1. mail.bizindex@gmail.com : newsroom :
  2. info@www.bhorerawaj.com : দৈনিক ভোরের আওয়াজ :
শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫, ০৭:০৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
শেষ হলো দাওয়াতে ইসলামীর তিনদিনের চট্টগ্রাম বিভাগীয় ইজতেমা বালুকাবেলার আত্মঘোষণা: যেখানে সাংবাদিকতা হয়ে ওঠে প্রতিবাদের কবিতা চট্টগ্রামের সাংবাদিকদের ঐক্য উৎসব পারকি সৈকতে গড়লো অভূতপূর্ব দৃষ্টান্ত পুলিশ হেফাজতে মৃত্যু মাওলানা রইস উদ্দিন হত্যার বিচার দাবিতে আনোয়ারায় বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ! “বাঁশখালীতে ৪ হাজার ইয়াবাসহ টেকনাফের মাদক কারবারি আটক: ব্যবহৃত মোটরসাইকেল জব্দ” হোমনায় মহান মে দিবস উপলক্ষে  বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি  ড. মোহাম্মদ ইউনূস এর শুভ আগমনে বোয়ালখালীবাসীর পক্ষ থেকে হাজী মোহাম্মদ আলম ববির শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা পুলিশ পরিচয়ে ঘরে প্রবেশ করে পরিবারের ৮ জনকে বেঁধে ছয়টি দোকান ঘর গুঁড়িয়ে দিয়ে মালামাল লুট করেছে দুর্বৃত্তরা রোদেলা দুপুরে পারকি সৈকতের বালুকাবেলায় কলম যোদ্ধারা,স্মৃতিময় এক মে দিবস! ড. মোহাম্মদ ইউনূসের দক্ষিণ চট্টগ্রাম সফর

“চট্টগ্রাম ডায়াবেটিস হাসপাতালের জাহাঙ্গীরের দুর্নীতি ও অনিয়ম: সরকারের হস্তক্ষেপে প্রতীক্ষিত পুনরুদ্ধার”

মো. কামাল উদ্দিন
  • প্রকাশিত: বুধবার, ৯ অক্টোবর, ২০২৪
  • ১৯১ বার পড়া হয়েছে

-মো. কামাল উদ্দিন।
চট্টগ্রাম ডায়াবেটিস হাসপাতাল, এক সময়ে সেবার আদর্শ প্রতীক ছিল; যেখানে ডায়াবেটিস রোগীরা সুষ্ঠু সেবার আশায় আসতেন। কিন্তু আজ, এই গৌরবময় প্রতিষ্ঠানটি তথাকথিত সভাপতি জাহাঙ্গীর চৌধুরীর দুর্নীতি ও অনিয়মের গহ্বরে ধীরে ধীরে নিমজ্জিত হচ্ছে। তার বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগগুলো—দুর্নীতি, অর্থ আত্মসাৎ, এবং অবৈধ ক্ষমতার অপব্যবহার—এই হাসপাতালের ভিত্তিকে নাড়া দিয়ে চলেছে, যার প্রভাব পড়েছে রোগী ও সাধারণ মানুষের উপর।

জনকল্যাণে প্রতিষ্ঠিত এ হাসপাতালকে রক্ষার প্রয়োজন এখন পূর্বের যেকোনো সময়ের চেয়ে অনেক বেশি। আমরা, যারা এই প্রতিষ্ঠানের সেবা ও মহিমার সাক্ষী, সরকারের প্রতি বিনীত আহ্বান জানাই—এ প্রতিষ্ঠানকে রক্ষা করতে জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণ করুন। রোগীদের জন্য সুশৃঙ্খল সেবার আশ্রয় ফিরিয়ে দিন এবং প্রতিষ্ঠানটির হারানো সুনাম পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করুন।
জাহাঙ্গীর চৌধুরীর দুর্নীতি ও অপকর্মের বিবরণ:১. অর্থ আত্মসাৎ ও প্রকল্পে অনিয়ম:
জাহাঙ্গীর চৌধুরীর বিরুদ্ধে হাসপাতালের বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে তহবিল আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। হাসপাতালের নির্মাণ, সংস্কার ও নতুন সরঞ্জাম কেনার জন্য বরাদ্দকৃত অর্থ তার ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এই অর্থায়ন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে মাঝপথে, ফলে কাজগুলোও অর্ধসমাপ্ত অবস্থায় পড়ে আছে। প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি কেনার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত মূল্য দেখিয়ে অর্থের অপব্যবহার করেছেন তিনি। তার এই ধরনের কর্মকাণ্ডে হাসপাতালের সেবা মান কমে গিয়েছে এবং প্রয়োজনীয় সরঞ্জামের অভাবে রোগীদের সঠিক চিকিৎসা প্রদান বাধাগ্রস্ত হয়েছে।
২. অবৈধ নিয়োগ ও কর্মচারীদের মধ্যে অসন্তোষ:
হাসপাতালের গুরুত্বপূর্ণ পদে তিনি তার আত্মীয়-স্বজন ও ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের অবৈধভাবে নিয়োগ দিয়েছেন। নিয়োগ প্রক্রিয়ায় যথাযথ নিয়ম এবং নীতিমালা লঙ্ঘন করে কেবল ব্যক্তিগত লাভের জন্য প্রভাব বিস্তার করেছেন। এই অবৈধ নিয়োগের কারণে, হাসপাতালের অভ্যন্তরে যোগ্যতার অভাব এবং দক্ষতা সংকট দেখা দিয়েছে, যা চিকিৎসা সেবা প্রদান প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করছে। পাশাপাশি, কর্মচারীদের মধ্যে ব্যাপক অসন্তোষ বিরাজ করছে, কারণ যোগ্য কর্মচারীরা বঞ্চিত হয়ে গেছেন এবং হাসপাতালের পরিবেশে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে।
৩. হাসপাতালের সম্পত্তি ও জমি দখল:জাহাঙ্গীর চৌধুরী হাসপাতালের বিভিন্ন জমি অবৈধভাবে দখল করেছেন। অভিযোগ রয়েছে যে, তিনি হাসপাতালের নাম করে বিভিন্ন জমি লিজ দিয়েছেন এবং এতে উপার্জিত অর্থ নিজের ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করেছেন। এর ফলে হাসপাতালের আয় কমে গিয়েছে এবং হাসপাতালের আর্থিক স্থিতিশীলতা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর পাশাপাশি, হাসপাতালের ভবন সংস্কার ও সম্প্রসারণে অর্থায়নের সুযোগ সীমিত হয়ে পড়েছে।
৪. হাসপাতালের প্রকৃত প্রয়োজনে অর্থ ব্যয় না করা:
হাসপাতালের রোগী সেবায় জরুরি সরঞ্জাম কেনার জন্য নির্দিষ্ট অর্থ বরাদ্দ থাকলেও, তা সঠিকভাবে ব্যয় করা হচ্ছে না। এই অর্থ বরাদ্দ হাসপাতালের উন্নয়ন প্রকল্পে ব্যবহার না করে ব্যক্তিগত খাতে ব্যয় হচ্ছে, যা প্রকৃতপক্ষে হাসপাতালের উন্নয়নে ব্যবহার করা প্রয়োজন ছিল। এর ফলে রোগীদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সুবিধা প্রাপ্তিতে বড় বাধা সৃষ্টি হচ্ছে।
৫. কর্মচারীদের উপর মানসিক অত্যাচার ও হুমকি:
যারা তার অবৈধ কার্যক্রমের বিরোধিতা করেছেন, তাদের উপর তিনি নানা ধরনের মানসিক অত্যাচার চালিয়েছেন। এই সকল কর্মচারীদের কর্মস্থলে চাপ সৃষ্টি করে এবং চাকরি হারানোর হুমকি দিয়ে তাদের মুখ বন্ধ করে রাখার চেষ্টা করেছেন। এই কারণে, হাসপাতালে কাজের পরিবেশ গুরুতরভাবে বিপর্যস্ত হয়েছে, এবং অনেক কর্মচারী কাজের প্রতি আগ্রহ হারিয়েছেন।
জনসাধারণের প্রতি তার অবহেলা ও প্রতারণা:
তার অপকর্মের কারণে হাসপাতালের সেবা মানে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। সাধারণ মানুষ, যারা ডায়াবেটিসের মতো দীর্ঘস্থায়ী রোগের চিকিৎসা নিতে এসে আস্থা হারিয়েছে এবং তাদের জীবনমান নষ্ট হয়েছে। রোগীদের প্রতি এই অবহেলা চট্টগ্রামের স্বাস্থ্যসেবার উপর মারাত্মক প্রভাব ফেলেছে, এবং এর ফলস্বরূপ হাসপাতালের সেবার মান নিম্নগামী হয়েছে।
সরকারের প্রতি আহ্বান: সরকারের অবিলম্বে তার বিরুদ্ধে সুষ্ঠু তদন্ত করা উচিত। তার অপরাধের প্রমাণ সংগ্রহ করে দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। সরকারের পক্ষ থেকে একটি নিরপেক্ষ কমিটি গঠন করে হাসপাতালের আর্থিক লেনদেন এবং অন্যান্য প্রশাসনিক কার্যক্রম তদন্ত করতে হবে।
সরকারের প্রতি আরও আহ্বান জানানো হচ্ছে যে:
অবৈধ নিয়োগগুলি বাতিল করে যোগ্য ব্যক্তিদের নিয়োগ নিশ্চিত করা।
তহবিলের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করে হাসপাতালের কার্যক্রমকে সচল করা। হাসপাতালের জন্য নির্দিষ্ট সম্পত্তি ফিরিয়ে আনা এবং দখলকৃত জমিগুলি পুনরুদ্ধার করা।
হাসপাতালের সেবা মান উন্নত করার জন্য পর্যাপ্ত অর্থায়ন এবং যন্ত্রপাতির ব্যবস্থা করা।
জাহাঙ্গীর চৌধুরীর এই দুর্নীতি এবং অপকর্ম হাসপাতালের জন্য বিপদ সৃষ্টি করেছে এবং সাধারণ জনগণের আস্থাকে নষ্ট করেছে। তার অবৈধ কার্যকলাপের জন্য তাকে বিচারের আওতায় আনা অত্যন্ত জরুরি। চট্টগ্রামের জনগণ একটি সৎ ও দক্ষ হাসপাতালের প্রাপ্য, যেখানে তারা নির্ভয়ে চিকিৎসা নিতে পারবে। তাই, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করে জনগণের আস্থা পুনরুদ্ধার করতে হবে। এই নিয়ে কথা বলতে গিয়ে চট্টগ্রাম ডায়াবেটিস হাসপাতালের ৭ অক্টোবরের যা ঘটনা ঘটেছে তার বিবরণের আগে জাহাঙ্গীর চৌধুরীর বিরুদ্ধে কিছু কথা বলার প্রয়োজন-
চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক জেনারেল হাসপাতালের তথাকথিত সভাপতির বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ- তদন্ত ও আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ চট্টগ্রাম, ৩১ সেপ্টেম্বর ২০২৩: চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক জেনারেল হাসপাতালের সভাপতির স্বজনদের বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতি এবং অনিয়মের অভিযোগে তদন্ত শুরু করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়। সাম্প্রতিক একটি তদন্তে উক্ত হাসপাতালের সভাপতির স্বজনদের দ্বারা সরকারী অনুদানের বিপুল অঙ্কের অর্থ আত্মসাতের প্রমাণ পাওয়া গেছে।
মন্ত্রণালয়ের একটি স্মারকে জানানো হয়েছে,২০১৮-২০১৯ অর্থবছরে সরকারী অনুদান থেকে ৩৫ লক্ষ টাকা এবং ২০১৯-২০২০ অর্থবছরে আরও ৩০ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ থেকে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল, যা তদন্ত শেষে দুর্নীতির স্পষ্ট প্রমাণ পায়। তদন্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব উজ্জল হাবিব স্বাক্ষরিত এক নির্দেশনায়, চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক জেনারেল হাসপাতালের চেয়ারম্যানকে চট্টগ্রাম পুলিশ বাহিনীর সহায়তায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এছাড়া, আরও তথ্য সংগ্রহের জন্য এবং অভিযুক্তদের কার্যক্রমের বিরুদ্ধে আইনানুগ পদক্ষেপ নিশ্চিত করতে, সংশ্লিষ্ট সকল দপ্তরকে তদন্তে সহযোগিতা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।প্রাসঙ্গিক বিষয়গুলো নিশ্চিত করতে অনুলিপি প্রেরণ করা হয়েছে স্বাস্থ্যমন্ত্রী, স্বাস্থ্য সচিব, চট্টগ্রাম পুলিশ সুপার, চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন এবং দারোগাকে।

সূত্র: স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, স্মারক নং ৪৫.০০.০০০০.১৬২.৩১.০০১.১৮-১২৭, তারিখ: ৩১ সেপ্টেম্বর ২০২৩।
প্রতিবাদ ও প্রত্যাশা
সম্প্রতি চট্টগ্রাম ডায়াবেটিস হাসপাতালের অবৈধ কমিটি নিয়ে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। এক জীবন সদস্য ও নৈতিকভাবে দায়বদ্ধ সাংবাদিক হিসেবে, আমি গভীর উদ্বেগ নিয়ে লক্ষ্য করেছি যে, জাহাঙ্গীর চৌধুরী ও তার সিন্ডিকেটের নেতৃত্বে তৈরি অবৈধ কমিটি হাসপাতালের স্বচ্ছতা ও গণতান্ত্রিক অধিকার ক্ষুন্ন করছে।
গত কয়েকদিন ধরে কর্মচারীরা তাদের ভোটাধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং অবৈধ কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে জোরালো অবস্থান নিয়েছে। এতে প্রমাণিত হয়েছে, কর্মচারীরা জাহাঙ্গীর চৌধুরী কর্তৃক বারবার হয়রানির শিকার হয়েছেন, তাদের পদমর্যাদা উপেক্ষা করা হয়েছে এবং তারা জীবন সদস্য হওয়া সত্ত্বেও সমিতির নির্বাচনে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন।
৭ অক্টোবর দুপুরে, হাসপাতালের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এক যৌথ সভায় মিলিত হয়েছিলেন। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে আমি আমার বক্তব্য প্রদান করছিলাম এবং কর্মচারীদের দুঃখ-দুর্দশার কথা তুলে ধরছিলাম। হঠাৎ করেই সেনাবাহিনীর একটি দল উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি উন্মত্ত করে তোলে। তারা কিছু কর্মচারীকে তুলে নিয়ে যায়, যা কর্মচারীদের মধ্যে চরম অসন্তোষের জন্ম দেয়। এই ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় কর্মচারীরা রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ করেন এবং সাময়িকভাবে সড়কটি বন্ধ করে দেন।

আমি সক্রিয়ভাবে শান্তি বজায় রাখার আহ্বান জানাই এবং সংশ্লিষ্ট প্রশাসনকে দ্রুত হস্তক্ষেপের অনুরোধ করি। এরপরে, চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন জাহাঙ্গীর আলম ও জেলা প্রশাসক ফরিদা খানমের সাথে পৃথক বৈঠকে মিলিত হয়ে, তাদের প্রতি ডায়াবেটিস হাসপাতালের অবৈধ কমিটির বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানাই। এই বৈঠকে আমি হাসপাতালের জীবন সদস্য ও ডায়াবেটিস হাসপাতাল রক্ষা পরিষদের সভাপতি হিসেবে হাসপাতালের গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ রক্ষায় অঙ্গীকারাবদ্ধ থাকার কথা ব্যক্ত করি। পরবর্তীতে সেনাবাহিনী জানতে পারে যে, জাহাঙ্গীর চৌধুরী ভুল তথ্য দিয়ে তাদের বিভ্রান্ত করেছে এবং এই কারণে তারা তিনজন কর্মচারীকে সসম্মানে মুক্তি দেয়। এই মানবিক পদক্ষেপের জন্য আমরা সেনাবাহিনীর প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আমি মনে করি, হাসপাতালের স্বচ্ছতা ও সদস্যদের অধিকার রক্ষায় আমাদের সংগ্রাম এখনো শেষ হয়নি। জাহাঙ্গীর চৌধুরীর প্রতারণা ও অবৈধ কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে আমি ধারাবাহিক ভাবে লিখে যাচ্ছি এবং এই বিষয়ে প্রশাসনিক পদক্ষেপ আশা করছি। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের এই আন্দোলন হাসপাতালের অবৈধ কমিটি বন্ধ করে গণতন্ত্র ও স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠায় সক্ষম হবে।
আমরা সবাই মিলে এই আন্দোলন চালিয়ে যাব এবং যথাসাধ্য চেষ্টা করব ডায়াবেটিস হাসপাতালের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে। ইনশাআল্লাহ, সঠিক পথেই আমাদের সংগ্রাম চলবে এবং এই প্রিয় হাসপাতালের সার্বিক কল্যাণে আমরা সফল হব।
লেখকঃ সাংবাদিক গবেষক টেলিভিশন উপস্থাপক ও মহাসচিব- চট্টগ্রাম নাগরিক ফোরাম।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০৩১  
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট