1. mail.bizindex@gmail.com : newsroom :
  2. info@www.bhorerawaj.com : দৈনিক ভোরের আওয়াজ :
বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫, ০৯:৩৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
মুরাদনগরে চাচার উপর ভাতিজার হামলা; বাড়িঘর ভাংচুর কুষ্টিয়ায় ব্জ্রপাতে কৃষক ও ট্রলি চালকের মৃ’ত্যু মানবিকতার অভাবে উৎপলের মৃত্যু: গার্মেন্টস খাতে আর কত জীবন ঝরবে! ১৯৯১-এর সেই বিভীষিকাময় ২৯ এপ্রিল: চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে স্মরণে আলোকচিত্র প্রদর্শনী ও স্মৃতিচারণ” আলোর দীপ্তি: এক নারী শিক্ষকের জীবনচিত্র আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন সহায়তা সংস্থার চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিটি অনুমোদিত — ফরহাদুল হাসান সভাপতি, সাহেদ চৌধুরী সাধারণ সম্পাদক প্যাকেজ ব্যবসার আড়ালে পতিতাবৃত্তি, চোলাই মদ ও অস্ত্র সরবরাহে ওয়াসীমের অপরাধ সাম্রাজ্য! চট্টগ্রামে ওয়াসার পানিতে কেচু! জনস্বাস্থ্যের হুমকি, নাগরিক ফোরামের জরুরি হস্তক্ষেপের আহ্বান! হামিদচরে শোকের ছায়া: কিশোর গ্যাংয়ের অমানবিক আগ্রাসন চট্টগ্রামে চোরাচালানবিরোধী অভিযানে ১৪টি বিদেশি স্বর্ণের বারসহ গ্রেপ্তার ১

চলন্ত বাসে ১৪ বছরের কিশোরীর গণধর্ষণ: একটি জাতির লজ্জার ইতিহাস

মোঃ কামাল উদ্দিন
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৪৭ বার পড়া হয়েছে

একটি ১৪ বছরের কিশোরী। তার স্বপ্নগুলো এখনো ফুলের মতো কচি, জীবনটাকে আবিষ্কার করার আনন্দে ভরা। কিন্তু সেই জীবনই একদিন রাতারাতি ধ্বংস হয়ে গেল একদল পশুর হাতে। চলন্ত বাসে তাকে গণধর্ষণ করা হলো—এমন এক জঘন্য অপরাধ, যার কথা শুনলে রক্ত হিম হয়ে যায়, বিবেক কেঁপে ওঠে। চট্টগ্রামের চান্দগাঁওয়ে ঘটে যাওয়া এই ঘটনা শুধু একটি মেয়ের জীবনকে নষ্ট করেনি, এটি আমাদের সমগ্র সমাজের নাড়িকে নাড়িয়ে দিয়েছে। প্রশ্ন জাগে—আমরা কতটা নিরাপদ? নারী ও শিশুরা কি এই দেশে শুধুই ভোগ্যপণ্য?

একটি কিশোরীর উপর পাশবিক নির্যাতন-
ঘটনাটি হৃদয়বিদারক। ১৫ই এপ্রিল, ২০২৫ তারিখে কিশোরীটি কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে একটি বাসে ওঠে। কিন্তু সেই যাত্রাপথই হয়ে ওঠে তার নরকের সমান। বাসের চালক, হেলপার এবং সুপারভাইজার—এই তিন জনাধম মিলে তাকে চট্টগ্রাম শহরে নিয়ে আসে। এরপর প্রায় ১০ ঘণ্টা ধরে চলন্ত বাসের ভেতরেই তাকে বারবার ধর্ষণ করা হয়। একটি মেয়ের শরীর ও মনকে এভাবে টুকরো টুকরো করে দেওয়ার মতো নৃশংসতা কীভাবে সম্ভব?
পুলিশ দ্রুত চালক ও হেলপারকে গ্রেফতার করেছে, কিন্তু সুপারভাইজার এখনো পলাতক। প্রশ্ন হলো—এই মানুষগুলো কি একদিনে ধর্ষক হয়ে গেল? নাকি আমাদের সমাজে এমন পশুদের লালন-পালন করা হচ্ছে, যারা নারীদেহকে শুধুই ভোগের বস্তু মনে করে?
ধর্ষণের মহোৎসব: কবে থামবে এই নারকীয়তা? ইদানীংকালে ধর্ষণের ঘটনা যেন মহামারীর রূপ নিয়েছে। সাধারণ মানুষের মেয়েরা রাস্তায়, গণপরিবহনে, কর্মক্ষেত্রে—সর্বত্রই অনিরাপদ। প্রতিদিন পত্রিকার পাতা খুললেই চোখে পড়ে একের পর এক ধর্ষণের খবর। কিছুদিন আগে সিলেটে এক কলেজছাত্রীকে গণধর্ষণ করে হত্যা করা হলো। তার আগে নোয়াখালীতে একটি মাদ্রাসাছাত্রীকে ধর্ষণের পর পুড়িয়ে মারা হলো। এখন চট্টগ্রামে এই ঘটনা।
কিন্তু বিচার কী হচ্ছে? ধর্ষণকারীরা কোনো না কোনোভাবে পার পেয়ে যাচ্ছে। হয় তারা প্রভাবশালী, নয়তো আইনের ফাঁক গলে বেরিয়ে যায়। কখনো আবার ভুক্তভোগীকে দিয়েই সমঝোতা করিয়ে দেওয়া হয়। এই ন্যক্কারজনক ব্যবস্থার কারণে ধর্ষকরা আরও উৎসাহিত হয়। তারা জানে, এই দেশে নারীদেহ নিয়ে কোনো শাস্তি নেই।
কেন এই অবস্থা? কোথায় গেল আমাদের নৈতিকতা? ধর্ষণ কোনো আকস্মিক ঘটনা নয়। এটি একটি সামাজিক ব্যাধি, যা নারীকে অবহেলা, অপমান ও লাঞ্ছনার চোখে দেখার ফল। আমাদের সমাজে নারীকে এখনো দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক মনে করা হয়। তার শরীর, তার পোশাক, তার চলাফেরা—সবই সমালোচনার বিষয়। কিন্তু ধর্ষকের চরিত্র নিয়ে কেউ প্রশ্ন তোলে না। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা, ধর্মীয় অনুশাসন, পারিবারিক মূল্যবোধ—কিছুতেই কি নারীকে সম্মান দেওয়ার শিক্ষা দেওয়া হয় না? ছেলেদের শেখানো হয়, “মেয়েদের রক্ষা করো,” কিন্তু সেই ছেলেরাই বড় হয়ে মেয়েদেরই ধর্ষণ করে। এটা কোন শিক্ষার ফল?
আমাদের দাবি: দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই-
এই ঘটনার পর আমরা শুধু ক্ষোভ প্রকাশ করলেই চলবে না, আমাদের জোরালো দাবি তুলতে হবে:
১.দ্রুত বিচার নিশ্চিত করতে হবে- ধর্ষণের মামলা দ্রুত ট্রাইব্যুনালে নিষ্পত্তি করতে হবে। ভুক্তভোগীকে বারবার আদালতে হাজিরা দিয়ে মানসিকভাবে আরও আঘাত দেওয়া চলবে না। ২. ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি- ধর্ষণের শাস্তি হিসাবে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে হবে। শুধু আইন থাকলেই হবে না, তা প্রয়োগও করতে হবে।
৩. গণপরিবহনে নারী নিরাপত্তা বাস, ট্রেন, লঞ্চে নারীদের জন্য আলাদা ব্যবস্থা ও সিসি ক্যামেরা বাধ্যতামূলক করতে হবে। ৪. সামাজিক সচেতনতা-ধর্ষণের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। ছেলে বাংলাদেশে নারী ও শিশুদের বিরুদ্ধে যৌন সহিংসতা ও ধর্ষণের পরিসংখ্যান অত্যন্ত উদ্বেগজনক। ২০২৩ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা ও সরকারি তথ্যসূত্র থেকে সংগৃহীত নিচের পরিসংখ্যান তুলে ধরা হলো:২০২৫ সালের জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি (প্রথম দুই মাস):
মোট ধর্ষণের ঘটনা: ধর্ষণের শিকার শিশু:
যৌন হয়রানির শিকার শিশু: মোট নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা: ২০২৪ সালের পরিসংখ্যান: মোট ধর্ষণের মামলা:
মোট ধর্ষণের ঘটনা (২০২৩-২০২৫ জানুয়ারি পর্যন্ত): ২০২০-২০২৪ (৫ বছরের পরিসংখ্যান):
মোট ধর্ষণের শিকার নারী ও কন্যাশিশু:
ধর্ষণের শিকার শিশু (১৮ বছরের নিচে):
গণধর্ষণের শিকার: ধর্ষণের পর হত্যা:
ধর্ষণের কারণে আত্মহত্যা:
অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
প্রতিদিন গড়ে ধর্ষণের ঘটনা:
ধর্ষণের শিকারদের মধ্যে শিশুদের হার:
ধর্ষণের পর বিচারপ্রাপ্তির হার:
এই পরিসংখ্যানগুলো থেকে স্পষ্ট যে, বাংলাদেশে নারী ও শিশুদের বিরুদ্ধে যৌন সহিংসতা একটি গুরুতর সমস্যা। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার দুর্বলতা, বিচারপ্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রতা এবং সামাজিক প্রতিরোধের অভাব এই সমস্যাকে আরও জটিল করে তুলেছে। এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং সমাজের সক্রিয় অংশগ্রহণ অত্যন্ত জরুরি। মেয়েদের নারী-পুরুষের সমান অধিকার সম্পর্কে শিক্ষা দিতে হবে। লজ্জা করো, বাংলাদেশ!
এই ঘটনায় আমরা সবাই লজ্জিত। একটি দেশ তখনই সভ্য হয়, যখন তার নারীরা নিরাপদে রাস্তায় ঘুরতে পারে। কিন্তু আমরা কি সেই সভ্যতা অর্জন করেছি? একটি ১৪ বছরের মেয়ের জীবন নষ্ট করে দেওয়া হলো—এটা কোন সমাজের পরিচয়?
আমরা যদি আজই জাগ্রত না হই, যদি ধর্ষকদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াই না, তবে আগামীদিনে আমাদের মা-বোন-মেয়েরা কোথায় নিরাপদ হবে? এই নারকীয় অপরাধের বিরুদ্ধে সবাইকে এক হতে হবে। ন্যায়বিচার না পেলে আমাদের চিৎকার থামবে না। ধর্ষণের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াও! নারী নিরাপত্তা হোক রাষ্ট্রের প্রথম অগ্রাধিকার!
নিচে বিভিন্ন দেশে ধর্ষণের অভিযোগের বিচারপ্রক্রিয়া ও শাস্তি কেমন—তা সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো। এতে আপনি বৈশ্বিক চিত্রটি বুঝতে পারবেন এবং তুলনামূলক বিশ্লেষণ করতে পারবেন:
১. বাংলাদেশ,বিচারপ্রক্রিয়া: নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের অধীনে বিচার হয়। শাস্তি: ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড (২০২০ সালে সংশোধন)। আগে ছিল যাবজ্জীবন। সমস্যা: বিচার বিলম্ব, সাক্ষী-সংগ্রহে দুর্বলতা, মামলা প্রমাণে ব্যর্থতা। ২. ভারত, বিচারপ্রক্রিয়া: ফাস্ট ট্র্যাক কোর্টে দ্রুত বিচার (নির্ভয়া কাণ্ডের পর ব্যবস্থা)। শাস্তি: ২০ বছর থেকে মৃত্যুদণ্ড পর্যন্ত; দলবদ্ধ ধর্ষণে ও নাবালিকার ক্ষেত্রে কঠোর শাস্তি।
বিশেষ আইন: POSCO (Protection of Children from Sexual Offences)।
সমস্যা: বিচারে দীর্ঘসূত্রতা ও প্রমাণ সংগ্রহে দুর্বলতা। ৩. পাকিস্তান,
বিচারপ্রক্রিয়া: সাম্প্রতিক আইনে দ্রুত বিচার ও ডিএনএ পরীক্ষার বাধ্যবাধকতা।
শাস্তি: যাবজ্জীবন বা মৃত্যুদণ্ড। ২০২0 সালে কেমিক্যাল কাস্ট্রেশনের আইন পাস হয় সিরিয়াল ধর্ষকদের জন্য।
সমালোচনা: আইনি কাঠামো ভালো হলেও বিচার কার্যকর নয়। অনেক ক্ষেত্রেই মামলা প্রমাণে ব্যর্থতা। ৪. সৌদি আরব,বিচারপ্রক্রিয়া: শরিয়া আইনের অধীনে বিচার হয়। শাস্তি: মৃত্যুদণ্ড, শিরচ্ছেদ অথবা জনসম্মুখে শাস্তি।
বৈশিষ্ট্য: কঠোর ও দ্রুত বিচার হয়, তবে প্রমাণের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট ইসলামী মানদণ্ড মানা হয় (যেমন চারজন সাক্ষী)।
৫. চীন,শাস্তি: গুরুতর ধর্ষণে মৃত্যুদণ্ড বা দীর্ঘ কারাদণ্ড। বিচার: রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত কঠোর ব্যবস্থা, তবে কখনও স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে।৬. যুক্তরাষ্ট্র, বিচারপ্রক্রিয়া: প্রতিটি রাজ্যে ভিন্ন আইন। ডিএনএ, মেডিক্যাল রিপোর্ট, সাক্ষ্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শাস্তি: ১৫ বছর থেকে যাবজ্জীবন বা নির্দিষ্ট রাজ্যে মৃত্যুদণ্ড।
বিশেষ নজর: যৌন অপরাধীদের রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক (Sex Offender Registry)। ৭. যুক্তরাজ্য
শাস্তি: সাধারণত ৫ থেকে ১৫ বছর, গুরুতর ক্ষেত্রে যাবজ্জীবন।
বিচার: তদন্তে আধুনিক ফরেনসিক ব্যবস্থার ব্যবহার। নজরদারি: জামিনে মুক্তি পেলে নির্দিষ্ট এলাকা ত্যাগে
নিষেধাজ্ঞা।, ৮. সুইডেন,শাস্তি: ২ থেকে ৬ বছর, গুরুতর ধর্ষণে আরও বেশি।
আইনি সংজ্ঞা: সম্মতি ছাড়া যে কোনো যৌন সম্পর্ককে ধর্ষণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বিচার: দ্রুত ও মানবিক পদ্ধতিতে ভিকটিমকে সহযোগিতা করা হয়।৯. ইরান, শাস্তি: ইসলামী শরিয়াহ অনুযায়ী, শিরচ্ছেদ বা মৃত্যুদণ্ড।
বিচার: শরিয়া আদালত, সাক্ষ্য ও চারজন পুরুষ সাক্ষীর প্রয়োজন হতে পারে।
সমালোচনা: নারীর অভিযোগ উপেক্ষিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে অনেক ক্ষেত্রে।
১০. জাপান, শাস্তি: ধর্ষণে ৫ থেকে ২০ বছর কারাদণ্ড। আইনি জটিলতা: সম্মতি নির্ধারণে কঠোর প্রমাণের প্রয়োজন হয়।
সাম্প্রতিক পরিবর্তন: ২০২3 সালে ধর্ষণের সংজ্ঞা সম্প্রসারণ ও সাজা বাড়ানোর আইন পাস হয়।
বিশেষ নজরে স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলো (নরওয়ে, ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড) সম্মতিবিহীন সম্পর্ক মানেই ধর্ষণ—এই নীতিতে চলে আইন।
ভিকটিমের মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তা সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পায়। বিচারে দেরি হয় না; রাষ্ট্র নিজে প্রমাণ সংগ্রহ করে।
প্রস্তাবিত উন্নয়ন ও পরামর্শ:
১. পরিসংখ্যান পূর্ণ করুন:
যেসব অংশে “মোট ধর্ষণের ঘটনা,” “ধর্ষণের শিকার শিশু” ইত্যাদি বলে ফাঁকা রাখা হয়েছে, সেগুলোতে যথাযথ সংখ্যাগুলি পূরণ করা দরকার। আমি চাইলে সেগুলো আপনাকে সরবরাহ করে দিতে পারি, সর্বশেষ পাওয়া রিপোর্ট অনুসারে। ২. ভাষার আরও ধার ও ঝাঁঝ বাড়ানো যেতে পারে:
যেমন: “বাসের চালক, হেলপার এবং সুপারভাইজার—এই তিন জনাধম…” — এখানে “জনাধম” শব্দটি দারুণ; আপনি চাইলে পরের লাইনে তাদের আচরণকে “মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে তুলনা” করতে পারেন। এতে আন্তর্জাতিক মানবাধিকারের যুক্তিও জুড়ে যায়।
৩. ধর্ষণ-সংক্রান্ত আইন নিয়ে আরেকটু বিশ্লেষণ যুক্ত করা যায়:
যেমন বাংলাদেশের ধর্ষণ মামলায় অভিযোগ থেকে রায় পর্যন্ত গড়ে কত বছর লাগে, কী কারণে সাক্ষ্য গ্রহণে সমস্যা হয়—এই তথ্যগুলো আরও বলিষ্ঠতা দেবে।
৪. একটি দৃশ্যপটমূলক অনুচ্ছেদ যুক্ত করলে আবেগ বাড়ে:
আপনি চাইলে সেই কিশোরীর চোখ দিয়ে একটি অনুচ্ছেদ লিখে দিতে পারি—যাতে পাঠক অনুভব করতে পারেন তার যন্ত্রণা। উদাহরণস্বরূপ: “চোখ বুজলেই কিশোরীটি সেই দুঃস্বপ্নের মধ্যে ফিরে যায়—সেই বাস, সেই আঁধার, সেই থামতে না চাওয়া নিপীড়ন। একটি মেয়ের পৃথিবী কি এমন নিষ্ঠুর হতে পারে?” ৫. উপসংহারে একটি আহ্বানমূলক বাক্যাবলী যোগ করা যেতে পারে:
যেখানে আপনি সরাসরি পাঠকের কাছে প্রশ্ন রেখে বলেন:
“আপনি কি নিশ্চুপ থাকবেন? নাকি এই অন্ধকারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবেন?”

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০  
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট