1. mail.bizindex@gmail.com : newsroom :
  2. info@www.bhorerawaj.com : দৈনিক ভোরের আওয়াজ :
বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫, ০৬:২৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
গলাচিপা রামনাবাদ নদীর ভাঙনে টেকসই বেড়িবাঁধ ধসে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন – দুর্ভোগে দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ! পীরগঞ্জে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থদের ঢেউ টিন ও চেক বিতরণ ‎রংপুরে টাকার অভাবে মারা যায় কয়েক শত রোগী, সমাজসেবার প্রক্রিয়াগত ভুলে ভুয়া ও জাল দলিলের মালিকদের বিচারের দাবিতে পাবনার আমিনপুরে বিক্ষোভ মিছিল তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পিতা পুত্রকে হত্যার চেষ্টা থানা অভিযোগ! গড়দীঘি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চুরি কুষ্টিয়া শাপলা চত্বরে এনপিপি’র প্রথম জনসমাবেশে জনতার ঢল অনুষ্ঠিত নির্বাচন ও কিছু কথা! কালিহাতীতে মানসিক প্রতিবন্ধীর উপর গরম পানি ঢেলে বর্বরতা! বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত বহাল, তলিয়ে গেছে গলাচিপা পৌরসভার অনেক এলাকা

নির্বাচন ও কিছু কথা!

ইকবাল হাসান কাজল
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে নানামত নানাপথ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পার্থক্য বাড়ছে । নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ নিয়ে প্রধান বিরোধী দলের সাথে একটি সমঝোতার আভাস পাওয়া গেছে। কিন্তু রাজনৈতিক বিতর্ক নির্বাচন নিয়ে ধুম্রজাল তৈরি করছে।
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, নির্বাচনকে সামনে রেখে বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে বিতর্ক নির্বাচন নিয়ে ধুয়াসার সৃষ্টি করছে। যে কারণে ফেব্রুয়ারি-এপ্রিলের মধ্যে নির্বাচন হবে এমন স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যাচ্ছে না।
জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি মনে করে সংস্কার ও বিচার ইস্যু সামনে এনে টালবাহানা চলছে নির্বাচন নিয়ে । নির্বাচন ইস্যুতে নরম,গরম বক্তব্য দিচ্ছে জামায়াতে ইসলামী। নবগঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টি,এনসিপির বক্তব্য আগে জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার ও সংস্কার, তারপর নির্বাচন নিয়ে ভাবনা। দেশের ইসলামি দলগুলো সংস্কার, বিচার এবং সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি জানিয়েছে।
জনতার বিপ্লব কিংবা জুলাই গণঅভ্যুত্থানে দীর্ঘ কর্তৃত্ব বাদী আওয়ামী শাসনের পতন হয়। ২০২৪ এর ৫ আগস্টের পর থেকে একটি অনির্বাচিত সরকার দেশ শাসন করছে। দেশের সাধারণ মানুষের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিতে ও গণতান্ত্রিক ধারাবাহীকতা রক্ষায় একটি সাধারণ নির্বাচনের দাবি এখন সকল মহলের। আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক দল,সরকার, নির্বাচন কমিশন সম্ভাব্যতা, পদ্বতি, সময় নিয়ে আলোচনা, পর্যালোচনায় ব্যাস্ত। এর মধ্যে দুটি নতুন বিষয় আলোচনায় এসেছে যার সাথে এদেশের নাগরিক সাধারণ মানুষের পরিচয় নেই। যার মধ্যে আছে সংসদের উচ্চকক্ষ ও নিম্ন কক্ষ অর্থাৎ দ্বি কক্ষ বিশিষ্ট সংসদ। এছাড়াও পিআর পদ্বতি, নির্বাচনে ভোটের সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতির প্রয়োগ করা। আসনভিত্তিক নির্বাচনপদ্ধতির পরিবর্তে এ পদ্ধতির কথা সম্প্রতি ইসলামপন্থী দলগুলোর সমাবেশে বলা হয়েছে। এর আগে জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি বিভিন্ন সময় এ পদ্ধতির পক্ষে কথা বলেছে। আমাদের পাশ্ববর্তী দেশ সহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে এসব পদ্বতির প্রচলন রয়েছে। বাস্তবিক অর্থে এদেশের আর্থসামাজিক ও রাজনৈতিক অবস্থান থেকে এসব পদ্বতির সুফল কতটুকু জনগণ পাবে অথবা গণতান্ত্রিক পক্রিয়া কতটা গতিশীল হবে?
