গত -৭-৯-২০২৫ তারিখে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার পূর্ব মেড্ডা এলাকায় গ্যাস লিকেজ সনাক্তের নামে প্রকাশ্যে চাঁদাবাজি নিয়েএলাকাবাসীর মাঝে বিরুপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।
সবার মনে একটাই প্রশ্ন
সাংবাদিক ইয়াসিন মাহমুদের নামে যে মিথ্যা বানোয়াট মামলায় জড়ানো হয়েছে এবিষয়ে সাধারণ জনগণ কি বলে শুনে আসা যাক।
এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকাবাসীর পক্ষ হতে সাংবাদিক ইয়াসিন মাহমুদ কে ফোন করে জানালে।
নিউজ করতে আসা সাংবাদিক ইয়াসিন মাহমুদ সহ তাঁর সহকর্মীদের উপস্থিতিতে বাখরাবাদ গ্যাস লিকেজ সনাক্তের নামে প্রকাশ্যে যে চাঁদাবাজি হচ্ছে তা যেনো ধামাচাপা দেয়া যায়। এটাই তাদের মূল উদ্দেশ্য বলেই এলাকাবাসী মনে করছেন।
উক্ত ঘটনা কে কেন্দ্র করে নিউজ করতে আসা সাংবাদিক ইয়াসিন মাহমুদ কে জড়িয়ে দেয়া কতটা ন্যায় সঙ্গত এনিয়ে প্রশ্নের যেনো শেষ নেই।
বাখরাবাদ গ্যাস কোম্পানির লিকেজ সনাক্তের নামে যে বাড়িতে ঝামেলার সূত্রপাত।
সেই বাড়ির কোন ব্যক্তি বা কারো নাম জড়ানো হয়নি।
কারণ জানতে গিয়ে দেখা গেছে সেই পরিবারে রয়েছে বিএনপির শ্রমিক দলের নেতা হোসেন মিয়া।
বাখরাবাদ গ্যাস কোম্পানির অপকর্ম ঢাকতেই কি তাহলে সাংবাদিক ইয়াসিন মাহমুদকে যুক্ত করা হয়েছে
নাকি ঘটনার পেছনে অন্য কিছু রয়েছে।
এবিষয়ে এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে জানা গেছে সাংবাদিক ইয়াসিন মাহমুদ তাদের অপরাধ অপকর্ম যেনো জাতির সামনে তুলে ধরতে না পারে, হয়তো সেই জন্যই তার নামে মিথ্যা বানোয়াটি মামলা দিয়ে তাদের অপরাধ অপকর্ম ঢাকার অপচেষ্টা করেছে।অনেক টা শাক দিয়ে মাছ ঢাকার মতো।
এ নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পূর্ব মেড্ডা তথা বাংলাদেশের পরিচিত মুখ, (সাংবাদিক) কবি জয়দুল হক বলেন ইয়াসিন মাহমুদ একজন সাংবাদিক। নিরপেক্ষ সংবাদ সংগ্ৰহ করতে যেখানে ঘটনা সেখানেই যাবে।
সাংবাদিকরা কাজ করে মূলত অন্যায়, দূর্নীতি অনিমের বিরুদ্ধে।কিন্তু যারা অন্যায় করে তারাই যদি সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে লেগে যায় তাহলে দেশ চলবে কি করে?
তিনি আরো বলেন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে দূর্নীতিতে ভরে গেছে সেই দূর্নীতির বিরুদ্ধে সাংবাদিকরা যদি কথা না বলে,ঘটনা তুলে না ধরে। তাহলে দেশ চলবে কি করে? তারা আছে বলেই তো দেশ চলছে।
ঘটনার দিন উপস্থিত থাকা পৌরশহরের পাইকপাড়া এলাকার ঘটনায় উপস্থিত হেলালাল নামের এক ব্যাক্তির সঙ্গে কথা বল্লে সে জানায়।
সাংবাদিক ইয়াসিন মাহমুদ ভাই একজন ভালো মানুষ আমি উনার একজন ফলুয়ার
তার সাথে আমার পূর্বে কোনদিন দেখা বা সাক্ষাৎ হয়নি। ঘটনার দিনই উনার সাথে আমার প্রথম দেখা এবং কৌশল বিনিময়।
আমি নিজের কানে ইয়াসিন মাহমুদ কে বলতে শুনেছি।
তারা সরকারি লোক তাদের সাথে কেউ ঝামেলায় জড়াবেন না। এখন শুনছি সাংবাদিক ইয়াসিন মাহমুদ ভায়ের নামেই মিথ্যা মামলা দিয়েছে। যা সত্যিই দুঃখজনক।
এমন করেই যদি দেশ চলতে থাকে তাহলে তো কেউ অপরাধ দেখে ও এগিয়ে আসতে চাইবে না। বা সাহস করবে না।
সেই সাথে আরো বলেন আমার কেনো যে মনে হচ্ছে স্বৈরাচার আওয়ামীলীগের দুঃশাসন পুন আবৃত্তি হচ্ছে।
এবিষয়ে সাংবাদিক ইয়াসিন মাহমুদ জানায় আমি একজন মিডিয়া কর্মী দেশের পথে প্রান্তরে যে কোনো সময় যে কোনো পরিবেশে আমাদের উপস্থিত থাকাটা নিশ্চয়ই দোষের কিছু নয়।
তাই বলে আমাকে মামলায় জড়ানো নিশ্চয়ই কোনো না কোনো ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে মনে করছি। কারণ যার বাড়িতে ঝামেলার সৃষ্টি। তাদের কারো নাম নেই।
এমনকি মামলায় ৪ নাম্বার আসামি কে থানায় নিয়ে ও ছেড়ে দেয়ার প্রমাণ রয়েছে।