সাংবাদিকতা কেবল একটি পেশা নয়, এটি সত্য ও ন্যায়ের সন্ধানে এক অসীম যাত্রা। মানবসভ্যতার অগ্রযাত্রায় বিশ্বব্যাপী সাংবাদিকতার ভূমিকা অপরিসীম। তথ্যের আলোকে সমাজকে আলোকিত করা, অন্যায়ের মুখোশ উন্মোচন করা, এবং সাধারণ
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, পুলিশসহ বিভিন্ন সেবা সংস্থায় কর্মরত ও অবসরপ্রাপ্ত সদস্য, অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মজীবি এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার কর্মজীবিদের নিয়ে গঠিত আবাসন প্রকল্প আনন্দ পুলিশ পরিবার কল্যাণ বহুমূখী সমবায় সমিতির নতুন কমিটি
নির্দেশিত তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা যাচ্ছে না ফার্মেসিগুলোর জীবনরক্ষাকারী ওষুধ। এগুলোর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিবায়োটিক, ইনসুলিন, টিকা, অয়েন্টমেন্ট, জেল, ফুড সাপ্লিমেন্ট, ডায়াগনোসিস কিট, ব্লাড প্রডাক্ট ও রি-এজেন্টের মতো প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসামগ্রী। অধিকাংশ ওষুধের
রাউজান। শান্ত পাহাড়, সমৃদ্ধ কৃষি আর ঐতিহ্যের জন্য এই অঞ্চল একসময় গর্বের প্রতীক ছিল। কিন্তু সময়ের পরিক্রমায় এখানে জন্ম নেয় দুই কুখ্যাত নাম, যাদের হাতে রক্তাক্ত হয় এ মাটি। এরা
আমার লেখালেখি ও সাহিত্য গবেষণা— এসব কিছুই আল্লাহর প্রদত্ত এক বিশেষ দান। তবুও এর জন্য আমাকে পার করতে হয়েছে পাঠশালার কঠোর শিক্ষা। দারিদ্র্য বিমোচন এবং বেকারত্ব দূরীকরণের প্রতি আমার যে
লেখাটি ভুলের ভার কবিতার লাইন দিয়ে শুরু করছি- রাজনীতির ভুলে যারা ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ত্যাগ করে, সেই ভুলের মাসুল আজ কেনো জনগণ ভোগ করে? শাসকের ভুলে রক্তের নদী বয়ে যায়
রাউজানের আলো-বাতাসে আজ যেন ভিন্ন এক সুর। দীর্ঘ দিনের আতঙ্কের সম্রাট, অপরাধ জগতের অপ্রতিরোধ্য শক্তি ফজলে করিম চৌধুরী অবশেষে ধরা পড়েছে। ভারতে পালানোর চেষ্টাকালে আখাউড়া সীমান্তে বিজিবির হাতে আটক হওয়ার
“জেন্ডার সংবেদনশীল আচরণ করি,নারীবান্ধব প্রতিষ্ঠান গড়ি“ এই স্লোগানকে সামনে রেখে বেসরকারি উন্নয়ন গবেষণা সংস্থা বারসিক মানিকগঞ্জ অঞ্চলে বাল্য বিবাহের কারণ কুফল ও প্রতিকারে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছে। তারই ধারবাহিকতায় গত
“পুলিশ হবে ক্ষমতার নয়, জনতার: চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার হাসিব আজিজের প্রত্যয়”চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের নবযোগদানকৃত কমিশনার, বিজ্ঞ, চৌকস, সত, এবং নিষ্ঠাবান হিসেবে পরিচিত হাসিব আজিজ সাহেবের সাথে আমার সৌজন্য সাক্ষাৎকালে
চট্টগ্রাম-ট্রাফিক পুলিশের টোকেন বাণিজ্য বর্তমানে কিছুটা মন্দা থাকলেও, শেখ হাসিনার সরকারের পতনের আগে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকায় প্রতিদিন প্রায় ২০ লাখ টাকার টোকেন বাণিজ্য চলতো—যা ছিল “ওপেন সিক্রেট”। এই বাণিজ্য এমনভাবে