1. mail.bizindex@gmail.com : newsroom :
  2. info@www.bhorerawaj.com : দৈনিক ভোরের আওয়াজ :
সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৭:১৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
জয়পুরহাটে কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত সারে ৫ ঘণ্টা পর চলাচল স্বাভাবিক কালাইয়ে “সবুজে সাজাই বাংলাদেশ” শ্লোগানে প্রকৃতি ও জীবন ক্লাবের উদ্যোগে গাছের চারা বিতরণ রিলিজের পরই সাড়া ফেলেছে ‘যোগফলে হয় ভুল’, প্রশংসিত নির্মাতা জয় রাফি চকরিয়ায় থানার বিশেষ অভিযানে ৭ আসামি গ্রেফতার শিবগঞ্জে প্রগতি সংস্থার আয়োজনে বাল্যবিবাহ ও আত্মহত্যা প্রতিরোধে করণীয় শীর্ষক শিক্ষার্থী সমাবেশ সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতি আমাদের সবার দায়িত্ব রয়েছে : মুহাম্মদ আফাজ উদ্দিন ২ কেজি গাঁজাসহ টাঙ্গাইলের দুই যুবক গ্রেফতার, আমি আওয়ামীলীগ পুনর্বাসনের জন্য কাজ করছি না :: কাদের সিদ্দিকী নির্বাচন বানচালের জন্য একটি চক্র গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত: কে এম মামুনুর রশিদ জয়পুরহাটে সাবেক এমপি গোলাম মোস্তফার বিশাল জনসভা অনুষ্ঠিত

জয়পুরহাটে চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, দুইজন গ্রেপ্তার

এস,এম,রুহুল আমিন,জয়পুরহাট 
  • প্রকাশিত: রবিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৫

জয়পুরহাটে চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে এক তরুনীকে (১৮) ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। পাঁচবিবি উপজেলার বাগজানা কুটাহারা গ্রামে ঘটনাটি ঘটেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগি তরুণী তিনজনের নামে পাঁচবিবি থানায় ধর্ষণের মামলা করেছেন। মামলার পর ঘটনার সহযোগী দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রবিবার (১৩ জুলাই) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পাঁচবিবি থানার অফিসার ইনচার্জ ময়নুল ইসলাম।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, পাঁচবিবি উপজেলার বাগজানা কুটাহারা গ্রামের মৃত মোফাজ্জলের ছেলে নয়ন (৪৫) ও তার স্ত্রী সালমা বেগম (৩৫)। এ ঘটনার মূল আসামি আতাউর রহমান (৩৮) পলাতক রয়েছেন।

মামলার বিবরণে জানা গেছে, গ্রেপ্তারকৃত নয়ন ও সালমা ভুক্তভোগি ওই তরুণীর প্রতিবেশি সম্পর্কে চাচা ও চাচী হন। মামলার অভিযুক্ত আসামি একই উপজেলার পূর্ব রামচন্দ্রপুরের আতাউর রহমান নয়নের বাড়িতে যাওয়া আসা করতেন। প্রায় দুই মাস আগে সালমা বেগম ওই মেয়েকে তাদের বাড়িতে ডেকে নিয়ে চেতনানাশক ওষুধ মিশিয়ে ঝালমুড়ি খাইতে দেন। এরপর সেই ঝালমুড়ি খেয়ে মেয়েটির মাথা ঘুরতে থাকলে সালমা বাড়ির দরজা লাগিয়ে দিয়ে বাহিরে চলে যান। তখন বাড়িতে থাকা আতাউর তাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন এবং ঘটনার ভিডিও ধারণ করেন। বিষয়টি কাউকে জানালে ভিডিও ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দিবে বলে হুমকি দেয়। এরপর আবারও গত ১১ জুলাই আতাউর মেয়েটিকে ধর্ষণ করে। এসময় তার চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে আসলে বিষয়টি জানাজানি হয়।

পাঁচবিবি থানার অফিসার ইনচার্জ ময়নুল ইসলাম বলেন, ‘এ ঘটনায় মামলার পর সহযোগি দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সালমা বেগমকে শনিবার আদালতে পাঠানো হয়েছে ও নয়নকে রবিবার আদালতে পাঠানো হবে। মূল আসামি পলাতক রয়েছেন, তাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট