“সব সাধকের বড় সাধক এই দেশেরই চাষা, তাদের নিয়ে দেশব্যাপী করে সকল আশা।” এই গীতির মাধ্যমে কাজী নজরুল ইসলাম আমাদের শিখিয়ে গেছেন যে, সমাজের সব সাধক বা মহামানব, যারা মানুষের
কবি জীবনানন্দ দাশের জন্মদিন উপলক্ষে আমার কিছু কথা কিছু লেখা- উপস্থাপন করছিঃ জীবনানন্দ, তুমি এক রাত্রির নীরব সঙ্গী, শীতল বাতাসের মতো এসে ছুঁয়ে গেছো হৃদয়। বনানী, ফুল আর নদী তোমার
প্রতিবছর যখন ১৪ই ফেব্রুয়ারি আসে, বসন্তের আগমনী দিনে, আর তখনই এই বিশেষ দিনটি আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় ভালোবাসার অর্থ, গভীরতা, এবং এর তীব্র অনুভূতির কথা। বিশ্ব ভালোবাসা দিবস, পহেলা ফাগুন—এই
সকালের হাঁটাহাঁটি ও বিশুদ্ধ হাওয়ার ছোঁয়া সকালে হাঁটার পথে, হাওয়া যেন এক শুদ্ধ স্নিগ্ধতা নিয়ে আমার শরীরে স্পর্শ করছিল। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মতো বলতে হয়, “তুমি বল না, কেন এত দূরে
রুবিনা আকতার: এক মানবিক সাহসী জীবনের গল্প” মো. কামাল উদ্দিনঃ তোমার সাথে দেখা হওয়ার কথা ছিল এক বিকেলে, যখন বৃষ্টির মৃদু ছোঁয়া আসবে, এবং সেই সময় কফির কাপ হাতে একান্তে
“ওরে, একদিন আমাদের এই বাণী কি হবে, স্বাধীনতার গান গেয়ে যে বিদ্রোহী জীবন গড়েছিলো। তুমি তো সেই বীর, কবি নজরুল, যার হাত ধরে চিরন্তন দুঃখের গান হয়ে উঠলো মুক্তির সুর!”
নীল জলে ভাসমান বোট, সবুজ পাহাড়ের বুক চিরে উড়ে যাওয়া হালকা মেঘ, আর তার মাঝেই এক শিশু-কিশোরের নির্মল হাসি—এ যেন এক স্বপ্নের দৃশ্যপট। শতায়ু অঙ্গনের বনভোজনের সেই রঙিন দিনে, মহামায়া
কবি নজরুল বেঁচে থাকলে তিনি ফরিদাকে নিয়ে নিজের হাতে এই কথা গুলো লিখতেন- তোমার কণ্ঠে যেন আমার প্রাণের গান নবজীবন পায়। বিদ্রোহ, প্রেম, সাম্য আর মানবতার যে শিখা আমি জ্বালিয়েছিলাম,
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা নাট্য শিল্পী সংস্থার আয়োজনে দুই দিনব্যাপী “নাট্য উৎসব-২০২৫” এর শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে। শনিবার (২৫ জানুয়ারি) রাত ৮টায় গোবিন্দগঞ্জ পৌর শহরের উপজেলা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে দুই
চট্টগ্রাম শিল্পকলা একাডেমির পরিবেশ যেন সেদিন বদলে গিয়েছিল এক সুরেলা রঙধনুতে। ২২ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখে অনুষ্ঠিত হলো স্বরলিপি সাংস্কৃতিক অঙ্গণের ১১তম বর্ষপূর্তি উৎসব। এই এক সঙ্গীত, সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যের মেলবন্ধনের