এ দাবির পক্ষে তাদের যুক্তি হচ্ছে, ভবিষ্যতে যেকোনো দলের কর্তৃত্ববাদী হওয়া ঠেকানো, সংখ্যালঘু দলের সরকার গঠন ঠেকানো, সব দলের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা।
জনমণে প্রশ্ন রয়েছে এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পতীত আওয়ামীলীগ অংশগ্রহণ করতে পারবে কিনা? ৫ আগস্টের পর এই দলের প্রধান সহ অধিকাংশ নেতাকর্মী দেশের বাইরে কিংবা দেশের ভিতর আত্মগোপনে আছে। এসব নেতাদের নামে রয়েছে একাধিক মামল। ছাত্রদের দাবীর মুখে বর্তমান সরকার দলের কার্যক্রম স্থগিত ঘোষণা করেছেন। জনমনে প্রশ্ন হলো বর্তমান প্রেক্ষাপটে দেশের আরেক বৃহৎ দল আওয়ামীলীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেকিনা? এবিষয়ে সরকার কিংবা রাজনৈতিক দলগুলোর সুস্পষ্ট কোন বক্তব্য নেই।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে প্রকাশ, বিএনপির জোটসঙ্গী জামায়াত ইসলামী আগামীতে সরকারে থাকবে নাকি বিরোধী দলে যাবে—সেটিও এখনো অস্পষ্ট। এছাড়াও বিএনপির সঙ্গে আসন ভাগাভাগি নিয়ে এখনো পর্যন্ত কিছু মিত্রের সাথে সমঝোতা হয়নি। তাছাড়াও বিএনপিকে রাজনৈতিক মাঠে চাপে রাখার জন্য জামায়াত-এনসিপি-ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ পৃথকভাবে টার্গেট করে বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে। গত ১২ জুন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস যুক্তরাজ্য সফরে বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠক করে শর্তসাপেক্ষে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রশ্নে যৌথ ঘোষণা দিয়েছেন। সেই ঘোষণার পর নির্বাচন নিয়ে কিছুটা অনিশ্চয়তা কেটে যায়। কিন্তু জামায়াত-এনসিপি লন্ডন বৈঠকে যৌথ ঘোষণা নিয়ে আপত্তি তোলে। এর মধ্যে গত ৩০ জুন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও ফোনালাপ করেন। সেই ফোনালাপে উভয়পক্ষ দ্রুত নির্বাচন আয়োজনের বিষয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
সম্প্রতি সেই ফোনালাপ নিয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেন, চলমান সংস্কার কার্যক্রমে তাদের সমর্থনের কথা বলা হয়। এছাড়াও যত শিগিগরই সম্ভব নির্বাচন করার কথা জানানো হয়। এর আগে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে একান্ত বৈঠক করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসিরউদ্দীন। ১ জুলাই প্রধান নির্বাচন কমিশনার সাংবাদিকদের জানান, বৈঠকে আগামী জাতীয় নির্বাচনের তারিখ বা নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়সীমা নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। ফেব্রুয়ারি এবং এপ্রিল এই দুটি মাসকে সামনে নিয়ে আমরা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমি প্রধান উপদেষ্টাকে বলেছি, আমরা ফুল গিয়ারে প্রস্তুতি নিচ্ছি।

জামাত এবং ইসলামি দলগুলোর পিআর পদ্বতি দাবীর বিষয়টি স্পষ্ট করতে এখানে বিগত কয়েকটি নির্বাচনের ভোটের গড় পারসেন্ট টানা যেতে পার। তাহলে বিষয়টি স্পষ্ট হবে এতে রাষ্ট্র কিংবা জনগণ গণতন্ত্রের কতটা লাভ ক্ষতি হতে পারে! ১৯৯১ সালে বিএনপি ৩০ দশমিক ৮ শতাংশ ভোট পেয়েছিল। তাদের আসন সংখ্যা ছিল ১৪০। আর আওয়ামী লীগ মোট ভোট পেয়েছিল প্রদত্ত ভোটের ৩০ দশমিক ১ শতাংশ; কিন্তু তাদের আসন ছিল ৮৮টি। আবার ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি ৪১ শতাংশ ভোট পেয়ে ১৯৩ আসনে জয়ী হয়। আর আওয়ামী লীগ ৪০ দশমিক ১ শতাংশ ভোট পেয়ে মাত্র ৬২ আসনে জয়ী হয়। এ পদ্ধতিতে দেশকে বিভিন্ন নির্বাচনী আসনে বিভাজিত করে স্থানীয় জনসাধারণের চাওয়াকে গুরুত্ব দেওয়া হয়। মতামতের একধরনের বিকেন্দ্রিকতা এই পদ্ধতিতে লক্ষ্য করা যায়। তাই সর্বোচ্চ আসন পাওয়া দলটি সরকার গঠন করে।
আমাদের দেশে শক্তিশালী ও স্বায়ত্তশাসিত স্থানীয় সরকারব্যবস্থা নেই। আমাদের সবকিছু কেন্দ্রীয় সরকার শাসিত ও নিয়ন্ত্রিত। এ অবস্থায় সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতি অনুসরণ করা হলে রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হতে পারে । সব থেকে শঙ্কার বিষয় হচ্ছে, এ পদ্ধতি প্রয়োগ করলে পতিত আওয়ামী লীগ ভিন্ন পরিচয়ে সংসদে ফিরে আসতে পারে।
আগামী নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগ ও তার মিত্রদের জুতায় পা গলিয়েছে জামায়াতে ইসলামী, জানাপা ও ইসলামপন্থী দলগুলো। আওয়ামী লীগ ১৯৯১ ও ২০০১ সালে বিএনপির কাছাকাছি ভোট পেয়েও সরকার গঠন করতে পারেনি প্রয়োজনীয় আসন জিততে না পারায়। আবার জামায়াত ও ইসলামপন্থী দলগুলো এককভাবে কখনোই আসনভিত্তিক নির্বাচনে ভালো করতে পারেনি। ১৯৯৬ সালে জামায়াত এককভাবে নির্বাচন করে তিনটি আসনে জিতেছিল। আর ইসলামী ঐক্য জোট এক বা দুটি আসনে জিতেছে।
বর্তমানেও তাদের অবস্থার হেরফের হয়নি। জনসমর্থন এমনভাবে বাড়েনি, যাতে তারা উল্লেখযোগ্যসংখ্যক আসনে জয়ী হতে পারবে। আর নতুন দল হিসাবে জানাপার অবস্থাও খুব বেশি আশাব্যঞ্জক না। এ অবস্থায় তারা হিসাব কষছে ভোটের সংখ্যানুপাতিক হিসাব হলে সংসদে বেশি আসন পাবে। যেমন জামায়াত এককভাবে নির্বাচন করে সর্বোচ্চ তিনটি আসন পেয়েছে। অনেকেই ১৯৯১ সালের নির্বাচনের হিসাব সামনে আনতে পারেন; কিন্তু ওই সময় বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের অঘোষিত সমঝোতার কারণে ১৮টি আসনে জিতেছিল। যেমন ১৯৯১ সালে পাবনার একটি আসন থেকে জামায়াতের সাবেক আমির মতিউর রহমান নিজামী ৫৫ হাজার ৭০৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছিলেন; কিন্তু ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে এককভাবে অংশ নিয়ে তিনি তৃতীয় স্থানে ছিলেন।
২০০১ সালে আবার বিএনপির সঙ্গে জোট করে তিনি জিতে আসেন। ফলে বোঝা যাচ্ছে, জোটবিহীন অবস্থায় তিনি জয়ী হতে পারেননি। ১৯৯৬ নির্বাচনে জামায়াতের ভোট ছিল প্রদত্ত ভোটের ৮ দশমিক ৬১ শতাংশ। সংখ্যানুপাতিক আসন বণ্টন হলে ওই সংসদে জামায়াতের আসন থাকত ২৭টি। তাহলে মতিউর রহমান নিজামী ১৯৯৬ সালের সংসদ সদস্য হতে পারতেন। আবার এ পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচনে খুব ভালো না করা বর্তমান আমির শফিকুর রহমান সংসদ সদস্য হতে পারবেন। মূলত এ কারণেই জামায়াত সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতির পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। ইসলামি দল সহ আরও কয়েকটি দল জামায়াতর সঙ্গে গলা মিলিয়েছে। যেহেতু এই দলগুলোর জনপ্রিয়তা কম, তাই আসনভিত্তিক নির্বাচনে বেশি আসন পাওয়ার সুযোগ কম। তাই তারা সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতির দাবি করছে কিছু আসন পাওয়ার আশায়।
সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে সব দলের প্রতিনিধিত্বের কথা বলা হলেও প্রকৃতপক্ষে সংসদে তাদের সবার উপস্থিতি থাকে না। সংসদে আসন পাওয়ার জন্য নির্দিষ্টসংখ্যক ভোট পেতে হয়। যেমন মিশ্রপদ্ধতির নির্বাচন হলেও জার্মানিতে কমপক্ষে ৫ শতাংশ ভোট না পেলে সংসদে কোনো আসন পাওয়া যায় না। কোনো দেশে কমপক্ষে ৭ শতাংশ ভোট পেতে হয়। আবার কোনো দেশে ২.৫ শতাংশ পেতে হয়। এটা মূলত জনসংখ্যা, রাজনৈতিক দলের সংখ্যা ও ভোটার সংখ্যার ওপর নির্ভর করে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে, বিএনপির জোটসঙ্গী জামায়াত ইসলামী আগামীতে সরকারে থাকবে নাকি বিরোধী দলে যাবে—সেটিও এখনো অস্পষ্ট। এছাড়াও বিএনপির সঙ্গে আসন ভাগাভাগি নিয়ে এখনো পর্যন্ত কিছু মিত্রের সাথে সমঝোতা হয়নি। তাছাড়াও বিএনপিকে রাজনৈতিক মাঠে চাপে রাখার জন্য জামায়াত-এনসিপি-ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ পৃথকভাবে টার্গেট করে বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে। গত ১২ জুন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস যুক্তরাজ্য সফরে বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠক করে শর্তসাপেক্ষে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রশ্নে যৌথ ঘোষণা দিয়েছেন। সেই ঘোষণার পর নির্বাচন নিয়ে কিছুটা অনিশ্চয়তা কেটে যায়। কিন্তু জামায়াত-এনসিপি লন্ডন বৈঠকে যৌথ ঘোষণা নিয়ে আপত্তি তোলে। এর মধ্যে গত ৩০ জুন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও ফোনালাপ করেন। সেই ফোনালাপে উভয়পক্ষ দ্রুত নির্বাচন আয়োজনের বিষয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
সম্প্রতি সেই ফোনালাপ নিয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেন, চলমান সংস্কার কার্যক্রমে তাদের সমর্থনের কথা বলা হয়। এছাড়াও যত শিগিগরই সম্ভব নির্বাচন করার কথা জানানো হয়। এর আগে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে একান্ত বৈঠক করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসিরউদ্দীন। এরপর গত ১ জুলাই প্রধান নির্বাচন কমিশনার সাংবাদিকদের জানান, বৈঠকে আগামী জাতীয় নির্বাচনের তারিখ বা নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়সীমা নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। ফেব্রুয়ারি এবং এপ্রিল এই দুটি মাসকে সামনে নিয়ে আমরা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমি প্রধান উপদেষ্টাকে বলেছি, আমরা ফুল গিয়ারে প্রস্তুতি নিচ্ছি।
জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত কানাডিয়ান রাষ্ট্রদূত অজিত সিং-এ কথা জানিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, তারা এখানে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায়। ৮ জুলাই মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে কানাডার রাষ্ট্রদূত অজিত সিংয়ের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
পাঁচ মাস পরে জাতীয় নির্বাচন হবে ধরে নিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে বলে জানিয়েছেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
৬ জুলাই রাজধানীর উত্তরায় শিল্পাঞ্চল পুলিশ সদর দপ্তর ও উত্তরা পূর্ব থানা পরিদর্শন শেষে তিনি এ কথা জানান

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০৩১  
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট