“সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের কথা: এক নির্ভীক কণ্ঠস্বর” বইট প্রকাশিত হওয়ার পথেঃ “বাংলাদেশের সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতার গতিধারা, সংকট ও সম্ভাবনার অঙ্গনে মো. কামাল উদ্দিন এক সুপরিচিত নাম। গবেষক, সাংবাদিক এবং টেলিভিশন
একটি শুভ্র সকাল। চিরসবুজ বাটালী হীলের উঁচুতে শতায়ু অঙ্গণের প্রভাতের মেলাটি যেন প্রকৃতির সাথে এক আনন্দময় মিলন। আমি আমার ক্যামেরার চোখে বন্দী করেছি সেই অনন্য ব্যক্তিত্বকে, যার নাম দেলওয়ার। তাঁর
ছোট্ট এক দ্বীপ মহেশখালী, যেখানে সাগরের কল্লোল আর প্রকৃতির স্নিগ্ধতা জড়িয়ে থাকে প্রতিটি শ্বাসে। এখানেই ১৯৬৪ সালের ২৯ অক্টোবর জন্ম নেন ওসমান জাহাঙ্গীর। তাঁর প্রথম কান্নার সুর মিশে গিয়েছিল সাগরের
আজ মঙ্গলবার বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৪।বিশ্বব্যাপী স্ট্রোক প্রতিরোধ ও প্রতিকার সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য বিশ্ব স্ট্রোক সংস্থা প্রতি বছর ২৯ অক্টোবর এ দিবসটি পালন করে।বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও বিশ্ব
মনের কথা বলার জন্য কখনো কখনো একটি চরিত্র সৃষ্টি করা প্রয়োজন হয়, যা আমাদের হৃদয়ের গভীরতা, বেদনা এবং অজানা কাহিনির প্রতিনিধিত্ব করে। জোবায়েদা ছিল তেমনই একজন, যিনি একদিকে ছিলেন প্রেমের
এই ছবিটি আমাকে এক গভীর প্রতীকের দিকে নিয়ে যায়। একজন নারী, তার হাতে সুঁই-সুতার কাজ, আর সামরিক পোশাকের অভ্যন্তরে লুকিয়ে থাকা এক যোদ্ধা সত্তা। তিনি বসে আছেন এক লাল চেয়ারে,
“Life is truly strange. We bring nothing with us, Yet we fight to make everything our own, In the end, we leave everything behind.” “জীবন সত্যিই বড়ই অদ্ভুত। আমরা কিছুই
ছোট্ট শিশু শেখ রাসেলের জীবনের স্বপ্ন ছিল সরল, কিন্তু তার প্রতিটি স্তরে ছিল এক অপার ভালোবাসার ছোঁয়া। একটি খাতার পৃষ্ঠায় রাসেল লিখেছিল: “আমার একটি ফুলের বাগান আছে। লাল, সাদা, বেগুনি,
পর্ব-৪ঃ শহরের ব্যস্ত রাস্তায় নেমে সূর্যের আলো স্নিগ্ধভাবে ঝরে পড়ছে, আর সেই সাথে ছড়াচ্ছে এক নিঃশব্দ আহ্বান-কথা দিয়ে বাঁধা নেই, কিন্তু তবুও বোঝা যায়। জোবায়েদার গল্প যেন আমাদের সামনে সেই
তৃতীয় পর্বঃ বৃষ্টি পড়ছিলো টিপ টিপ করে। জানালার পাশে দাঁড়িয়ে জোবায়েদা তাকিয়ে ছিলো বাইরে, অথচ মনটা ছিলো ভিতরে, এক গাঢ় কুয়াশার ভেতর আটকে। মনে হচ্ছিলো, চোখের সামনেই সে দেখতে পাচ্ছে