1. mail.bizindex@gmail.com : newsroom :
  2. info@www.bhorerawaj.com : দৈনিক ভোরের আওয়াজ :
শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, ০২:১৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
কেশবপুরে প্রকাশ্যে যুবদল কর্মীকে পিটিয়ে হত্যা! সবুজসহ তিনজন আটক, এলাকায় উত্তেজনা! শওকত আলম শওকত ও হাজী মোঃ আবু আকতার বোয়ালখালী বিএনপির অগ্রসৈনিক ওসি বাবুল আজাদের নেতৃত্বে থানার লুণ্ঠিত অস্ত্র উদ্ধার চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশে চারবারের সেরা ওসি আফতাব উদ্দিন দিলরুবা খানম : বহুমাত্রিক প্রতিভায় দীপ্ত এক মানবিক শিল্পী সাংবাদিকতা নাকি ব্যবসা? পেশার পবিত্রতা আজ প্রশ্নবিদ্ধ! প্রধান উপদেষ্টার বরাবর চট্টগ্রাম নাগরিক ফোরামের স্মারকলিপি প্রদান সাংবাদিকের বিভ্রান্তিকর পরিচয় ব্যবহার: চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের প্রতিবাদ বক্তা ও বক্তৃতা নিয়ে কিছু অপ্রিয় কথা ঢাকা সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান সুজন কারাগারে আত্মহত্যা

খোকসায় জালিয়াতি করে দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একই ব্যক্তির চাকরি 

 শেখ মোঃ আকরাম হোসেন
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৫
কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলায় একই ব্যক্তি সরকারি উন্নয়ন প্রকল্প ও মাদ্রাসা—দুই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চাকরি করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। মো. রেজাউল করিম নামের এই ব্যক্তি দুই প্রতিষ্ঠান থেকে নিয়মিত বেতন ও অন্যান্য সরকারি সুবিধা ভোগ করছেন, যা প্রশাসনের একাংশের সহায়তা ছাড়া সম্ভব নয় বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
রেজাউল করিম বর্তমানে খোকসার চাঁদট এম বি মদিনাতুল উলুম ফাজিল মাদ্রাসার আরবি প্রভাষক পদে কর্মরত। ২০২২ সালের ১ ফেব্রুয়ারি এনটিআরসির মাধ্যমে এই পদে যোগ দেন তিনি। এখানে তিনি গাজীপুরের ঠিকানা ব্যবহার করে নিয়োগ পান। অপরদিকে, তিনি মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের এসইএসডি উন্নয়ন প্রকল্পের অধীনে অ্যাকাডেমিক সুপারভাইজার পদে ২০১২ সাল থেকে কর্মরত। বর্তমানে তার কর্মস্থল মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলা, যেখানে তিনি খোকসার ঠিকানা ব্যবহার করেছেন।‘দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দূরত্ব প্রায় ১০০ কিলোমিটার। কিন্তু উভয় প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বশীলরা দাবি করছেন, তিনি ‘নিয়মিত অফিস করছেন’।
স্থানীয় শিক্ষকরা অভিযোগ করেছেন, রেজাউল করিম দীর্ঘ সময় মাদ্রাসায় উপস্থিত না থেকেও রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে মাসের পর মাস বেতন তুলেছেন। তারা আরও জানান, তিনি খোকসা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও মাদ্রাসার সাবেক সভাপতির ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত। মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মহম্মদ শহিদুজ্জামান জানান, রেজাউল করিম নিয়মিত ক্লাস নিচ্ছেন এবং এমপিওভুক্ত হিসেবে বেতন-ভাতা পাচ্ছেন। তবে রেজাউলের স্বীকারোক্তি ভিন্ন—তিনি বলেন, ‘দুই জায়গায় চাকরি করেছি। তবে মাদ্রাসা থেকে বেতন নেইনি।’ পাশাপাশি তিনি দাবি করেন, ‘সরকারি প্রকল্পের চাকরি শেষ হয়ে গেছে, আর পাওয়া বেতন ফেরত দেওয়ার বিষয়েও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে।’ মহম্মদপুর উপজেলার মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মুহম্মদ আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘রেজাউল করিম নিয়মিত অফিস করেন এবং বেতন-ভাতা পেয়ে আসছেন। সম্প্রতি তিনি স্বাস্থ্যগত কারণে ছুটিতে আছেন।’
খোকসা উপজেলার ভারপ্রাপ্ত মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ আমাদের অধীনে না, তাই সরাসরি ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব নয়। তবে ইউএনও তাকে ডেকেছিলেন।’

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০  
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট