সিএনজি চালক থেকে কোটিপতি: ‘থানার সোর্স’ পরিচয়ে টাইগার পাসে এমরানের ভয়ঙ্কর চাঁদাবাজির সাম্রাজ্য স্থানীয় ব্যবসায়ীদের আতঙ্ক, প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তায় ক্ষোভ একজন সাধারণ সিএনজি চালকের এত অর্থ-বিত্ত আসে কোথা থেকে? এই প্রশ্ন
আমরা দেখতে পাচ্ছি মাহবুবুর রহমান সাগর ও সাগর ভাবীকে। দুজনেই লাল রঙের মনোমুগ্ধকর পোশাকে পরিপাটি হয়ে বসে আছেন, এক অন্তরঙ্গ ও আনন্দঘন মুহূর্তে। সাগর ভাবী হাতে মাইক্রোফোন ধরে সুরের ছন্দে
সাংবাদিক, লেখক ও টেলিভিশন উপস্থাপক হিসেবে যখন আলো-বাতাস প্রকৃতি সাহিত্য সংস্কৃতির জগত নিয়ে ভাবতে থাকি তখন কিছু কিছু না বলা কথা লিখতে ইচ্ছে হয়,তারই আজকের এই লেখার বহিঃপ্রকাশ – পহেলা
“নিশ্ছিদ্র ভালোবাসার আজ আমার জন্মদিন”” আজ বৈশাখের দুই তারিখ। পঞ্জিকার হিসেব বলবে এটি ১৫ই এপ্রিল, কিন্তু আমার কাছে এই দিনটির তাৎপর্য বহুগুণে বড়। কারণ আজই আমার সত্যিকারের জন্মদিন। যদিও কাগজ-কলমের
মনের আয়নায় সেই যে মানুষটির কথা লিখতে বসলাম -সেই মানুষটিকে আমার ছেলের শাশুড় হিসেবে জীবনের ঘূর্ণিপাকে হঠাৎ করে একদিন আমার সামনে উদ্ভাসিত হলেন তিনি—কামাল চোবান। নামটি উচ্চারণ করলেই হৃদয়ের গভীরে
পহেলা বৈশাখের সূর্যালোকে, বাটালি হীলে সবুজ বেষ্টনীর মাঝখানে বৈশাখের গান আর আড্ডার মজায় যখন আমরা ডুবে আছি, তখনই দেখা হয়ে গেল এক প্রাণোচ্ছল মানুষ—জাহিদ আলী। শতায়ু অঙ্গনের এই প্রাণপুরুষকে আমি
বৈশাখ আসে প্রতিবার, নব সূর্যের আহ্বানে। আসে হৃদয়ে উন্মাদনা, জীবনে নতুনের রঙ ছড়াতে। কিন্তু এবারের বৈশাখ যেন গানে-ভাসা এক অনন্য অধ্যায় হয়ে উঠল—যার কেন্দ্রজুড়ে ছিলেন এক শিল্পী, যার নামেই যেন
নতুন সূর্য উঠেছে আজ। চারদিকে আলপনার রেখা, বাতাসে শাড়ি-পাঞ্জাবির খসখস, উৎসবের ঢেউ বয়ে চলেছে শহরের অলিতে-গলিতে। বৈশাখ এসেছে তার চিরচেনা জাঁকজমক নিয়ে—পান্তা-ইলিশের গন্ধ, ঢোলের শব্দ, গানের তালে শরীর দুলে ওঠে
বৈশাখের সকালে সূর্যটাও বুঝি একটু রঙ চড়িয়েই উঠেছিল। আলোয় ছিল লালচে উজ্জ্বলতা, হাওয়ায় একটা কাঁপুনি, আর আকাশে পাখিদের ডানায় যেন ছিল গানের নোটেশন। এমন দিনেই আমরা পৌঁছালাম শতায়ু অঙ্গনে—একটা জায়গা
“চট্টগ্রাম মেডিকেলে চিকিৎসা নয়, চলছে পরীক্ষার প্রহসন” —বিছানায় শুয়ে নিজের কষ্টের কথা লিখলেন সাংবাদিক পপি আক্তার আমি পপি আক্তার—একজন সংবাদকর্মী। কিন্তু আজ আমি কোনো চায়ের কাপ হাতে টেবিলে বসে রিপোর্ট