পুলিশ বাহিনীর ভূমিকায় জাতির সামনে যখন বড় ধরনের প্রশ্নবোধক চিহ্ন উঠেছে, তখন পুলিশের একটি সাহসী অংশ জনতার সেবার জন্য তাদের কাজের মাধ্যমে হারানো সম্মান পুনরুদ্ধার করার দৃঢ় সংকল্প নিয়ে এগিয়ে
চট্টগ্রামের রাউজান একসময় ছিল ভয়ংকর ত্রাসের এলাকা, যেখানে একটি নাম মানুষের মুখে মুখে ঘুরতো—ফজলে করিম। এই নামটি রাউজানের প্রতিটি ঘরবাড়ির মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছিল। ফজলে করিম ছিলেন এমন একজন ব্যক্তি,
ইতিহাসে অনেক রাজার কথা শুনেছি—সম্রাট আকবর থেকে শুরু করে মুঘল রাজা-বাদশাহ, এমনকি আধুনিক বিশ্বের রাজনৈতিক নেতারাও রাজার মতোই আচরণ করেছেন। তবে আজ যে রাজার গল্প বলতে বলবো, তিনি কোনও রাজপরিবারের
অজানা অধ্যায়ের ফিরে দেখতে গিয়ে শেখ হাসিনা ও ড. মুহাম্মদ ইউনূস—মন থেকে মতবিরোধের গল্পটা পাঠকের খাতায় লিপিবদ্ধ করছি,মানুষের জীবনে কখনো কখনো এমন কিছু দ্বন্দ্বের জন্ম হয়, যা শুধুই মতের পার্থক্য
কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নিলে তার বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বাংলাদেশ পুলিশ। পুলিশ সদরদপ্তরের মিডিয়া অ্যান্ড পিআর বিভাগ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ এ কথা জানানো
চান্দগাঁও থানায় সাবেক মেয়র রেজাউল করিম ও বালু সিন্ডিকেটের প্রধানের বিরুদ্ধে ড্রেজার ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ এনে আজ ২১/৯/২০০৪ইং তারিখে চট্টগ্রাম মহানগরের চান্দগাঁও থানায় আজ সাবেক মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী
ঢাকা থেকে প্রকাশিত জাতীয় দৈনিক ভোরের আওয়াজ এবং ইংরেজি দৈনিক The Daily Banner-এর চট্টগ্রাম বিভাগের প্রতিটি জেলা ও উপজেলা থেকে প্রতিনিধিদের নিয়োগের জন্য আবেদন আহ্বান করা হচ্ছে। প্রতিনিধি হিসেবে
ফজলে করিম, বাংলাদেশের অপরাধের অন্ধকার দুনিয়ার এক প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব। তার নামের সঙ্গে জড়িয়ে আছে নানা অপরাধ, দুর্নীতি ও সমাজে অস্থিরতার গল্প। একজন অপরাধী হিসেবে তার খ্যাতি শুধুমাত্র অপরাধের সীমা ছাড়িয়ে
চট্টগ্রাম নাগরিক ফোরামের এক বিশেষ সভায় বক্তারা কালুরঘাট সেতুর নির্মাণ দ্রুত বাস্তবায়ন এবং নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনের কাজ তরান্বিত করার জোরালো আহ্বান জানান। চট্টগ্রামবাসীর পক্ষে নাগরিক ফোরামের দীর্ঘ আন্দোলনের ফসল হিসেবে
দীর্ঘ কারা নির্যাতনের অন্ধকার পেরিয়ে, আজ বিএনপির দুই ত্যাগী মুখ আসলাম চৌধুরী ও কায়েস একত্রিত হয়েছেন। এদের নাম আজ শুধু বিএনপির নয়, বাংলার সংগ্রামী ইতিহাসের পৃষ্ঠায় অমর হয়ে থাকবে। তাঁদের