1. mail.bizindex@gmail.com : newsroom :
  2. info@www.bhorerawaj.com : দৈনিক ভোরের আওয়াজ :
বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫, ০৭:১৯ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
কালিহাতীতে চাদাঁবাজির অভিযোগে এলেঙ্গায় মানববন্ধন কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে ছাত্রশিবিরের উদ্যোগে কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত ঠাকুরগাঁওয়ে খয়রাতি সাহায্য,(জিআর)রিলিফ প্রকল্পের ৬০০ টন চাল আত্মসাতের অভিযোগ ব্রাহ্মণবাড়ীয়ায় তৃতীয় দিনের মতো চলছে সিএনজির ধর্মঘট গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী অভিযানে তিন যুবক আটক কণ্ঠরোধের কালোছায়া: ‘করাত কাশেম’কে থামাতে কি গাইবান্ধায় অপরাধীরা ঐক্যবদ্ধ? অটোরিকশা চালক ও মালিকদের দ্বিতীয় দিনের মতো ডাকা অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘটে স্থবির ব্রাহ্মণবাড়িয়া নবীনগরে ইউনিয়ন পরিষদে ট্রেড লাইসেন্স মেলা হারানো বিজ্ঞপ্তি রূপগঞ্জে আদালতের নির্দেশে এক বছর পর যুবকের মরদেহ উত্তোলন

অটোরিকশা চালক ও মালিকদের দ্বিতীয় দিনের মতো ডাকা অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘটে স্থবির ব্রাহ্মণবাড়িয়া

শেখ সাদি সুমন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
  • প্রকাশিত: সোমবার, ২৮ জুলাই, ২০২৫

পুলিশি হয়রানি বন্ধ ও জেলার সর্বত্র অবাধে চলাচলের অনুমতি প্রদানসহ তিন দফা দাবিতে সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালক ও মালিকদের দ্বিতীয় দিনের মতো ডাকা অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘটে স্থবির ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

সোমবার (২৮ জুলাই) সকাল থেকে শহরের প্রধান সড়ক ও মহাসড়কে বন্ধ রয়েছে সব ধরনের অটোরিকশা চলাচল। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন সাধারণ মানুষ, শিক্ষার্থী, রোগী ও কর্মজীবীরা। এর আগে গত শনিবার (২৬ জুলাই) জেলা সিএনজি চালিত অটো রিকশা পরিবহন মালিক সমিতির জরুরি বৈঠকে ধর্মঘটের ডাক দেয়া হয়। সড়কে ট্রাফিক পুলিশ প্রতিনিয়ত হয়রানির পাশাপাশি অটো রিকশা আটক এবং ছাড়ানোর জন্য মোটা অংকের টাকা দাবির প্রতিবাদে এ কর্মসূচির ডাক দেয়া হয় বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।এদিকে, ধর্মঘটের কারণে আজ (সোমবার, ২৮ জুলাই) সকাল থেকে জেলার সিএনজি চালিত অটো রিকশা স্ট্যান্ডগুলো থেকে কোনো অটো রিকশা চলছে না। চালক ও মালিকরা স্ট্যান্ডে বসে ধর্মঘট কর্মসূচি পালন করছেন। এছাড়া জেলার বিভিন্ন স্থানে সড়কে অবরোধ সৃষ্টি করে যান চলাচলে বাধা দিচ্ছেন অটো রিকশাচালক ও মালিকরা। এতে করে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন সাধারণ যাত্রীরা। উপায় না পেয়ে অনেকেই পায়ে হেঁটে গন্তব্যে ছুটছেন। এছাড়া ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ইজিবাইকগুলো বাড়তি ভাড়া নিচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন যাত্রীরা।জেলা সিএনজিচালিত অটো রিকশা শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি হেফজুল করিম জানান, দীর্ঘদিন ধরে অটো রিকশার লাইসেন্স দেয়া বন্ধ রয়েছে। এ সুযোগে পুলিশ প্রতিনিয়ত গাড়ি আটকে হয়রানি করে। গাড়ি ছাড়ানোর জন্য মোটা অংকের টাকা দাবি করে ট্রাফিক পুলিশ।মুছা মিয়া নামের আরেক সিএনজি চালক জানান, এতোদিন ট্রাফিক পুলিশের টিআই ও সার্জেন্টদের প্রতিমাসে পাঁচশত টাকা করে দেওয়া হতো। ফলে গাড়ির কোনরকম কাগজপত্র লাগেনি। এখন হঠাৎ করেই কোনরকম ঘোষণা ছাড়া কাগজপত্রের নামে আমাদের গাড়ি (সিএনজি) থানায় আটকে রাখা হচ্ছে।

এসব বিষয় নিয়ে অভিযোগ জানিয়েও প্রতিকার পাওয়া যাচ্ছে না। এই কারণে ধর্মঘটের ডাক দেয়া হয়েছে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তাদের ধর্মঘট চলবে বলে জানিয়েছেন তারা।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট