনতার জন্য সংঘটিত মহান মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে বিভিন্ন পর্যায়ে গঠিত সরকারগুলোর বৈধতা ও ক্ষমতার
প্রতিটি সমাজে কিছু মানুষ থাকে যারা নিঃস্বার্থভাবে, সকলের প্রতি এক অদম্য ভালোবাসা নিয়ে কাজ করে, লিটু সূত্র ধর তেমনই একজন আলোকিত মানুষ। তার প্রতি আমার প্রগাঢ় শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার কারণ
হৃদয় তরুয়া – এক গল্প যে রাজপথে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে অধিকার আদায়ের সংগ্রামে জীবন উৎসর্গ করেছে। সে এক প্রতীক, এক সোনালি স্বপ্নের ঝরা ফুল, যে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের
বিতর্কিত সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল করার বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ
“সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের কথা: এক নির্ভীক কণ্ঠস্বর” বইট প্রকাশিত হওয়ার পথেঃ “বাংলাদেশের সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতার গতিধারা, সংকট ও সম্ভাবনার অঙ্গনে মো. কামাল উদ্দিন এক সুপরিচিত নাম। গবেষক, সাংবাদিক এবং টেলিভিশন
গত১ নভেম্বর, ২০২৪: চট্টগ্রামের তৃতীয় কর্ণফুলী সেতুতে (শাহ আমানত সেতু) আজ পুনরায় স্থাপন করা হয়েছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার নামফলক। দীর্ঘ ১৪ বছর পর এই উদ্যোগটি
একজন সাংবাদিকের জীবন যেন এক নিরন্তর সংগ্রাম, যেখানে প্রতিটি শব্দের পেছনে লুকিয়ে থাকে একেকটি ধ্বংসের হুমকি, প্রতিটি লেখার আড়ালে জেগে ওঠে এক অপরিচিত শত্রুর মুখ। সৎ সাংবাদিকতা মানেই এখানে নিজেকে
মাপ করবেন—আমি উচ্চশিক্ষিত নই… একজন সাধারণ মানুষ। তবুও আজ সাহস করে আমাদের সমাজে ছড়িয়ে থাকা তথাকথিত কিছু ডক্টরদের নিয়ে কিছু কথা বলতে চাইছি। নাম উল্লেখ না করেও, আকারে-ইঙ্গিতে এই ভুয়া