“ওরে, একদিন আমাদের এই বাণী কি হবে, স্বাধীনতার গান গেয়ে যে বিদ্রোহী জীবন গড়েছিলো। তুমি তো সেই বীর, কবি নজরুল, যার হাত ধরে চিরন্তন দুঃখের গান হয়ে উঠলো মুক্তির সুর!”
বিশিষ্ট সাংবাদিক, গবেষক, টেলিভিশন উপস্থাপক ও বিশ্ববরেণ্য লেখক মো. কামাল উদ্দিন, যিনি দৈনিক ভোরের আওয়াজ এবং The Daily Banner পত্রিকার যুগ্ম সম্পাদক, তাঁর লেখা “সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের কথা” বইটি একুশে
নীল জলে ভাসমান বোট, সবুজ পাহাড়ের বুক চিরে উড়ে যাওয়া হালকা মেঘ, আর তার মাঝেই এক শিশু-কিশোরের নির্মল হাসি—এ যেন এক স্বপ্নের দৃশ্যপট। শতায়ু অঙ্গনের বনভোজনের সেই রঙিন দিনে, মহামায়া
শীতের মিষ্টি সকালে, পাহাড়ের সবুজ বুকের মাঝে, মহামায়ার শান্ত জলধারার পাশে আজকের এই দিনটি সত্যিই অনন্য হয়ে উঠেছিল। শতায়ু অঙ্গনের আয়োজনে এই বনভোজন শুধু একটি ভ্রমণই ছিল না, এটি ছিল
চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) কোতোয়ালী থানা বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের ৫ জন সক্রিয় নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করেছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ৬ জানুয়ারি ২০২৫ রাত ৯টা থেকে
স্বাধীনতার শত বছর পর যখন আমরা ইতিহাসের এই জীবন্ত স্মৃতিকে মনে করার চেষ্টা করব, তখন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আন্দোলন, সংগ্রাম, এবং স্বাধীনতার ঘোষণা এবং তাকে সপরিবারে হত্যার সেই
বই—সর্বোত্তম উপহার- একটি বই পারে মানুষের চিন্তার জগতকে প্রসারিত করতে, নতুন দিগন্তের সন্ধান দিতে, এবং পাঠককে জ্ঞানের গভীরে নিয়ে যেতে। বই উপহার দেওয়া মানে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দেওয়া, মনের জানালা
ভারাক্রান্ত মনে এই লজ্জাজনক ইতিহাসের কথা লিখতে বসলাম। একজন সাংবাদিক হিসেবে সত্য প্রকাশ না করলে নিজেকেই অপরাধী মনে হয়। আজ যারা ৩২ নম্বরের এই ঐতিহাসিক বাড়িটি ধ্বংস করেছে, আমি তাদের
দেখতে দেখতে দুই বছর অতিবাহিত হয়েগেছে, মাসলেম ভাই আমাদের কাছ থেকে চিরতরে বিদায় নেওয়ার সময়টি। গত ২০২৩ সালের এই ফেব্রুয়ারি ৬ তারিখে মোসলেম উদ্দিন আহমেদ মৃত্যু বরণ করেছেন, জননেতা প্রয়াত
“আমি গাই, আমি গান গাই, আমি গানেরই গান গাই। আমি গান শোনায়, আমি কাঁদি, আমি হেসে কুটি কুটি হই; আমি যাহা অনুভব করি, তাই গানে গানে বলি।” — কাজী নজরুল