শুভ আগমনে আশার আলো: বোয়ালখালীতে ড. মোহাম্মদ ইউনূস—বোয়ালখালীবাসীর পক্ষ থেকে হাজী মোহাম্মদ আলম ববির শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা”
স্বপ্ন যখন সত্যের পথে যাত্রা করে, তখন তা শুধু ব্যক্তির নয়—সমগ্র সমাজের অহংকারে পরিণত হয়। বহুদিনের বহুল উচ্চারিত এক দাবি—“কালুরঘাটে একটি নতুন সেতু চাই”—আজ যেন বাস্তবতার দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে। এই প্রেক্ষাপটে নোবেলজয়ী, শান্তির দূত ড. মোহাম্মদ ইউনূস-এর চট্টগ্রাম আগমন আমাদের আশা ও প্রত্যাশার নতুন প্রেরণা হয়ে উঠেছে।
এই শুভ মুহূর্তে, যাঁর নিরব, আত্মবিসর্জিত প্রচেষ্টায় বোয়ালখালীতে গড়ে উঠেছে মানবিকতা ও সম্ভাবনার এক নতুন অধ্যায়, তিনি হলেন হাজী মোহাম্মদ আলম ববি।
তিনি একজন সত, নির্ভীক ব্যবসায়ী, ‘মাওয়া গ্রুপ’-এর কর্ণধার, বোয়ালখালীবাসীর শ্রদ্ধেয় সন্তান। ব্যবসায়িক সফলতার বাইরেও তিনি একজন মানবিক সমাজসেবক, যিনি নিরলসভাবে কাজ করছেন এলাকার মানুষদের কল্যাণে। তাঁর চিন্তায় সবসময় থাকে—কীভাবে এই জনপদের বেকার যুবকদের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা যায়। শত শত বেকারত্ব দূর করার কারিগর তিনি, যিনি ব্যবসাকে কেবল মুনাফার জন্য নয়, মানুষের জীবনে পরিবর্তন আনার হাতিয়ার হিসেবে দেখেন।
ড. ইউনূস-এর আগমনকে কেন্দ্র করে ববি যেভাবে আন্তরিকতা, শ্রদ্ধা ও উষ্ণ অভ্যর্থনার পরিবেশ সৃষ্টি করেছেন, তা নিঃসন্দেহে বোয়ালখালীবাসীর একতাবদ্ধ ভালোবাসার প্রতীক। এই উদ্যোগ রাজনীতির কোনো অংশ নয়—এটি একটি হৃদয়ের দাবি, একটি জনপদের কৃতজ্ঞ উচ্চারণ।
আমরা বিশ্বাস করি, হাজী মোহাম্মদ আলম ববির মানবিক নেতৃত্ব ও দূরদৃষ্টি একদিন কালুরঘাটে একটি আধুনিক সেতু নির্মাণের বাস্তবতা নিয়ে আসবে।
ড. ইউনূস মহোদয়কে বোয়ালখালীর পক্ষ থেকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও শ্রদ্ধা। তাঁর আগমন আমাদের অনুপ্রাণিত করে, তাঁর পদচারণায় আমরা সাহস পাই। আমরা চাই, তিনি আমাদের প্রাণের দাবি শুনুন, পাশে থাকুন, আর আমাদের এই সেতুবন্ধনের স্বপ্নকে বাস্তবতায় রূপ দিতে সহযাত্রী হোন।
আসুন, বিভেদ নয়—মানবিক চেতনায় আমরা একসাথে গড়ি একটি আলোকিত, মর্যাদাসম্পন্ন, কর্মমুখর বোয়ালখালী।