1. mail.bizindex@gmail.com : newsroom :
  2. info@www.bhorerawaj.com : দৈনিক ভোরের আওয়াজ :
সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:২৭ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
নিরাপদ সড়ক চাই সফল সামাজিক সংগঠন তারেক রহমান ফিরতে চাইলে একদিনেই ট্রাভেল পাস দেওয়া সম্ভব ঘোড়াঘাটে ব্যাটারি চালিত ইজিবাইক চালক সীমিত গঠন ও বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা করে দোয়া অনুষ্ঠিত শ্রীমঙ্গলে ১১মাস ধরে ঘরবন্দী এক পরিবার লামায় ট্রাক্টর মোটর সাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ১ আহত ৪ চট্টগ্রাম কক্সবাজার মহাসড়ক ব্লকেড, ৬ লেনে উন্নীতকরণের দাবি রূপগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ও  আলোচনা সভা  গৌরনদীতে বিএনপি’র আঞ্চলিক কার্যালয়ে রহস্যজনক অগ্নিকাণ্ড গাইবান্ধা, ক্রয়কৃত জমি জোরপূর্বক দখলের চেষ্টা হত্যার হুমকি থানায় অভিযোগ  ৩২ তম বাৎসরিক ওরশ মোবারক ও গুনীসম্মাননা ২০২৫

জন্ম থকেই হৃদরোগে  আক্রান্ত শিশু আব্দুল্লাহ, বিত্তবানদের কাছে বাঁচার আকুতি 

রাকিবুল ইসলাম তনু
  • প্রকাশিত: রবিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৪

পটুয়াখালী পৌর শহরের ০৬ ওয়ার্ডের বাসিন্দা মো: আলী আক্কাস পেশায় একজন খেলনা বিক্রেতা। ভ্যানে ঘুরে ঘুরে শিশুদের খেলনা বিক্রি করেই চলে তার  অভাবের সংসার। ২০১৬ সালে আলী আক্কাস ও তার স্ত্রী মোসা: মুসলিমা বেগমের দাম্পত্য জীবনে লাভ করে পূর্নতা। তার অভাবের ঘর আলো করে জন্ম নেয় ফুটফুটে একটি ছেলে সন্তান। ধর্মপ্রান আক্কাস তার প্রথম সন্তানের নাম রাখেন আবদুল্লাহ। তবে হঠাৎ দেখা দেয় বিপত্তী, সুখের সংসার ছেয়ে যায় কালো মেঘে। আক্কাস দম্পতীর প্রথম সন্তান আব্দুল্লাহার জন্মের তিন মাসের মধ্যেই ধরা পরে তার হৃদ রোগ। দিশেহারা আক্কাস নিজের সবটুকু সম্বল দিয়ে চেষ্টা চালিয়েছেন সন্তানকে সুস্থ করে তুলতে। শিশু আবদুল্লাহকে দেশের সকল নামী দামী হাসপাতালে করিয়েছেন চিকিৎসা। তাতে তেমন কোন সুফল না পেয়ে ২০১৭ সালে পারি জমিয়েছিলেন  পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের বেঙ্গালুরে। সেখানে চিকিৎসা শেষে আবদুল্লাহকে নিয়ে নিজ দেশে ফিরে আসেন আক্কাস। তবে ভারতের চিকিৎসক আবদুল্লাহকে নিয়ে তিন বছর পরে ওপেন হার্ট সার্জারির জন্য আবারো ভারতে যেতে বলেছিলেন। তবে অর্থাভাবে সাত বছরের বেশি সময় কেটে গেলেও সেটি আজ পযর্ন্ত সম্ভব হয়ে ওঠেনি আক্কাসের পক্ষে। ইতোমধ্যে ১৫ লক্ষ টাকার বেশি খরচ হয়ে গিয়েছে শিশু আবদুল্লার চিকিৎসায়। শেষ সম্বল ভিটেমাটিটুকু হাড়িয়ে নিঃস্ব আলী আক্কাস ভাড়া বাসায় থেকে দুবেলা দুমুঠো খাবারের যোগান দিতেই হিমশিম খাচ্ছে। এদিকে যত দিন যাচ্ছে শিশু আবদুল্লাহর জিব ঠোঁট হাত ও পায়ের রং যাচ্ছে কালচে হয়ে। আট বছর বয়সী আবদুল্লাহকে দেখলে মনে হয় মাত্র তিন থেকে চার বছর বয়সের শিশু। এদিকে প্রত্যহ বুকে অসহ্য ব্যাথা সহ্য করে প্রতি মূহুর্ত কাটছে শিশু আবদুল্লাহর। একটু বেঁচে থাকার আকুতি তার। যাকে দেখছে তাকেই একটাই প্রশ্ন আবদুল্লাহর আমি কি বেঁচে থাকবো।

শিশু আব্দুল্লাহর বাবা আলী আক্কাস বলেন,পটুয়াখালী সহ সারা বাংলাদেশের যে যেখান থেকে পারেন সাহায্য করেন আমার ছেলেকে। আমার ছেলে যখন আমাকে জিজ্ঞেস করে বাবা আমি কি বেচে থাকবো এই কথাটা বাবা হিসেবে শুনলে কেমন লাগে তা একজন বাবা বুঝে কতোটা কষ্টের।

সাহায্যে পাঠানোর ঠিকানা, শিশু আব্দুল্লাহর পিতা মোঃ আলী আক্কাস, ইসলামি ব্যাংক লিমিটেড, পটুয়াখালী শাখা, শঞ্চায়ী হিসাব নম্বর, ২০৫০১৯২০২০২৮২১৩১৬। বিকাশ ও নগদ নম্বর, ০১৭১৬২৮৯৫৩

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০৩১  
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট