বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সবসময়ই দেশের মানুষের আস্থা এবং ভালোবাসার প্রতীক। বর্তমান সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার জামানের বিচক্ষণ নেতৃত্বে এই প্রতিষ্ঠান আজ আরও শক্তিশালী এবং মানবিক। তার নির্দেশনায় দায়িত্ব পালন করছেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ তসলিম উদ্দিন। ২৮ জানুয়ারি মঙ্গলবার চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পরিচালকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করি। তিনি আমাদের দৈনিক ভোরের আওয়াজ এবং ইংরেজি The Daily Banner পত্রিকার লেখার ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, “কামাল ভাই, আপনার লেখা আমি নিয়মিত খুঁজি। বিশেষ করে সেনাবাহিনীর ওপর আপনার লেখাগুলো আমাকে অনুপ্রাণিত করে। আমার সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ- জামান স্যারের সততা, দক্ষতা, এবং ন্যায়পরায়ণতা নিয়ে আপনার লেখা অসাধারণ। স্যারের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ পেয়ে আমি সৌভাগ্যবান।” তিনি আরও বলেন, “আমাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে রোগীদের উন্নত সেবা নিশ্চিত করার জন্য। আমি সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি এই দায়িত্ব যথাযথভাবে পালনে। সেনাপ্রধান স্যারের নির্দেশনার প্রতি আমি গভীর শ্রদ্ধাশীল এবং তার ওপর মানুষের যে বিশ্বাস রয়েছে, তা যেন আমার কাজের মাধ্যমে আরও সুসংহত হয়।” ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ তসলিম উদ্দিনের মতো চৌকস এবং মানবিক নেতৃত্বের অধীনে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উন্নয়ন এবং সেবার মান আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। রোগীদের প্রতি তার আন্তরিকতা এবং দায়িত্ববোধ প্রশংসার যোগ্য। তিনি বলেন, “কামাল ভাই, আপনার লেখার মাধ্যমে যদি আমাদের ভুলত্রুটি ধরিয়ে দেওয়া হয়, তবে আমরা আরও ভালোভাবে কাজ করতে পারব। সেনাপ্রধান স্যারের মতো একজন দেশপ্রেমিকের নির্দেশনায় কাজ করে আমরা গর্বিত।” বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এবং তাদের সেবামূলক কার্যক্রম দেশের মানুষের জন্য এক অনন্য দৃষ্টান্ত। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ তসলিম উদ্দিনের প্রচেষ্টা তারই একটি উজ্জ্বল উদাহরণ। আমাদের দৈনিক ভোরের আওয়াজ এবং The Daily Banner পত্রিকার প্রতি তার ভালোবাসা এবং প্রশংসা আমাদের লেখালেখির মান আরও উন্নত করতে অনুপ্রাণিত করেছে। তার মতো একজন মানুষের কথাগুলো আমাদের দায়িত্ববোধ এবং কর্মস্পৃহা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
সেনাপ্রধান এবং পরিচালকের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী আজ দেশের মানুষের আস্থা এবং ভালোবাসার প্রতীক হয়ে উঠেছে। আমরা তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ এবং তাদের সাফল্য কামনা করি। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আমাদের জাতির অহংকার। তাদের সেবামূলক কার্যক্রম, সততা, এবং দেশপ্রেম সবসময় দেশের মানুষের মনে আস্থা ও বিশ্বাস জন্ম দিয়েছে। বর্তমান সেনাপ্রধান ওয়াকার- উজ -জামানের নেতৃত্বে এই বিশ্বাস আরও সুদৃঢ় হয়েছে। একদিকে তার বিচক্ষণ নেতৃত্ব, অন্যদিকে তার মানবিকতা সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তিকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে। গতকাল ২৮ জানুয়ারি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ তসলিম উদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তার অভিজ্ঞতা ও সেনাপ্রধান সম্পর্কে শোনা কথা আমাকে অনুপ্রাণিত করেছে। তার বক্তব্য শুধু আমার লেখার জন্য নয়, বরং বাংলাদেশের সেনাবাহিনী ও তাদের নেতৃত্বের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা এবং আস্থার প্রকাশ। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধ থেকে শুরু করে প্রতিটি সংকটময় মুহূর্তে দেশের মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ, অবকাঠামো উন্নয়ন, এবং জাতির সেবায় তাদের নিরলস কাজ আমাদের কাছে এক অনুপ্রেরণার নাম। বর্তমান সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার- উজ-জামান এই গৌরবময় ইতিহাসের ধারক ও বাহক। তার সততা, বিচক্ষণতা এবং নেতৃত্ব সেনাবাহিনীর প্রতিটি স্তরে সুশাসন এবং সেবার মান নিশ্চিত করেছে। তিনি শুধু একজন দক্ষ সেনাপ্রধান নন; তিনি মানবিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ একজন দেশপ্রেমিক। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ তসলিম উদ্দিন বলেন, “সেনাপ্রধান ওয়াকার জামান স্যার আমাদের সবার জন্য অনুপ্রেরণা। তার নেতৃত্বে আমরা দেশ ও মানুষের সেবায় অঙ্গীকারবদ্ধ।”
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক হিসাবে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ তসলিম উদ্দিনের দায়িত্ব পালন তার দক্ষতার আরেকটি দৃষ্টান্ত। তিনি বলেন, “সেনাপ্রধান স্যার আমাকে যে পবিত্র দায়িত্ব দিয়েছেন, তা আমি সততা এবং নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করতে চাই। তার নির্দেশনা অনুযায়ী রোগী সেবার মান উন্নয়ন এবং অনিয়ম দূর করার জন্য আমি নিরলস চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।”
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে তার মতো একজন দক্ষ এবং মানবিক নেতৃত্ব অত্যন্ত প্রয়োজন ছিল। তার অধীনে হাসপাতালের উন্নয়ন এবং রোগীদের সেবার মান নিশ্চিত করার প্রচেষ্টা সত্যিই প্রশংসনীয়। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ তসলিম উদ্দিন তার বক্তব্যে সেনাপ্রধান ওয়াকার জামানের প্রতি তার অগাধ শ্রদ্ধা এবং কৃতজ্ঞতার কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, “স্যার একজন বড় মনের মানুষ। তার নির্দেশনার প্রতিটি শব্দ আমাদের জন্য পবিত্র। তার সততা ও নেতৃত্বে আমরা অনুপ্রাণিত। স্যার আমাকে যে দায়িত্ব দিয়েছেন, তা যেন সঠিকভাবে পালন করতে পারি, সে চেষ্টাই করছি।”

তিনি আরও বলেন, “কামাল ভাই, আপনার লেখার মাধ্যমে আমাদের ভুলত্রুটি ধরিয়ে দেবেন। আপনার লেখনী আমাদের পথ দেখায় এবং আমাদের কাজের শক্তি বাড়ায়। সেনাপ্রধান স্যারের মতো একজন দেশপ্রেমিক নেতৃত্বের অধীনে কাজ করা সত্যিই আমাদের জন্য সৌভাগ্যের বিষয়।” বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শুধু সামরিক ক্ষেত্রেই নয়, মানবিক কার্যক্রমেও তাদের কৃতিত্ব দেখিয়ে আসছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, অবকাঠামো উন্নয়ন, গ্রামীণ এলাকায় সেবামূলক কার্যক্রম, এবং দেশের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানগুলোতে তাদের কার্যক্রম সত্যিই প্রশংসার যোগ্য। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মতো জায়গায় ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ তসলিম উদ্দিনের নেতৃত্বে কাজ হচ্ছে সেনাবাহিনীর মানবিক কার্যক্রমের একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। তার নেতৃত্বে হাসপাতালের উন্নয়ন এবং রোগী সেবার মান আরও বৃদ্ধি পেয়েছে।
সেনাপ্রধান ওয়াকার – উজ- জামান এবং ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ তসলিম উদ্দিন আমাদের দেশের সেই সমস্ত মানুষের মধ্যে অন্যতম, যারা সততা এবং মানবিকতার আলো দিয়ে জাতিকে পথ দেখাচ্ছেন। তাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জানাই।
আমরা বিশ্বাস করি, এই ধরনের নেতৃত্ব দেশের মানুষের আস্থা এবং ভালোবাসা অক্ষুণ্ন রাখবে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর গৌরবময় ইতিহাস এবং তাদের বর্তমান কার্যক্রম আমাদেরকে আরও বেশি আশাবাদী করে তুলছে।
সেনাবাহিনী আমাদের দেশের শক্তি, ভরসা এবং গৌরব। তাদের সেবা এবং মানবিকতার উদাহরণ আমাদের মনে সাহস যোগায়। আমরা তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ এবং তাদের সঙ্গে থাকব সবসময়।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মতো একটি প্রতিষ্ঠানের প্রতি দেশের মানুষের আস্থা এবং ভালোবাসা আজও দৃঢ়। সেনাপ্রধান ওয়াকার- উজ-জামানের নেতৃত্বে এবং ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ তসলিম উদ্দিনের মতো চৌকস ও মানবিক ব্যক্তিদের প্রচেষ্টায় আমরা একটি উন্নত, সুশৃঙ্খল এবং মানবিক সমাজের স্বপ্ন দেখতে পারি। আমাদের প্রার্থনা, তারা যেন সবসময় দেশের সেবা এবং মানুষের কল্যাণে নিজেদের নিয়োজিত রাখতে পারেন।