1. mail.bizindex@gmail.com : newsroom :
  2. info@www.bhorerawaj.com : দৈনিক ভোরের আওয়াজ :
শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫, ০৭:৪৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
“বাঁশখালীতে ৪ হাজার ইয়াবাসহ টেকনাফের মাদক কারবারি আটক: ব্যবহৃত মোটরসাইকেল জব্দ” হোমনায় মহান মে দিবস উপলক্ষে  বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি  ড. মোহাম্মদ ইউনূস এর শুভ আগমনে বোয়ালখালীবাসীর পক্ষ থেকে হাজী মোহাম্মদ আলম ববির শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা পুলিশ পরিচয়ে ঘরে প্রবেশ করে পরিবারের ৮ জনকে বেঁধে ছয়টি দোকান ঘর গুঁড়িয়ে দিয়ে মালামাল লুট করেছে দুর্বৃত্তরা রোদেলা দুপুরে পারকি সৈকতের বালুকাবেলায় কলম যোদ্ধারা,স্মৃতিময় এক মে দিবস! ড. মোহাম্মদ ইউনূসের দক্ষিণ চট্টগ্রাম সফর সিএমপি কমিশনার ও পাঁচ ওসি পেলেন আইজিপি ব্যাজ সাহস, দক্ষতা ও মানবিক পুলিশিংয়ের স্বীকৃতি আইজি পি ব্যাজ পেলেন ওসি আফতাব উদ্দিন চট্টগ্রাম উন্নয়ন আন্দোলনের সূচনালগ্নের সাহসী পুরুষ ব্যারিস্টার মনোয়ার হোসেন! দৃষ্টি আকর্ষণ

কারা নির্যাতনের দুর্দমনীয় নায়ক: আসলাম চৌধুরী ও কায়েসের বিজয়গাথা

মো. কামাল উদ্দিন
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ১৫০ বার পড়া হয়েছে

দীর্ঘ কারা নির্যাতনের অন্ধকার পেরিয়ে, আজ বিএনপির দুই ত্যাগী মুখ আসলাম চৌধুরী ও কায়েস একত্রিত হয়েছেন। এদের নাম আজ শুধু বিএনপির নয়, বাংলার সংগ্রামী ইতিহাসের পৃষ্ঠায় অমর হয়ে থাকবে। তাঁদের ত্যাগ, সাহস ও লড়াই বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে এক চিরস্মরণীয় অধ্যায়।
আসলাম চৌধুরী: বিএনপির দুঃসময়ের কান্ডারি আসলাম চৌধুরী, একজন প্রাজ্ঞ নেতা, যিনি বিএনপির সংকটকালে কান্ডারী হিসেবে পরিচিত। শেখ হাসিনার সরকারের সময়ে তাঁকে বছরের পর বছর কারাগারে আটকে রাখা হয়, বিভিন্ন মিথ্যা মামলা ও জুলুমের মাধ্যমে তাঁর মনোবল ভাঙার চেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু এই প্রতিকূলতার সামনে দাঁড়িয়ে থেকেও আসলাম চৌধুরী ছিলেন দৃঢ়, অটল। তাঁর হৃদয়ে ছিল একমাত্র লক্ষ্য—গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম। কারাগারে অসহনীয় সময় পেরিয়েও আসলাম চৌধুরীর লড়াই থেমে থাকেনি। অবশেষে, শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর তাঁর মুক্তি ঘটে। সেই মুক্তির মুহূর্তে, তাঁর গলায় জয়ের মালা পড়ে, আর মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে তিনি যখন কারাগার থেকে বেরিয়ে আসেন, তা যেন এক নতুন সূর্যের উদয়। তাঁর জয়ের হাসি শুধু একজন নেতার নয়, বরং একটি জাতির জয়ের প্রতীক হয়ে ওঠে।
কায়েস: পটিয়ার তারুণ্যের প্রতীক ও সংগ্রামী মুখ আরেকজন মহান ব্যক্তি, কায়েস, পটিয়ার যুবসমাজের অহংকার। বিএনপির নিবেদিত প্রাণ কর্মী এবং তারেক জিয়ার বিশ্বস্ত সহযোগী কায়েসকে মিথ্যা হত্যা মামলায় ২৩ মাস কারাগারে বন্দি থাকতে হয়েছিল। পটিয়া বুথপুরা ইউনিয়নের নির্বাচিত চেয়ারম্যান হওয়ার পরেও কেডিএস খলিলের ভাগ্নে, তথাকথিত স্বঘোষিত চেয়ারম্যান কাসেমের অত্যাচারের শিকার হন তিনি।কায়েসের জীবনের এই অধ্যায় ছিল অত্যন্ত কঠিন, কিন্তু তিনি কখনো দমে যাননি। কারাগারে থেকেও তিনি তাঁর সংগ্রামী মনোভাব বজায় রেখেছিলেন, বিএনপির আদর্শে অবিচল ছিলেন। অবশেষে, শেখ হাসিনার পতনের পর তিনিও কারাগার থেকে মুক্তি পান। তাঁর গলায় জয়ের মালা, এবং মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে তিনি ফিরে আসেন, পটিয়ার তারুণ্যের অগ্নিশিখা হয়ে। তাঁদের ত্যাগ ও সংগ্রামের প্রেরণা
আসলাম চৌধুরী ও কায়েসের এই মহাকাব্যিক জীবন শুধু বিএনপির নয়, বরং সমগ্র জাতির জন্য এক অনুপ্রেরণার উৎস। তাঁরা দেখিয়েছেন, কিভাবে সত্য ও ন্যায়ের জন্য নিরলস লড়াই করা যায়, কিভাবে সকল প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হয়। তাঁদের আত্মত্যাগ ও অটলতা বাংলাদেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে এক অবিস্মরণীয় অধ্যায় হয়ে থাকবে। তাঁদের নিয়ে আমি, মো. কামাল উদ্দিন, আগেও লিখেছি এবং তাঁদের সংগ্রামের কাহিনী আরও বিস্তারিতভাবে লেখার ইচ্ছা প্রকাশ করছি। এই দুই মহান নেতার জয়গাথা আমাদের নতুন প্রজন্মের জন্য এক আলোকবর্তিকা, যা আমাদের সামনের দিনের লড়াইয়ে পথ দেখাবে। ইনশাআল্লাহ, আমি তাঁদের ত্যাগ, সাহস এবং লড়াই নিয়ে আরও লিখব, যেন তাঁদের কাহিনী আমাদের জাতির হৃদয়ে চিরকালীন প্রেরণা হয়ে থাকে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০  
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট