একান্ত সাক্ষাৎকারে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ তসলিম উদ্দিনের “চট্টগ্রাম মেডিকেলে সেলাইন সংকটসহ কোনো ধরণের সমস্যা নেই” চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মতো বৃহৎ একটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালক হিসেবে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ তসলিম উদ্দিন
পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর কথা কী, যদি কেউ আমাকে এ প্রশ্ন করে, আমার উত্তর একটাই—বই কথা। জীবনের নানা সময়ে বই নিয়ে লিখেছি, ভেবেছি, আর বারবার মুগ্ধ হয়েছি। তবু বই নিয়ে লেখার
কবি সারাফ নাওয়ার—এক নাম, যেখানে কবিতা জীবন্ত হয়ে ওঠে এবং শব্দের আড়ালে জ্বলে উঠে এক অপার আভা। তিনি শুধু কবি নন, তিনি এক উদ্দাম চিন্তার মশাল, যে প্রতিটি পঙক্তিতে শাণিত
জীবনযুদ্ধে যিনি হন আলোর দিশারি, মানবতার মর্মে আছেন যিনি সদা সংগ্রামী, জাবেদ আবছার চৌধুরী, সেবার অমল চরিত্র, চট্টগ্রামের প্রাণে, তিনি এক সমাজের হিরা। সমাজে এমন কিছু ব্যক্তি আছেন, যাঁদের নিঃস্বার্থ কাজ এবং মানুষের
“লেখকের কথাঃ ‘সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের কথা’ বইটি রচনা করার পেছনে আমার দীর্ঘ দিনের অভিজ্ঞতা, উপলব্ধি এবং একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্য কাজ করেছে। একজন সাংবাদিক, গবেষক এবং টেলিভিশন উপস্থাপক হিসেবে আমার প্রায়
প্রতিদিন ভোরে বাটালি হীলের উঁচুতে দাঁড়িয়ে যে সবুজ আর নীলিমা চোখের সামনে মেলে ধরে, তার চেয়ে বেশি মোহনীয় আরেকটি জিনিস সেখানে অপেক্ষা করে—কাসেম ভাইয়ের উপস্থিতি। শরীরচর্চার অঙ্গন হলেও, এখানে প্রতিদিন
এক শিক্ষণীয় গল্প এক গ্রামের ধনী ব্যবসায়ী ছিলেন মকসুদ সাহেব। সারা গ্রামে তাঁর সুনাম ছিল, আর্থিক অবস্থাও ছিল বেশ স্বচ্ছল। তবুও তার মনে একধরনের অতৃপ্তি লুকিয়ে ছিল। তিনি ভাবতেন, আরেকটু
শুভ সকাল। বাটালি হীলে শতায়ু অঙ্গন সবুজ বেষ্টনী, অরণ্যের প্রাণ, শত বছর ধরে জাগুক স্বপ্ন, বন্ধুতায় জাগুক জীবনের গান। লিখতে বসি যতবারই মনে,ফিরে যাই সেই নির্জন কোণে, যেখানে প্রকৃতি বলে
প্রতিদিনের মতোই সেদিন সকালটা শুরু হলো ভোরের আলো ফুটতেই। বাটালি হিলের শতায়ু অঙ্গন আমার পায়ের নিচে ছিল যেন পাহাড়ি মেঘের মতো এক কোমল অনুভূতি। সেখানেই পরিচয় হলো সাবাহ মাহিরা আর
শীতল হাওয়ায় আসে ভোরের প্রথম ছোঁয়া, বাটালি হীলের ওপরে নীরবতা ছুঁয়ে থাকা মেঘেরা দেখে শরীর চর্চার দৃপ্ত আঙ্গন, শতায়ুর ছন্দে জীবনের দোল। পাহাড়ের কোলে, উঁচুতে উঠন্ত দুই কিশোরী তরুণীর সাক্ষাৎ-তাদের