গাইবান্ধা রি-গ্রিনিং প্রজেক্ট, ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ এর আয়োজনে গাইবান্ধা সদর উপজেলার ৮ নং বোয়ালী ইউনিয়নের পিয়ারাপুর গ্রামের বৃক্ষ রোপন ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃক্ষ রোপণ ক্যাম্পেইন উপলক্ষে একটি র্যালি পিয়ারাপুর উচ্চ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলায় জাতীয় ফল মেলা উপলক্ষে দেশীয় ফল প্রদর্শন এবং সরকারি প্রণোদনা কার্যক্রমের আওতায় চলতি মৌসুমে নবীনগর উপজেলার মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ে ৭০ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১৭০০ জন
টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার সবুজায়ণ সমাজ কল্যাণ সংস্থার সহযোগিতায় জোয়াইর ময়জিদ ও গোরস্থানে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।সবুজায়ণ ও পরিবেশ সংরক্ষণের লক্ষ্যে আয়োজিত এ কর্মসূচির অংশ হিসেবে মেহগনি, জাম, কৃষ্ণচূড়া, পেয়ার,জলপাই গাছ
ছবিটিতে দেখা যাচ্ছে এক নারী বসে আছেন, তাঁকে ঘিরে রয়েছে অসংখ্য কুকুর। কেউ তাঁর কোলে পা রেখে ভালোবাসা জানাচ্ছে, কেউ স্নেহের দৃষ্টিতে তাঁর দিকে তাকিয়ে আছে, কেউ বা তাঁর পাশে
চট্টগ্রামের স্টেশন রোডের শেষ মাথায় একটা ছোট্ট গলি। সেখানে প্রতিদিন ধুলোমাখা পায়ে হাঁটে রাহিম নামের এক শিশু। তার গায়ের জামাটি ছেঁড়া, চোখে তবুও অদ্ভুত এক জ্যোতি—যেটা স্বপ্ন দেখায়। একদিন সে
শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী উপজেলার হাতীবান্ধা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের ২ নম্বর ব্লকের বাসিন্দারা দীর্ঘদিন যাবৎ চরম ভোগান্তির মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন। পাগলামুগ বাজার থেকে মাদ্রাসার পাশ দিয়ে কামারপাড়া রোড ধরে প্রায়
পাহাড় কখনো শুধু নিসর্গ নয়, কখনো তা হয়ে ওঠে এক নিঃশব্দ প্রণয়। মেঘেরা তখন চিঠি লেখে নীল আকাশের খামে, বাতাস হয়ে ওঠে ভ্রমণ পিপাসু হৃদয়ের দীর্ঘশ্বাস। তেমনই এক ভালোবাসার নাম—রবিউল
ইট-কাঠ-পাথরের নগরে সবুজ মানে যেন নিঃশ্বাসের অবকাশ, চোখের আরাম, মনের প্রশান্তি। আজ যখন সকালে সূর্যের আলো ব্যস্ত নগরীর কাঁধে ধীরে ধীরে পড়ছিল, তখন আমরা কিছু মানুষ এক অদৃশ্য দায়বদ্ধতায় এগিয়ে
“”হৃদয়ের মাধুর্য আর জীবনের রূপান্তর—দীপিকা বড়ুয়ার হৃদি কথন এক জীবন্ত কাব্যসম্ভার, যেখানে শব্দ হয়ে ওঠে আত্মার ভাষা”” প্রত্যেক কবির কণ্ঠে সময়ের এক আলাদা ধ্বনি থাকে, যা তাঁর জীবন, অভিজ্ঞতা, বিশ্বাস
ইট-পাথরের ক্লান্ত শহর যেন কখনোই আমাদের থামায়নি, শুধু টেনে রেখেছিল। কিন্তু আজ, সেই বন্ধন ভেঙে বেরিয়ে পড়েছি আমরা—হৃদয়ের সমস্ত উচ্ছ্বাস, শূন্যতায় জমে থাকা স্বপ্ন আর কল্পনার পাল তুলে। প্রাণের টানে,