তানহার জীবন যেন এক মর্মস্পর্শী কাব্য, যেখানে প্রতিটি পঙক্তির মাঝে লুকিয়ে আছে ভুল, অভিমান, আর অতল ভালোবাসার গভীর আর্তনাদ। ছোট্ট একটি মেয়েবেলার স্বপ্ন আর ভালোবাসার গল্প থেকে তার জীবনের পথচলা
কোনো এক গভীর রাতের নিশব্দতায়, যখন পৃথিবী ঘুমিয়ে পড়ে এবং বাতাসে চাঁদের আলোকরেখা মিশে যায়, তখন কিছু অদৃশ্য ঘটনা ঘটে যায়, যেগুলোর সাক্ষী হয় কেবল সেইসব নিরব মানুষেরা, যারা পৃথিবীর
খুশি নিরব—এই নামটা যেন তার জীবনকে আক্ষরিক অর্থে ধারণ করে। হাসির আড়ালে লুকিয়ে থাকা এক গভীর বিষাদের প্রতীক হয়ে খুশি বয়ে বেড়ায় সেই নিরব সংগ্রাম। যখন তার চারপাশে ভিড় ছিল,
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়েছে, যেখানে বৈধতা ও সংবিধানিক ভিত্তির প্রশ্ন বারবার সামনে এসেছে। স্বাধীনতার জন্য সংঘটিত মহান মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে বিভিন্ন পর্যায়ে গঠিত সরকারগুলোর বৈধতা ও ক্ষমতার
হৃদয় তরুয়া – এক গল্প যে রাজপথে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে অধিকার আদায়ের সংগ্রামে জীবন উৎসর্গ করেছে। সে এক প্রতীক, এক সোনালি স্বপ্নের ঝরা ফুল, যে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের
চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের স্বাস্থ্য বিভাগের অধীনে জেনারেল হাসপাতাল (মেমন-২) এ প্রশাসনিক কর্মকর্তা জনাব মোহাম্মদ দেলওয়ার হোছাইনের অবসরোত্তর বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রশাসনিক কার্যালয়ের সহকারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা.
বিবেকের অভ্যুদয়,মানুষের সন্ধানে কবির কথা -তপ্ত দুপুরের এক ঘরে, যেখানে আলোর প্রবেশ খুবই সীমিত, সেখানে একজন ব্যক্তি বসে আছেন গভীর ধ্যানে। চারপাশে নিরবতা। তার হাতে কবি মাহমুদুল হাসান নিজামীর একটি
“সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের কথা: এক নির্ভীক কণ্ঠস্বর” বইট প্রকাশিত হওয়ার পথেঃ “বাংলাদেশের সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতার গতিধারা, সংকট ও সম্ভাবনার অঙ্গনে মো. কামাল উদ্দিন এক সুপরিচিত নাম। গবেষক, সাংবাদিক এবং টেলিভিশন
একটি শুভ্র সকাল। চিরসবুজ বাটালী হীলের উঁচুতে শতায়ু অঙ্গণের প্রভাতের মেলাটি যেন প্রকৃতির সাথে এক আনন্দময় মিলন। আমি আমার ক্যামেরার চোখে বন্দী করেছি সেই অনন্য ব্যক্তিত্বকে, যার নাম দেলওয়ার। তাঁর
ছোট্ট এক দ্বীপ মহেশখালী, যেখানে সাগরের কল্লোল আর প্রকৃতির স্নিগ্ধতা জড়িয়ে থাকে প্রতিটি শ্বাসে। এখানেই ১৯৬৪ সালের ২৯ অক্টোবর জন্ম নেন ওসমান জাহাঙ্গীর। তাঁর প্রথম কান্নার সুর মিশে গিয়েছিল সাগরের