স্বাধীনতার শত বছর পর যখন আমরা ইতিহাসের এই জীবন্ত স্মৃতিকে মনে করার চেষ্টা করব, তখন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আন্দোলন, সংগ্রাম, এবং স্বাধীনতার ঘোষণা এবং তাকে সপরিবারে হত্যার সেই
ভারাক্রান্ত মনে এই লজ্জাজনক ইতিহাসের কথা লিখতে বসলাম। একজন সাংবাদিক হিসেবে সত্য প্রকাশ না করলে নিজেকেই অপরাধী মনে হয়। আজ যারা ৩২ নম্বরের এই ঐতিহাসিক বাড়িটি ধ্বংস করেছে, আমি তাদের
“আমি গাই, আমি গান গাই, আমি গানেরই গান গাই। আমি গান শোনায়, আমি কাঁদি, আমি হেসে কুটি কুটি হই; আমি যাহা অনুভব করি, তাই গানে গানে বলি।” — কাজী নজরুল
সাম্প্রতিক সময়ে দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে পুলিশের তৎপরতা বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রশাসনের নির্দেশে বিভিন্ন অপরাধ দমন, জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এবং শান্তি বজায় রাখার জন্য নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায়
সাতকানিয়ায় একদল চিহ্নিত সন্ত্রাসীর হাতে প্রাণনাশের হুমকির মুখে পড়েছেন দুবাই প্রবাসী ব্যবসায়ী মোহাম্মদ আবসার। দেশে ফেরার পর থেকেই তাকে অপহরণ, মারধর ও চাঁদা দাবির মতো গুরুতর হুমকির মুখে পড়তে হয়েছে।
লক্ষ্মীপুরে পেশাগত কাজে যাওয়ার সময় ৪ সাংবাদিককে মারধর করেছে কয়েকজন মুখোশধারী দুর্বৃত্তরা। আগ্নেয়াস্ত্র ঠেকিয়ে তাদের জিম্মি করে রাখা হয় পরে তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়া হয় বলে জানান আহতরা। সোমবার
৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫: চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) কোতোয়ালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুল করিমের নেতৃত্বে পরিচালিত এক বিশেষ অভিযানে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের ৯ জন নেতা-কর্মী গ্রেফতার
৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫: চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) চান্দগাঁও থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আফতাব উদ্দিনের নেতৃত্বে পরিচালিত বিশেষ অভিযানে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের ৪ সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অভিযুক্তরা বিস্ফোরক দ্রব্য
বাংলাদেশ পুলিশের ইতিহাসে এমন কিছু পুলিশ কর্মকর্তা রয়েছেন, যারা সততা, পেশাদারিত্ব ও দক্ষতার মাধ্যমে সাধারণ জনগণের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে অন্যতম হলেন ওসি মো. আব্দুল করিম। কোতোয়ালি
চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) চান্দগাঁও থানা পুলিশের অভিযানে সংঘবদ্ধ ছিনতাইকারী গ্যাংয়ের চার সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অফিসার ইনচার্জ মো. আফতাব উদ্দিনের নেতৃত্বে এসআই (নিঃ) মো. বশির গাজী, এসআই (নিঃ) রাশেদুল