লক্ষ্মীপুর জেলার আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে সাধারণ প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ এ তথ্য বিবরণী পাওয়া কষ্টসাধ্য। নানা হয়রানি, বাধা, প্রয়োজনীয় কাগজ থাকার পরও সঠিক সময় পাসপোর্ট না পাওয়ার মতো ঘটনা ঘটে থাকে।
তবে সেখানে সক্রিয় দালাল চক্রের কারো গোপন ইঙ্গিত থাকলে যতো ত্রুটিই থাকুক পাসপোর্ট পেতে কষ্ট হয় না ।
জানা গেছে, আঞ্চলিক এ পাসপোর্ট অফিসে দালাল ভরা। রায়পুর, রামগঞ্জ, কমলনগর, রামগতি, চন্দ্রগঞ্জ ও সদরসহ প্রায় একশ পঞ্চাশ জন দালাল নিয়ন্ত্রণ করছে লক্ষ্মীপুর আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস। তাদের সঙ্গে যোগসাজশ না করলে অল্প সময়ে পাসপোর্ট পাওয়া যায় না।
দালালের গোপন সংকেত থাকলে কোনো হয়রানি হতে হয় না, লাইনে ধরার ঝুকি-ঝামেলা থাকে না। এতে পাসপোর্ট গ্রহীতাদের এ জন্য খরচ করতে হয় বাড়তি টাকা। কোনো কোনো পাসপোর্ট বাবদ চল্লিশ হাজার টাকা নেওয়ারও অভিযোগ পাওয়া গেছে।