ইতিহাসের ইতিকথাঃ মহান বিজয় দিবস, ১৬ ডিসেম্বর, বাঙালি জাতির ইতিহাসের এক গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায়। ১৯৭১ সালের এই দিনে বিশ্ব মানচিত্রে অভ্যুদয় ঘটে স্বাধীন বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের। ৯ মাসব্যাপী মুক্তিযুদ্ধের অবসান ঘটে
“চোখ যে মনের কথা বলে– ডা. শামস মোহাম্মদ নোমান দেখেছেন আমার চোখ। তার অভিজ্ঞ দৃষ্টি আর সূক্ষ্ম পর্যবেক্ষণে খুঁজেছেন কোনো সমস্যা আছে কি না। কিন্তু আমি, একজন সাংবাদিক, মনের চোখ
“বিচারবহির্ভূত হত্যা গুমের ঘটনায় র্যাবের ভূমিকা: ন্যায়বিচারের অপেক্ষায় জাতি” রাষ্ট্রের দায়বদ্ধতা ও আমাদের প্রশ্ন” আমাদের দেশে গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড আজ কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, বরং এটি এক দীর্ঘকাল ধরে
দেশ-বিদেশে সাংবাদিকতা নিয়ে হাজারো বই রচিত হয়েছে। চট্টগ্রাম থেকেও, বিশেষ করে আমার প্রতিষ্ঠান আবির প্রকাশন থেকে, চট্টগ্রামের নির্ভীক সাংবাদিকদের নিয়ে বেশ কিছু বই প্রকাশিত হয়েছে। তবে মোহাম্মদ কামাল উদ্দিনের রচিত
১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের দুই দিন আগে নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব অন্তর্বর্তী কমিটির আয়োজনে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আলোচনা সভা সম্পন্ন হয়েছে। শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) দুপুর
হাটহাজারী উপজেলার ৯নং ও ৭নং ওয়ার্ড (আংশিক) বিএনপির উদ্যোগে উত্তর মাদার্শার বাড়িঘোনা এলাকায় অনুষ্ঠিত এক সাংগঠনিক সভায় বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন বলেন, “স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে
১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর, বুদ্ধিজীবী হত্যা দিবস, বাংলাদেশের ইতিহাসের এক ভয়ঙ্কর, শোকাবহ এবং গৌরবময় দিন। আজ থেকে ৫৩ বছর আগে, এই রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী, তাদের সহযোগী রাজাকারদের সহায়তায়, আমাদের
শীতের আগমন মানেই এক অন্যরকম অনুভূতি। চারপাশে কুয়াশার চাদর, হিমেল বাতাস আর নিস্তব্ধ প্রকৃতি যেন মনকে নতুন রঙে রাঙিয়ে তোলে। এমন এক শীতের সকালে বাটালি হিলের সবুজে মোড়ানো পরিবেশে জাকির
“চট্টগ্রাম আই কেয়ার সেন্টার: বিশ্বমানের চক্ষু সেবায় উজ্জ্বল এক অধ্যায়- চোখের আলো ফিরিয়ে আনার নির্ভরযোগ্য ঠিকানা” চট্টগ্রামের মানুষের চোখের আলো ফিরিয়ে দিতে নিবেদিতপ্রাণ একটি প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম আই কেয়ার সেন্টার। আন্তর্জাতিক
চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে বিএনপির উদ্যোগে রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতে ৩১ দফা দাবির লিফলেট বিতরণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা দাবি জনগণের মাঝে তুলে ধরার লক্ষ্যে এ কর্মসূচির