২৭ ফেব্রুয়ারি, বৃহস্পতিবার, বাংলাদেশের যমুনা অয়েল কোম্পানি লেবার ইউনিয়নের দ্বীবার্ষিক নির্বাচন চট্টগ্রাম আগ্রাবাদস্থ সদর অফিসে অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনটি সংগঠনের রেজিস্ট্রেশন নম্বর ১৭৩৬ অনুযায়ী বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের অন্তর্ভুক্ত, এবং এটি দেশের অয়েল কোম্পানি যমুনাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। নির্বাচনে মোট ভোটার সংখ্যা ছিল ২১৪ জন, যার মধ্যে ভোট প্রদানকারী সদস্যরা সারা দেশে ছড়িয়ে আছেন।
এই নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক পদে দুই প্রার্থী, আবুল হোসেন (বৈদ্যুতিক বাল্ব মার্কা) এবং মুহাম্মদ ইয়াকুব আলী (ছাতা মার্কা), এবং তারা সমানভাবে এককভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাদের প্যানেল ইতোমধ্যে ১৯টি পদের নির্বাচনে ব্যাপক সাফল্য অর্জন করেছে, এবং তারা সম্মিলিতভাবে সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি পদে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। নির্বাচনী প্রচারণায় তারা সারা দেশে ব্যাপক সমর্থন অর্জন করেছে, যা নির্বাচনের ফলাফলে প্রতিফলিত হয়েছে।
এদিকে, শরাফত দৌল্লাহ (সভাপতি) এবং মোরশেদ হোসেন (সাধারণ সম্পাদক) প্রার্থী হলেও তাদের নির্বাচনী তৎপরতা সীমিত ছিল, এবং তা সেভাবে জনমানসে প্রতিফলিত হয়নি। তবে, আবুল হোসেন ও মুহাম্মদ ইয়াকুব আলী পরিষদ তাদের অভূতপূর্ব জনপ্রিয়তার কারণে নির্বাচনে এককভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ভোটগ্রহণের সময় ২টা থেকে ৪টা পর্যন্ত ছিল, এবং নির্বাচনী উত্তেজনা ছিল তুঙ্গে। আজকের ফলাফল এই পরিষদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ জয় হিসেবে গণ্য হচ্ছে। মুহাম্মদ ইয়াকুব আলী পরিষদের প্রশংসা ও অবদান–মুহাম্মদ ইয়াকুব আলী যমুনা অয়েল কোম্পানি লেবার ইউনিয়ন নির্বাচনে এককভাবে সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নির্বাচনী প্রচারণা ও অবদান যে শুধু দলের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ, তা নয়, বরং তিনি এই সংগঠনের সদস্যদের প্রতি যে আন্তরিকতা, মনোযোগ এবং নিষ্ঠা দেখিয়েছেন, তাও প্রশংসনীয়।
ইয়াকুব আলী দীর্ঘদিন ধরে শ্রমিকদের কল্যাণের জন্য কাজ করছেন এবং তার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী তিনি সংগঠনের উন্নয়ন এবং সদস্যদের অধিকার নিশ্চিত করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তার নেতৃত্বের কারণে শ্রমিকদের মধ্যে এক নতুন আশা এবং আস্থার জন্ম হয়েছে।
তার নির্বাচনী প্রচারণায় সারা দেশে তার প্যানেল ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। তিনি সবসময় শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার রক্ষার পক্ষে ছিলেন, এবং তার এই অব্যাহত প্রচেষ্টাই তাকে সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত করতে সহায়তা করেছে। মুহাম্মদ ইয়াকুব আলী একজন অভিজ্ঞ নেতা, যার কাছে রয়েছে সংগঠনের উন্নয়ন ও শ্রমিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য দৃঢ় পরিকল্পনা। তার নেতৃত্বে লেবার ইউনিয়ন এক নতুন দিশা পাবে এবং শ্রমিকদের জন্য এক উন্নত পরিবেশ সৃষ্টি হবে, যা সংগঠনের ভবিষ্যৎকে আরও শক্তিশালী করবে।
এই নির্বাচনে তার বিজয় শুধু তার নয়, বরং সারা দেশের শ্রমিকদের জন্য একটি বড় অর্জন, এবং তার নেতৃত্বে ইউনিয়ন আরও সাফল্যের দিকে এগিয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।