জুলাই বিপ্লবের শহীদদের স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক সংসদ সদস্য গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী। তিনি বলেন, “নির্বাচনের মাধ্যমে অবশ্যই গণতান্ত্রিক ধারায়
-এসো হে বৈশাখ, এসো এসো। এসো হে বৈশাখ, এসো এসো। তাপস নিঃশ্বাস বায়ে মুমূর্ষুরে দাও উড়ায়ে, বৎসরের আবর্জনা দূর হয়ে যাক যাক যাক। এসো এসো… এসো হে বৈশাখ, এসো এসো
ভারত উপমহাদেশে মুসলমানদের শাসনকাল ১২০৬-১৮৫৭-শুরু ও সময়কালঃ ভারতে মুসলিম শাসন কার্যত শুরু হয় ১২০৬ খ্রিস্টাব্দে যখন দিল্লির কুতুবউদ্দিন আইবক গোরি শাসনের পরে নিজেকে সুলতান ঘোষণা করে ‘দিল্লি সালতানাত’ প্রতিষ্ঠা করেন।
বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে ঘিরে দেশে অশান্তি সৃষ্টির পাঁয়তারা চলছে বলে গোয়েন্দা সূত্রে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনার অজুহাতে আওয়ামী লীগ ও তাদের অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনসমূহের পক্ষ থেকে
ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস ও পৈশাচিক গণহত্যার বিরুদ্ধে চট্টগ্রামে আজ অনুষ্ঠিত হলো এক বিশাল ও প্রতিবাদী মানববন্ধন। চট্টগ্রাম নাগরিক ফোরামের আহ্বানে বিকেল ৪টায় চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সম্মুখে আয়োজিত এই মানববন্ধনে
এক ঝলক আলো এসে যেন ঘরে ঢুকে পড়ে – মুখভরা হাসি, চোখে টলমল তারার মতো ঝিকিমিকি চাহনি, আর কপালের কোণে কোঁকড়ানো চুলগুলো এমনভাবে নেচে ওঠে, যেন কোনো পুরোনো কবিতা নতুন
পহেলা বৈশাখ, বাংলা নববর্ষ— এ যেন শুধু একটি দিন নয়, বরং বাঙালির সংস্কৃতি, আত্মপরিচয় আর ঐতিহ্যের এক মহা সম্মিলন। সময়ের প্রবাহে, সমাজের রুচিবোধে, সংস্কৃতির অভিঘাতে আজ এই দিনটি যেন হয়ে
আসছে বাংলা এক্সপ্রেস—নতুন স্বপ্ন, নতুন দিগন্ত, নতুন প্রতিশ্রুতি নিয়ে। চোখ ধাঁধানো সব খবর, সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে এগিয়ে চলা বিশ্লেষণ, সংবাদ তৈরির অন্দরমহলের অজানা গল্প—সব মিলিয়ে এটি হতে চলেছে পাঠকের
আবদুল্লাহ আল নোমান—এই নামটি শুধু একজন রাজনীতিবিদের পরিচয় নয়, এটি একটি সাহসিকতার উপাখ্যান, একটি সংগ্রামী জীবনের প্রতিচ্ছবি। তিনি ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের বীর, ছিলেন গণমানুষের কণ্ঠস্বর, অন্যায়ের বিরুদ্ধে অবিচল এক পাহাড়। রাজনীতিকে
বাংলাদেশের গণমাধ্যম ইতিহাসে চট্টগ্রাম এক অনন্য নাম। এখানকার সাংবাদিক সমাজ শুরু থেকেই সাহসী, আদর্শবাদী ও কলমযোদ্ধার ভূমিকায় আত্মপ্রকাশ করেছে। রাজনৈতিক সংগ্রাম, সামাজিক আন্দোলন কিংবা প্রশাসনিক দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ—সবখানেই চট্টগ্রামের সাংবাদিকরা