কবি মো. আব্দুল আলিম এর গুচ্ছ ছড়া স্কুল রোজ স্কুলে যাও সোনামণি পড়ালেখা করো পড়ালেখা করে তুমি তোমার জীবন গড়ো। পথ কোনটা ভালো কোনটা মন্দ যখন তুমি বুঝবে, ভালো পথে
আল্লাহ আমার এম এম মিজান আল্লাহ আমার সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ আমার রব। তিনি ছাড়া এই দুনিয়ায়। নেই কেউ পরাভব। আল্লাহ আমার রিজিক দাতা, আল্লাহ আমার প্রভু। খোদার হুকুম
কবির লেখা কবিতা মোঃ দিদারুল ইসলাম ভালোবাসা কিংবা প্রেম বিরহের কবিতার কথামালায় উদ্বেলিত হয়ে কেউ কেউ চমকে যায়, আর কবির জন্য মনে মনে আফসোসের সুর আওড়ায়, হায়রে, প্রেমের ছ্যাকায়
আপনজন লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল চেনা মানুষের অচেনা আচরণ ভীষণ যাতনা যন্ত্রণার কারণ, ভালবাসার কথা বলে হয় ছলনা অশ্রুতে অনল নেভানো যায় না। অপরের চেয়েও বেশি ভয়ঙ্কর আপন যখন
জীবন শেষ নয় — মোহাম্মদ আলীম -আল- রাজী রেজাল্ট খারাপ হলে, ভেবো না জীবন শেষ, পরাজয়েই শেখা থাকে, সাফল্যের আবেশ। ঝড়ের পরে সূর্য ওঠে, মুছে দেয় সব দাগ, মন যদি
শূন্যতার ছোঁয়া মোহাম্মদ আলীম -আল-রাজী শূন্যতার মাঝে হারাই আমি, চোখে নেই আলো, কানে নেই ধ্বনি। নীরবতা বুকে বোনে কাঁপন, মন খুঁজে পায় দূর দিগন্তে ধ্বনি। অন্তর খালি, ভাব ভেসে যায়,
প্রিয় নবী রাহেলা আক্তার আঁধার যুগে মক্কার বুকে উঠলো নুরের রবি; “মা” আমেনার কোলে এলো আমার প্রিয় নবী। অমানিশা ঘুচে ধরায় বইলো খুশির জোয়ার, আকাশ, বাতাস, ফুল, পাখিরা আর্জি করে
ফরিদা পারভীন: স্মরণকাব্য ভূমিকা ফরিদা পারভীন শুধুমাত্র একজন গায়িকা ছিলেন না, তিনি বাংলার সুরের এক অমলিন প্রতীক। লালনগীতি ও বাউলগানকে তিনি এমনভাবে হৃদয়ে তুলে ধরেছিলেন, যা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে বেঁচে
অলীউল্লা তরাই ভবে মোহাম্মদ আলীম-আল-রাজী অলীউল্লা তরাই ভবে তত্ত্বজ্ঞানী সেই জনা প্রেমের স্রোতে ভরাইয়া দিলেন শান্তির অমল ধারা। অলীউল্লা তরাই ভবে তত্ত্বজ্ঞানী সেই জনা জ্ঞান–আলয়ে ভক্ত হৃদয় শুদ্ধি পায় মুক্তির
সাক্ষী পৃথিবী মোঃ রহমত আলী পৃথিবী তুমি কি দেখেছো ? এবার কি প্রমাণ পেয়েছো ? কারা মানবিক আর কারা অমানবিক ! যাঁরা মুখেই শুধু মানবতার কথা বলে, তাঁরাই আবার ধোঁকা