1. mail.bizindex@gmail.com : newsroom :
  2. info@www.bhorerawaj.com : দৈনিক ভোরের আওয়াজ :
শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫, ০৭:০৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
শেষ হলো দাওয়াতে ইসলামীর তিনদিনের চট্টগ্রাম বিভাগীয় ইজতেমা বালুকাবেলার আত্মঘোষণা: যেখানে সাংবাদিকতা হয়ে ওঠে প্রতিবাদের কবিতা চট্টগ্রামের সাংবাদিকদের ঐক্য উৎসব পারকি সৈকতে গড়লো অভূতপূর্ব দৃষ্টান্ত পুলিশ হেফাজতে মৃত্যু মাওলানা রইস উদ্দিন হত্যার বিচার দাবিতে আনোয়ারায় বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ! “বাঁশখালীতে ৪ হাজার ইয়াবাসহ টেকনাফের মাদক কারবারি আটক: ব্যবহৃত মোটরসাইকেল জব্দ” হোমনায় মহান মে দিবস উপলক্ষে  বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি  ড. মোহাম্মদ ইউনূস এর শুভ আগমনে বোয়ালখালীবাসীর পক্ষ থেকে হাজী মোহাম্মদ আলম ববির শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা পুলিশ পরিচয়ে ঘরে প্রবেশ করে পরিবারের ৮ জনকে বেঁধে ছয়টি দোকান ঘর গুঁড়িয়ে দিয়ে মালামাল লুট করেছে দুর্বৃত্তরা রোদেলা দুপুরে পারকি সৈকতের বালুকাবেলায় কলম যোদ্ধারা,স্মৃতিময় এক মে দিবস! ড. মোহাম্মদ ইউনূসের দক্ষিণ চট্টগ্রাম সফর

সেনাবাহিনীর বিচারিক ক্ষমতা: সময়োপযোগী ও সাহসী পদক্ষেপ

মো. কামাল উদ্দিন
  • প্রকাশিত: বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ১৮৫ বার পড়া হয়েছে

চোখে সোনালি স্বপ্ন, বুকে দেশপ্রেমের অমর শপথ, আর মনে অটল সাহস নিয়ে আমাদের গর্বের সূর্যসন্তান, দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী, কলঙ্কিত রাজনীতির অন্ধকার পথ থেকে জাতিকে মুক্ত করতে আলোর মশাল হাতে এগিয়ে এসেছে। তাদের দায়িত্ব এখন অপরাধের বিচারিক কার্যক্রম পরিচালনা করে আপামর জনসাধারণের পাশে দাঁড়ানো, দেশের কল্যাণে এক নতুন অধ্যায় শুরু করা।
এই সেনাবাহিনী শুধু অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেনি, বরং দেশের ভিতরে লুকিয়ে থাকা অনিয়ম, দুর্নীতি আর অসত্যকে চূর্ণবিচূর্ণ করে জাতিকে আলোর পথে এগিয়ে নিতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আমি সেই দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীকে স্বাগত জানিয়ে এই লেখায় শ্রদ্ধা নিবেদন করতে বসলাম, যাদের নির্ভীক নেতৃত্ব আমাদের দেশের জন্য এক নতুন ভোরের বার্তা বয়ে আনছে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিচারিক ক্ষমতা প্রদানের সাম্প্রতিক সিদ্ধান্তকে আমি সময়োপযোগী এবং সাহসী পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচনা করি। দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এই সিদ্ধান্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
বর্তমান দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহার মোকাবিলায় সেনাবাহিনীর সক্রিয় ভূমিকা অপরিহার্য। বিচারিক ক্ষমতা হাতে নিয়ে সেনাবাহিনী শুধু অপরাধীদের শাস্তি দেবে না, দেশের অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতেও সহায়তা করবে। এই পদক্ষেপ জনগণের মধ্যে নতুন আস্থা তৈরি করবে এবং একটি নিরাপদ ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করবে।
তবে, সাংবাদিকদের স্বাধীনতা বজায় রাখা জরুরি। নির্ভীক সাংবাদিকরা জাতির সঠিক চিত্র তুলে ধরবে এবং চাটুকারদের থেকে বিচ্ছিন্ন থাকবে। আশা করি, সেনাবাহিনীর এই পদক্ষেপ দেশকে আরও সুশৃঙ্খল ও দুর্নীতিমুক্ত পথে এগিয়ে নেবে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাম্প্রতিক পদক্ষেপ: আশার আলো
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাম্প্রতিক পদক্ষেপকে আমি গভীরভাবে স্বাগত জানাই। বর্তমান সময়ে, যখন আইনশৃঙ্খলা রক্ষার গুরুদায়িত্ব এসেছে, সেনাবাহিনীর দৃঢ়প্রতিজ্ঞতা জাতির জন্য এক বিশাল আশার আলো। তারা সবসময় দেশের মানুষের সুরক্ষা ও জাতীয় স্বার্থে নিবেদিত থেকেছে।
এই পদক্ষেপ দুর্নীতি, ঘুষবাণিজ্য ও ক্ষমতার অপব্যবহারের বিরুদ্ধে কার্যকর ভূমিকা পালন করবে এবং দেশের সার্বিক উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করবে। আমি বিশ্বাস করি, সেনাবাহিনী দেশপ্রেমিক চেতনা নিয়ে জনগণের ন্যায্য আশা পূরণে আন্তরিকভাবে কাজ করবে। এছাড়া, দেশের স্বাধীন গণমাধ্যমকে সহায়তা করা জরুরি। নির্ভীক সাংবাদিকদের কাজের স্বাধীনতা বজায় রেখে সঠিক তথ্য প্রচার করা দরকার। চাটুকারদের চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণও সময়ের দাবি।
সেনাবাহিনীর এই উদ্যোগ দেশকে একটি ন্যায়পরায়ণ, শান্তিপূর্ণ এবং দুর্নীতিমুক্ত সমাজ গঠনের দিকে নিয়ে যাবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী: গৌরবময় অতীত থেকে বর্তমান দায়িত্বের প্রতি প্রতিশ্রুতি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ইতিহাস আমাদের স্বাধীনতার গৌরবময় অধ্যায় থেকে শুরু হয়। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে তারা যেভাবে প্রাণপণ লড়াই করে দেশ স্বাধীন করেছে, তা শুধু বাংলাদেশের নয়, বরং বিশ্ববাসীর কাছেও এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। সেনাবাহিনী আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে দুঃসাহসিক ভূমিকা পালন করেছে এবং দেশকে রক্ষা করেছে অপশক্তির হাত থেকে। এ গৌরবময় ইতিহাস শুধু অতীতে সীমাবদ্ধ নয়, বরং আমাদের বর্তমান সেনাবাহিনীও মানুষের পাশে থেকে সব সময়ই নিরলসভাবে কাজ করে চলেছে।
বর্তমান সময়ে সেনাবাহিনীর আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ভূমিকা ২০২৪ সালে যখন দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি অস্থিতিশীল এবং বিভিন্ন ধরনের সামাজিক অরাজকতা ছড়িয়ে পড়েছে, তখন সেনাবাহিনীর বিশেষ ক্ষমতা নিয়ে মাঠে নামা সাধারণ মানুষের জন্য একটি সুসংবাদ। দেশের আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখতে সেনাবাহিনী বরাবরই বিশেষ ভূমিকা পালন করেছে। শুধু সীমান্তে নয়, দেশের অভ্যন্তরীণ শান্তি ও শৃঙ্খলা রক্ষায়ও তাদের দায়িত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। বর্তমান সময়ে বিচারিক ক্ষমতা নিয়ে সেনাবাহিনীর মাঠে নামার আইনি অনুমোদন দেশের মানুষকে নতুন আশায় উজ্জীবিত করেছে। দুর্নীতি ও অপশাসনের বিরুদ্ধে অবস্থান গত কয়েক বছর ধরে দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে দুর্নীতি, ঘুষবাণিজ্য, এবং ক্ষমতার অপব্যবহার এক ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক পর্যায়ে হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ পাওয়া গেছে দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নিতে গিয়ে অনেক সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বাধার সম্মুখীন হতে হয়েছে। কিন্তু দেশের মানুষ বিশ্বাস করে, সেনাবাহিনী তাদের সততা, নিষ্ঠা এবং শৃঙ্খলাবোধ দিয়ে এই অপশক্তির বিরুদ্ধে কার্যকর ভূমিকা পালন করতে সক্ষম হবে
সেনাবাহিনী এখন একটি বিশেষ শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে, যেখানে তারা শুধু আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব পালন করবে না, বরং যারা লুটপাট, ক্ষমতার অপব্যবহার এবং দুর্নীতির মাধ্যমে দেশকে পিছিয়ে দিয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে। সেনাবাহিনীর এই ভূমিকা দুর্নীতিবাজদের মধ্যে একটি ভয়াবহ বার্তা পৌঁছে দেবে এবং দেশের মানুষের মধ্যে স্বস্তির বোধ তৈরি করবে। রাজনৈতিক অরাজকতা প্রতিরোধে সেনাবাহিনী
শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর দেশে যে ধরনের অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছিল, তা মোকাবিলায় সেনাবাহিনীর ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই অরাজকতা শুধু সামাজিক অস্থিরতা নয়, বরং দেশের অর্থনৈতিক কাঠামোকেও ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। তবে, সেনাবাহিনী এই অরাজকতা ঠেকাতে আগেও যেমন দক্ষতার পরিচয় দিয়েছে, তেমনই বর্তমান সময়েও তারা আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
সেনাবাহিনীর প্রতি মানুষের আস্থা সব সময়ই ছিল। কিন্তু বর্তমান সময়ে, যখন দেশজুড়ে অস্থিরতা এবং দুর্নীতির ছায়া দীর্ঘতর হচ্ছে, তখন তাদের ভূমিকা আরও স্পষ্ট এবং গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সুন্দর ও সুশাসিত দেশের স্বপ্ন
বাংলাদেশের মানুষের স্বপ্ন একটি দুর্নীতিমুক্ত, শান্তিপূর্ণ, এবং সুশাসিত দেশ। সেই স্বপ্ন পূরণে সেনাবাহিনী ইতোমধ্যে একটি বড় ভূমিকা পালন করছে এবং ভবিষ্যতেও তাদের দায়িত্ব আরও বাড়বে। সেনাবাহিনীর সততা এবং দেশপ্রেম দেশের উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতার ক্ষেত্রে একটি মজবুত ভিত্তি তৈরি করতে সাহায্য করবে। সেনাবাহিনী শুধু একটি প্রতিরক্ষামূলক প্রতিষ্ঠান নয়, বরং দেশের সার্বিক উন্নয়ন এবং গণমানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে একজন নিবেদিত সেবক। আমাদের গৌরবময় সেনাবাহিনী জাতির চরম সংকটে যেভাবে দায়িত্ব পালন করছে, তা আগামী প্রজন্মের জন্য একটি অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।
সেনাবাহিনীর প্রতি আমাদের এই আস্থা এবং ভালোবাসা অব্যাহত থাকবে, কারণ তারা কেবল একটি প্রতিষ্ঠান নয়, বরং জাতির আস্থার প্রতীক, তবে- সাংবাদিকদের ভূমিকা এবং স্বাধীনতার প্রয়োজনীয়তা, সুষ্ঠু সমাজ গঠনে ন্যায়নিষ্ঠ প্রচেষ্টা
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা বজায় রাখার ক্ষেত্রে গৌরবময় ভূমিকা পালন করে আসছে। আজ, যখন তারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বিচারিক ক্ষমতা নিয়ে মাঠে নেমেছে, তখন জাতির বৃহত্তর স্বার্থে নির্ভীক সাংবাদিকদেরও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। সাংবাদিকতা একটি জাতির চেতনার দর্পণ। এই দর্পণকে স্বচ্ছ রাখতে সঠিক তথ্য প্রকাশ এবং জনসাধারণকে সচেতন করার মধ্য দিয়ে সাংবাদিকরা তাদের জাতীয় দায়িত্ব পালন করেন।
সাংবাদিকদের ভূমিকা, স্বাধীনতা ও নৈতিকতা সেনাবাহিনী যখন জাতির সেবায় গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিচ্ছে এবং অপশক্তির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াচ্ছে, তখন সাংবাদিকদের দায়িত্ব আরও বেড়ে গেছে। তারা শুধু খবর প্রচার করে না; বরং সংবাদমাধ্যম সমাজের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে কাজ করে। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা এবং সাংবাদিকদের নির্ভীক ভূমিকা সঠিক তথ্য পৌঁছে দেয়ার ক্ষেত্রে অপরিহার্য। এই স্বাধীনতা অবশ্যই সাংবিধানিকভাবে সুরক্ষিত হওয়া উচিত, কারণ তা সমাজের স্বার্থ রক্ষা এবং উন্নয়নের জন্য জরুরি, সাংবাদিকদের উচিত সেনাবাহিনীর কাজের সঠিক চিত্র তুলে ধরা এবং সেই সাথে যেকোনো ধরনের ভুল বা অন্যায় কার্যকলাপ চিহ্নিত করে তা সবার সামনে তুলে ধরা। তবে, এই স্বাধীনতার অপব্যবহার যেন না হয়, তা নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সাংবাদিকদের নিরপেক্ষভাবে এবং নৈতিকতার সাথে কাজ করা দরকার।
চাটুকার সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে অবস্থান
যেখানে নির্ভীক সাংবাদিকরা তাদের নৈতিক দায়িত্ব পালন করছেন, সেখানে কিছু চাটুকার ও তোষামোদি সাংবাদিক জাতির জন্য বিষফোঁড়া হয়ে দাঁড়িয়েছেন। তারা প্রকৃত সত্যকে আড়াল করে, ক্ষমতার স্বার্থে মিথ্যা তথ্য পরিবেশন করে এবং সমাজকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে। এই ধরনের সাংবাদিকরা জনগণের আস্থা হারাচ্ছে এবং মিডিয়ার মূল চেতনার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করছে।
সরকার এবং সেনাবাহিনীর উচিত এসব চাটুকার সাংবাদিকদের চিহ্নিত করা এবং তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া। কারণ, মিথ্যাচার এবং তোষামোদি রিপোর্টিং শুধু জাতিকে বিভ্রান্ত করে না, বরং সেনাবাহিনীর মত প্রতিষ্ঠানগুলোর সুনামকেও ক্ষুণ্ন করে। এজন্য সঠিক তথ্যভিত্তিক, ন্যায়পরায়ণ ও সাহসী সাংবাদিকতা সমাজের উন্নয়নে সবচেয়ে বড় অবদান রাখতে পারে।
সরকারের দায়িত্ব ও স্বাগতম পদক্ষেপ
সরকারের সাম্প্রতিক সিদ্ধান্তে সেনাবাহিনীকে বিচারিক ক্ষমতা প্রদান একটি অত্যন্ত ইতিবাচক পদক্ষেপ, যা জনগণের জানমাল রক্ষা এবং জাতির সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। সরকার যে পথে সেনাবাহিনীকে সঠিকভাবে ব্যবহার করছে, তা সমর্থন যোগ্য। তবে, সরকারের পক্ষ থেকে সাংবাদিকদের জন্য একটি উন্মুক্ত ও স্বাধীন পরিবেশ নিশ্চিত করার প্রয়োজন রয়েছে, যাতে তারা নির্ভয়ে সত্য তথ্য প্রচার করতে পারে এবং জাতির কাছে সঠিক সংবাদ তুলে ধরতে পারে। একটি সুষ্ঠু ও ন্যায়পরায়ণ সমাজ গঠনে সেনাবাহিনী, সরকার এবং সাংবাদিকদের সম্মিলিত ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নির্ভীক ও ন্যায়নিষ্ঠ সাংবাদিকতার মাধ্যমে দেশ এগিয়ে যাবে, আর মিথ্যাচারী ও তোষামোদি সাংবাদিকদের চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার মাধ্যমে সমাজ হবে আরও স্বচ্ছ ও উন্নত। পরিশেষে –
প্রিয় পাঠক, সংশ্লিষ্ট প্রশাসন এবং রাজনৈতিক সংগঠনের প্রতিনিধিবৃন্দ, যদি আমার লেখায় কোনো ধরনের অসংগতি থেকে থাকে, তার জন্য আমি আগেই ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমার উদ্দেশ্য কারো বিরুদ্ধে নয়, বরং দেশের কল্যাণে কিছু চিন্তা ও প্রস্তাবনা তুলে ধরা।
এই লেখা শেষ করছি এই আশায় যে, ভবিষ্যতে আরও কিছু মূল্যবান মতামত আপনাদের সামনে তুলে ধরতে পারব। আমরা সবাই মিলে একটি সুন্দর, সুশৃঙ্খল এবং দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে কাজ করব—এই প্রত্যাশা রইল।
যদি আপনারা কোনো মতামত কিংবা পরামর্শ দিতে চান, তাও কৃতজ্ঞচিত্তে গ্রহণ করব। একসঙ্গে আমরা এগিয়ে যেতে চাই, আলোর পথে, সত্যের পথে।
সুসংস্কৃত এবং একতাবদ্ধ বাংলাদেশের স্বপ্ন আমাদের সবার।
লেখকঃ সাংবাদিক গবেষক টেলিভিশন উপস্থাপক ও চট্টগ্রাম বিভাগীয় ব্যুরো প্রধান- দৈনিক ভোরের আওয়াজ ও The Daily banner –

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০  
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট