প্রতিদিন ভোরে বাটালি হীলের উঁচুতে দাঁড়িয়ে যে সবুজ আর নীলিমা চোখের সামনে মেলে ধরে, তার চেয়ে বেশি মোহনীয় আরেকটি জিনিস সেখানে অপেক্ষা করে—কাসেম ভাইয়ের উপস্থিতি। শরীরচর্চার অঙ্গন হলেও, এখানে প্রতিদিন
এক শিক্ষণীয় গল্প এক গ্রামের ধনী ব্যবসায়ী ছিলেন মকসুদ সাহেব। সারা গ্রামে তাঁর সুনাম ছিল, আর্থিক অবস্থাও ছিল বেশ স্বচ্ছল। তবুও তার মনে একধরনের অতৃপ্তি লুকিয়ে ছিল। তিনি ভাবতেন, আরেকটু
শুভ সকাল। বাটালি হীলে শতায়ু অঙ্গন সবুজ বেষ্টনী, অরণ্যের প্রাণ, শত বছর ধরে জাগুক স্বপ্ন, বন্ধুতায় জাগুক জীবনের গান। লিখতে বসি যতবারই মনে,ফিরে যাই সেই নির্জন কোণে, যেখানে প্রকৃতি বলে
প্রতিদিনের মতোই সেদিন সকালটা শুরু হলো ভোরের আলো ফুটতেই। বাটালি হিলের শতায়ু অঙ্গন আমার পায়ের নিচে ছিল যেন পাহাড়ি মেঘের মতো এক কোমল অনুভূতি। সেখানেই পরিচয় হলো সাবাহ মাহিরা আর
শীতল হাওয়ায় আসে ভোরের প্রথম ছোঁয়া, বাটালি হীলের ওপরে নীরবতা ছুঁয়ে থাকা মেঘেরা দেখে শরীর চর্চার দৃপ্ত আঙ্গন, শতায়ুর ছন্দে জীবনের দোল। পাহাড়ের কোলে, উঁচুতে উঠন্ত দুই কিশোরী তরুণীর সাক্ষাৎ-তাদের
তানহার জীবন যেন এক মর্মস্পর্শী কাব্য, যেখানে প্রতিটি পঙক্তির মাঝে লুকিয়ে আছে ভুল, অভিমান, আর অতল ভালোবাসার গভীর আর্তনাদ। ছোট্ট একটি মেয়েবেলার স্বপ্ন আর ভালোবাসার গল্প থেকে তার জীবনের পথচলা
কোনো এক গভীর রাতের নিশব্দতায়, যখন পৃথিবী ঘুমিয়ে পড়ে এবং বাতাসে চাঁদের আলোকরেখা মিশে যায়, তখন কিছু অদৃশ্য ঘটনা ঘটে যায়, যেগুলোর সাক্ষী হয় কেবল সেইসব নিরব মানুষেরা, যারা পৃথিবীর
খুশি নিরব—এই নামটা যেন তার জীবনকে আক্ষরিক অর্থে ধারণ করে। হাসির আড়ালে লুকিয়ে থাকা এক গভীর বিষাদের প্রতীক হয়ে খুশি বয়ে বেড়ায় সেই নিরব সংগ্রাম। যখন তার চারপাশে ভিড় ছিল,
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়েছে, যেখানে বৈধতা ও সংবিধানিক ভিত্তির প্রশ্ন বারবার সামনে এসেছে। স্বাধীনতার জন্য সংঘটিত মহান মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে বিভিন্ন পর্যায়ে গঠিত সরকারগুলোর বৈধতা ও ক্ষমতার
হৃদয় তরুয়া – এক গল্প যে রাজপথে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে অধিকার আদায়ের সংগ্রামে জীবন উৎসর্গ করেছে। সে এক প্রতীক, এক সোনালি স্বপ্নের ঝরা ফুল, যে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের