1. mail.bizindex@gmail.com : newsroom :
  2. info@www.bhorerawaj.com : দৈনিক ভোরের আওয়াজ :
শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, ০২:১৮ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
কেশবপুরে প্রকাশ্যে যুবদল কর্মীকে পিটিয়ে হত্যা! সবুজসহ তিনজন আটক, এলাকায় উত্তেজনা! শওকত আলম শওকত ও হাজী মোঃ আবু আকতার বোয়ালখালী বিএনপির অগ্রসৈনিক ওসি বাবুল আজাদের নেতৃত্বে থানার লুণ্ঠিত অস্ত্র উদ্ধার চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশে চারবারের সেরা ওসি আফতাব উদ্দিন দিলরুবা খানম : বহুমাত্রিক প্রতিভায় দীপ্ত এক মানবিক শিল্পী সাংবাদিকতা নাকি ব্যবসা? পেশার পবিত্রতা আজ প্রশ্নবিদ্ধ! প্রধান উপদেষ্টার বরাবর চট্টগ্রাম নাগরিক ফোরামের স্মারকলিপি প্রদান সাংবাদিকের বিভ্রান্তিকর পরিচয় ব্যবহার: চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের প্রতিবাদ বক্তা ও বক্তৃতা নিয়ে কিছু অপ্রিয় কথা ঢাকা সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান সুজন কারাগারে আত্মহত্যা

তারেক রহমান আগামী বাংলাদেশের নেতৃত্বে অবিসংবাদিত বিকল্প

মো. কামাল উদ্দিন
  • প্রকাশিত: শনিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৪
“রাজনৈতিক বিশ্লেষণ”
বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে তারেক রহমানের নাম একটি বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। তিনি শুধু বিএনপির উত্তরাধিকারীই নন, বরং অনেকের মতে বাংলাদেশের আগামী নেতৃত্বে তার বিকল্প আর কেউ নেই। তার রাজনৈতিক জীবন, বর্তমান প্রেক্ষাপট এবং ভবিষ্যতের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করলে তারেক রহমানের নেতৃত্বকে অবিসংবাদিত এবং অপরিহার্য বলেই প্রতীয়মান হয়।
প্রাথমিক রাজনৈতিক যাত্রা তারেক রহমানের রাজনীতির সাথে আনুষ্ঠানিক সম্পর্কের শুরু ১৯৯০-এর দশকের দিকে। জিয়াউর রহমানের সন্তান হিসেবে তারেকের রাজনীতির প্রতি ঝোঁক ও দায়বদ্ধতা ছিল সহজাত। তিনি বিএনপির নেতাদের সাথে কাজ করতে শুরু করেন এবং দ্রুত দলের মধ্যে প্রভাব বিস্তার করেন। দলের বিভিন্ন কার্যক্রমে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করতে থাকেন এবং তারুণ্যের উদ্যমে তিনি বিএনপিকে নতুনভাবে সংগঠিত করার জন্য কাজ করেন। ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর, তারেক রহমান দলের নীতিনির্ধারণে মুখ্য ভূমিকা পালন করেন এবং বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে দলের কার্যক্রম তত্ত্বাবধান করতে থাকেন।
চ্যালেঞ্জ এবং ষড়যন্ত্র মোকাবিলা
২০০৭ সালে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে তারেক রহমানকে দুর্নীতির অভিযোগে মামলার সম্মুখীন হতে হয়। এই অভিযোগগুলোর বেশিরভাগই রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে প্রণোদিত বলে অভিযোগ করেছেন তার সমর্থকরা। তৎকালীন সরকারের চাপের কারণে তারেক লন্ডনে নির্বাসিত জীবন যাপন করছেন, কিন্তু সেখান থেকেই তিনি বিএনপির কর্মকাণ্ড তদারকি করছেন এবং দলের নেতৃত্বে আছেন। যদিও তার বিরুদ্ধে মামলা এখনো চলমান, তিনি এইসব অভিযোগকে ভিত্তিহীন এবং রাজনৈতিক চক্রান্ত বলে দাবি করেছেন।
ভবিষ্যতের দৃষ্টিভঙ্গি: তারেক রহমানের নেতৃত্বে আগামী বাংলাদেশ অনেক রাজনৈতিক বিশ্লেষক মনে করেন, তারেক রহমান বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নেতৃত্বে উজ্জ্বল সম্ভাবনা রাখেন। তার অভিজ্ঞতা, রাজনৈতিক দূরদর্শিতা, এবং জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা তাকে আগামী দিনের নেতার যোগ্য করে তুলেছে। তারেকের নেতৃত্বে বিএনপির পুনরুজ্জীবন ঘটানো সম্ভব এবং তার দূরদর্শিতায় বাংলাদেশ আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ রাষ্ট্রে পরিণত হতে পারে। তারেকের নেতৃত্বকে একটি বিকল্পহীন নেতৃত্ব হিসেবে দেখা হয়, বিশেষ করে দলের সমর্থকরা মনে করেন যে, তিনি শুধুমাত্র বিএনপিকেই নয় বরং পুরো দেশকে একটি নতুন দিশা দিতে সক্ষম। তার নেতৃত্বে দেশে সুশাসন, গণতন্ত্রের পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা অর্জন সম্ভব। অক্লান্ত প্রচেষ্টা ও জনগণের সাথে সংযোগ তারেক রহমান বর্তমানে লন্ডনে বসে দলের কার্যক্রম তদারকি করলেও, বাংলাদেশের জনগণের জন্য তার অব্যাহত সমর্থন ও ভালোবাসা তারেককে তাদের মাঝে অটুট রেখেছে। ভিডিও কনফারেন্স এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের মাধ্যমে তিনি দলের কর্মীদের সাথে সরাসরি সংযুক্ত থাকেন। তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন যে, যখনই তার জন্য উপযুক্ত সময় আসবে, তিনি দেশে ফিরে আসবেন এবং বিএনপির নেতৃত্বে দেশকে সমৃদ্ধির পথে নিয়ে যাবেন।
উজ্জ্বল ভবিষ্যতের পথে তারেক রহমান
বাংলাদেশের জন্য ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনা এবং উন্নত ভবিষ্যৎ গড়ার ক্ষেত্রে তারেক রহমানই একমাত্র যোগ্য বিকল্প হিসেবে উঠে আসেন। তিনি দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু নিয়ে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন এবং বিএনপিকে আরও শক্তিশালী ও জনবান্ধব দল হিসেবে গড়ে তুলতে বদ্ধপরিকর। তারেকের নেতৃত্বে বাংলাদেশ একটি গণতান্ত্রিক, সুশাসিত এবং শান্তিপূর্ণ রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারবে। তারেক রহমানের রাজনৈতিক জীবন চ্যালেঞ্জ ও সংগ্রামে ভরপুর হলেও, তার অভিজ্ঞতা এবং জনগণের প্রতি তার ভালোবাসা তাকে দেশের জন্য আগামী দিনের অবিসংবাদিত নেতা হিসেবে গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য তারেক রহমানই একটি স্থিতিশীল ও প্রতিশ্রুতিশীল বিকল্প, যার নেতৃত্বে একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখা সম্ভব।
তারেক রহমানের রাজনৈতিক জীবন ও অবস্থানকে বিশ্বের কিছু নেতার সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে, যারা বিভিন্ন কারণে প্রবাসে থেকে নিজেদের দেশকে নেতৃত্ব দিয়েছেন বা প্রভাবিত করেছেন।
এই ধরনের কয়েকজন নেতার উল্লেখ করা হলো:
 বেনজির ভুট্টো (পাকিস্তান)
বেনজির ভুট্টো পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী এবং জনপ্রিয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ছিলেন। তিনি রাজনৈতিক সহিংসতা ও বৈরিতার কারণে দীর্ঘ সময় প্রবাসে কাটিয়েছিলেন। তবে প্রবাসে থেকেও তিনি পাকিস্তানের রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন এবং নিজ দল পাকিস্তান পিপলস পার্টিকে (পিপিপি) নেতৃত্ব দেন। দেশের অবস্থা পাল্টানোর জন্য তিনি স্বদেশে ফিরে আসেন, যদিও শেষ পর্যন্ত সহিংসতায় প্রাণ হারান।
আউং সান সুচি (মায়ানমার)
আউং সান সুচি দীর্ঘ সময় ধরে গৃহবন্দী অবস্থায় থেকেও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রাম করেছেন। তিনি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে গণতন্ত্রের প্রতীক হিসেবে পরিচিত ছিলেন এবং প্রবাসে থেকেও মায়ানমারের রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে প্রভাবিত করেছেন। তারেক রহমানের মতো তিনিও নিজের দেশকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য দেশে ফেরার সুযোগ পাননি, তবে তার লক্ষ্য ছিল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা।
 চার্লস দে গল (ফ্রান্স)
চার্লস দে গল ফরাসি নেতা ছিলেন, যিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মানদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য প্রবাসে ফ্রান্সের ‘ফ্রি ফ্রান্স’ আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন। প্রবাসে থেকেও তিনি ফরাসি জনগণের মধ্যে স্বাধীনতার চেতনা জাগিয়ে তোলেন এবং যুদ্ধ শেষে ফিরে এসে ফ্রান্সের নেতৃত্ব গ্রহণ করেন। তারেক রহমানের প্রবাসে থেকে দলের জন্য কাজ করার অবস্থান কিছুটা দে গলের সঙ্গে মিলে যায়।
রুহোল্লাহ খোমেনি (ইরান)
ইরানের রুহোল্লাহ খোমেনি প্রায় ১৪ বছর প্রবাসে কাটান, যেখানে থেকে তিনি ইরানের পক্ষে বিপ্লবের পরিকল্পনা করেন। শেষ পর্যন্ত প্রবাস থেকে ফিরে এসে তিনি ইসলামিক বিপ্লবের মাধ্যমে শাহের শাসনের অবসান ঘটান এবং ইরানে ইসলামিক প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেন। খোমেনির প্রবাসী অবস্থায় দেশের রাজনৈতিক পরিবর্তনের প্রভাব বিস্তার করার দিক থেকে তারেক রহমানের মতো নেতাদের সাথে মিল রয়েছে।
জোসেফ এমিলিও দুবোয় (কঙ্গো)
কঙ্গোর জাতীয় নেতা দুবোয় সামরিক স্বৈরাচারী শাসনের সময় প্রবাসে যান এবং সেখানে থেকেই নিজের দেশের স্বাধীনতার জন্য কাজ করতে থাকেন। প্রবাসে থেকেও তার প্রতি মানুষের সমর্থন ছিল অটুট এবং নিজ দেশে গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে আনার সংগ্রামে তিনি আন্তর্জাতিক মঞ্চে কণ্ঠ তুলে ধরেন।
এই নেতাদের মতো, তারেক রহমানও প্রবাসে থাকাকালীন তার দলের জন্য নিবেদিত থেকেছেন এবং বাংলাদেশের রাজনীতিতে অবদান রাখতে চেষ্টা করছেন। তাদের মতো তিনিও দেশে ফিরতে চান, গণতান্ত্রিক নীতিমালা প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখতে।
অবশ্যই, আরও কিছু আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক নেতার উদাহরণ দেওয়া হলো,
যারা তারেক রহমানের মতোই প্রবাসে থেকে রাজনৈতিক পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন:
 দালাই লামা (তিব্বত) দালাই লামা তিব্বতের আধ্যাত্মিক ও রাজনৈতিক নেতা, যিনি চীনের দখলের পর থেকে প্রায় ৬০ বছরেরও বেশি সময় প্রবাসে রয়েছেন। ভারত থেকে তিনি তিব্বতের স্বাধীনতার জন্য বিশ্বজুড়ে সমর্থন আদায়ের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তার প্রবাসে থেকেও স্বদেশের জন্য লড়াই করার প্রতিশ্রুতি এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রক্ষার উদ্যোগ তারেক রহমানের মতো নেতাদের সাথে মিল রাখে।
মার্টিন লি (হংকং)মার্টিন লি হংকংয়ের গণতন্ত্রপন্থী নেতা হিসেবে পরিচিত। হংকংয়ের রাজনৈতিক ও মানবাধিকার সঙ্কটের সময়ে তিনি প্রবাসে থেকে বিশ্বমঞ্চে হংকংয়ের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য অবিরাম প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। লি প্রবাস থেকে হংকংয়ের স্বাধীনতা ও গণতান্ত্রিক অধিকারের পক্ষে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে সচেতন করে তুলেছেন, যা তারেক রহমানের প্রবাস থেকে রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তারের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ।
 জন গারাং (সুদান)
সুদানের প্রাক্তন রাজনৈতিক নেতা জন গারাং দেশের গৃহযুদ্ধের সময় দীর্ঘ সময় প্রবাসে ছিলেন। প্রবাস থেকে তিনি সশস্ত্র বিদ্রোহের মাধ্যমে দক্ষিণ সুদানের স্বাধীনতা অর্জনে নেতৃত্ব দেন। তারেক রহমানের মতো তিনিও দূর থেকে দেশের রাজনীতিকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করেছেন এবং শেষ পর্যন্ত দেশে ফিরে রাজনৈতিক অবদান রেখেছেন।
 কিম দে-জুং (দক্ষিণ কোরিয়া)
দক্ষিণ কোরিয়ার কিম দে-জুং প্রবাসে থাকা অবস্থায় দেশটির স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে সংগ্রাম চালিয়ে যান। তিনি দীর্ঘ সময় ধরে স্বৈরাচারী সরকারের হাতে দমন-পীড়নের শিকার হলেও, তার দল ও সমর্থকদের নেতৃত্ব প্রদান করতে থাকেন। পরে দেশে ফিরে এসে কোরিয়ার রাজনৈতিক সংস্কার ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনে বড় ভূমিকা পালন করেন, এমনকি রাষ্ট্রপতি পদে অধিষ্ঠিত হন। কিমের মতো তারেক রহমানও দেশের বাইরে থেকেও দলের জন্য প্রভাব বিস্তার করছেন এবং বাংলাদেশের রাজনীতিতে পরিবর্তন আনার আশাবাদ ব্যক্ত করছেন।
ইয়াসির আরাফাত (ফিলিস্তিন)
ফিলিস্তিনের মুক্তিযোদ্ধা ও নেতা ইয়াসির আরাফাত বহু বছর প্রবাসে ছিলেন। প্রবাস থেকে তিনি ফিলিস্তিন মুক্তি সংগঠন (PLO) পরিচালনা করেন এবং ফিলিস্তিনিদের অধিকার ও স্বাধীনতার জন্য বিশ্বজুড়ে সমর্থন অর্জন করেন। আরাফাতের মতোই, তারেক রহমানেরও প্রবাসে থেকে রাজনৈতিকভাবে সক্রিয় থাকা ও দলের প্রতি দায়বদ্ধ থাকা লক্ষ্যণীয়।
নেলসন ম্যান্ডেলা (দক্ষিণ আফ্রিকা)
যদিও নেলসন ম্যান্ডেলা নিজ দেশে বন্দী ছিলেন, প্রবাসী দক্ষিণ আফ্রিকানরা তার নেতৃত্বে চলমান আন্দোলনে সমর্থন দিয়েছেন। প্রবাসে থেকেও ম্যান্ডেলা দেশের পরিস্থিতির ওপর প্রভাব বিস্তার করেছেন। তারেক রহমানের অবস্থানও ম্যান্ডেলার মতো, যিনি দূর থেকে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির পরিবর্তনে নিবেদিত থেকেছেন।
 আলেক্সান্ডার নাভালনি (রাশিয়া) আলেক্সান্ডার নাভালনি একজন রুশ বিরোধী নেতা, যিনি প্রবাসে থাকাকালীন পুতিন সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলছেন। তিনি তার রাজনৈতিক আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন এবং প্রবাস থেকে দেশের রাজনীতিকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন। তারেক রহমানের মতো নাভালনিও প্রবাসে থেকেও দেশের পরিস্থিতির পরিবর্তনে ভূমিকা রাখছেন।
 মিখাইল সাকাশভিলি (জর্জিয়া)
জর্জিয়ার প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি মিখাইল সাকাশভিলি তার দেশের রাজনৈতিক বৈরিতার সময় প্রবাসে যান। প্রবাস থেকে তিনি জর্জিয়ার রাজনীতিতে সক্রিয় থাকেন এবং দেশে ফিরে বিভিন্ন সংস্কার কার্যক্রম পরিচালনা করেন। তারেক রহমানের মতোই সাকাশভিলি প্রবাস থেকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে সক্রিয় ছিলেন।এই সব নেতাদের প্রবাসে থাকা অবস্থায় স্বদেশের রাজনৈতিক লড়াই চালিয়ে যাওয়ার প্রতিজ্ঞা ও ভূমিকা তাদের সবার মধ্যে তারেক রহমানের মতো রাজনৈতিক মেলবন্ধন রয়েছে। তারেক রহমানও এই প্রভাবশালী নেতাদের মতোই প্রবাস থেকে নিজ দেশের জন্য কাজ করে চলেছেন এবং ভবিষ্যতে দেশে ফিরতে পারলে আরও বড় ভূমিকা পালন করতে পারেন।চলবে–৩-অবশ্যই, আরও কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ নেতার উদাহরণ তুলে ধরা হলো, যাদের রাজনৈতিক যাত্রা তারেক রহমানের প্রবাসী রাজনৈতিক অবস্থানের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ:
আলবেনিয়া এর সালি বেরিশা
সালি বেরিশা ছিলেন আলবেনিয়ার সাবেক রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী। কমিউনিস্ট শাসনের পতনের সময় তিনি প্রবাসে থেকে রাজনৈতিক সংগ্রাম চালিয়ে যান এবং পরে দেশে ফিরে আলবেনিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন। তার প্রবাসী জীবনের সংগ্রাম তারেক রহমানের মতোই, যিনি প্রবাস থেকে নিজের দলের জন্য সক্রিয় রয়েছেন।
ভ্লাদিমির লেনিন (রাশিয়া)
রাশিয়ার বলশেভিক বিপ্লবের নেতা ভ্লাদিমির লেনিন প্রায় ১৭ বছর প্রবাসে কাটিয়েছিলেন। তিনি প্রবাস থেকে রাজনৈতিক আন্দোলন পরিচালনা করেন এবং শেষ পর্যন্ত দেশে ফিরে বিপ্লবের নেতৃত্ব দেন, যা সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রতিষ্ঠার দিকে নিয়ে যায়। তার প্রবাসী রাজনৈতিক সংগ্রামের অভিজ্ঞতা তারেক রহমানের মতোই, যিনি দেশের বাইরে থেকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের চেষ্টা চালাচ্ছেন।
মুসাভি (ইরান)
ইরানের রাজনৈতিক নেতা মির হোসেইন মুসাভি, যারা ২০০৯ সালের নির্বাচনের পর থেকে রাজনৈতিক দমন-পীড়নের শিকার হয়েছেন। মুসাভি প্রবাসে থেকেও ইরানের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত আছেন এবং দেশটির রাজনৈতিক পরিবর্তনের পক্ষে বক্তব্য রাখছেন। তারেক রহমানের প্রবাসী অবস্থানের সঙ্গে মুসাভির রাজনীতি অনেকাংশেই মিল রয়েছে।
 মিশেল আফ্লাক (আরব জাতীয়তাবাদী নেতা)
মিশেল আফ্লাক একজন সিরিয়ার রাজনৈতিক নেতা এবং আরব জাতীয়তাবাদী মতবাদ বাথ পার্টির সহ-প্রতিষ্ঠাতা। তিনি প্রবাসে থাকার সময় আরব বিশ্বে তার দলের মতবাদ ছড়িয়েছেন এবং রাজনৈতিক সংগ্রাম অব্যাহত রেখেছেন। তার প্রবাস থেকে রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তারের প্রচেষ্টা তারেক রহমানের প্রবাসী রাজনৈতিক অবস্থানের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ। ১৮. এমিলিও অ্যাগুইনাল্ডো (ফিলিপাইন)
ফিলিপাইনের স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতা এমিলিও অ্যাগুইনাল্ডো দীর্ঘ সময় প্রবাসে ছিলেন। প্রবাস থেকে তিনি নিজ দেশের জন্য আন্দোলন চালিয়ে যান এবং দেশে ফিরে এসে স্বাধীনতার সংগ্রামে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তারেক রহমানের প্রবাসী অবস্থান এই নেতার সাথে অনেকটাই সাদৃশ্যপূর্ণ।
 জিয়াদ বারা (ইরাক)
জিয়াদ বারা ইরাকের প্রাক্তন নেতা সাদ্দাম হোসেনের শাসনের সময় প্রবাসে থাকলেও প্রবাস থেকেই ইরাকের রাজনীতি নিয়ে সক্রিয় ছিলেন। তিনি প্রবাস থেকে দেশে ফেরার পর ইরাকের রাজনৈতিক পুনর্গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।
চার্লস দে গল (ফ্রান্স)
ফ্রান্সের মহান নেতা চার্লস দে গল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় প্রবাসে থেকে ফ্রান্সের স্বাধীনতার জন্য আন্দোলন চালিয়ে যান। যুদ্ধ শেষে তিনি দেশে ফিরে এসে রাজনৈতিক নেতৃত্ব দেন এবং ফ্রান্সের পুনর্গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তারেক রহমানের প্রবাসী রাজনৈতিক সংগ্রামের সাথে দে গলের প্রবাসী অবস্থানের মিল খুঁজে পাওয়া যায়।
 নাহদা পার্টি (তিউনিসিয়া)
তিউনিসিয়ার নাহদা পার্টির নেতা রাশিদ ঘান্নুশি প্রায় ২০ বছর প্রবাসে কাটিয়েছেন। প্রবাসে থেকেও তিনি তিউনিসিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন এবং আরব বসন্তের সময় দেশে ফিরে আসেন, গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ব্যবস্থার প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। তারেক রহমানের প্রবাসী রাজনৈতিক সংগ্রাম ঘান্নুশির মতোই, যিনি প্রবাস থেকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চালিয়ে গেছেন।
ফ্রাঙ্কোইস মিটারাঁ (ফ্রান্স)
ফ্রান্সের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ফ্রাঙ্কোইস মিটারাঁ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় প্রবাসে থেকে প্রতিরোধ আন্দোলনে অংশ নিয়েছিলেন। পরে দেশে ফিরে এসে তিনি ফ্রান্সের রাজনীতিতে বড় ভূমিকা পালন করেন। তার প্রবাসী সংগ্রামের দিকটি তারেক রহমানের রাজনৈতিক জীবনকে প্রতিফলিত করে। এই নেতাদের প্রবাসে থাকার সময় দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পরিবর্তনের জন্য লড়াই করার অভিজ্ঞতা তারেক রহমানের মতো নেতাদের সাথে সম্পর্কিত। তারা দূর থেকে নিজের দেশ ও দলের স্বার্থে সক্রিয় থেকেছেন, যা প্রবাসী রাজনৈতিক আন্দোলনের শক্তি এবং প্রভাবকে তুলে ধরে। বর্তমান বিশ্বে তারেক রহমানের মতোই কিছু তরুণ নেতা রয়েছেন, যারা নিজেদের দেশ এবং বিশ্ব রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। এদের মধ্যে অনেকেই নতুন ধারার নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং সামাজিক-অর্থনৈতিক পরিবর্তন আনার লক্ষ্যে কাজ করছেন। তারা নিজ নিজ দেশের রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে প্রভাবশালী এবং তাদের প্রগতিশীল দৃষ্টিভঙ্গির কারণে ভবিষ্যতে বিশ্বে আরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবেন বলে আশা করা যায়।
নিচে তাদের কয়েকজনের সম্পর্কে বিস্তারিত দেওয়া হলো:
জ্যাকিন্ডা আরডার্ন (নিউজিল্যান্ড) বয়স: ৪০ পদবি: নিউজিল্যান্ডের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী
অবস্থান ও অবদান:
জ্যাকিন্ডা আরডার্নের নেতৃত্বে নিউজিল্যান্ডের রাজনীতিতে নতুন এক দৃষ্টান্ত স্থাপিত হয়েছে। তিনি জনকল্যাণ, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা, এবং মানবিক মূল্যের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। ২০১৯ সালে ক্রাইস্টচার্চ হামলার পর দ্রুততার সাথে কঠোর বন্দুক আইন প্রণয়ন এবং বিশ্বজুড়ে সহনশীলতা ও শান্তি ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য তাকে সারা বিশ্বে প্রশংসা করা হয়। কোভিড-১৯ মহামারীর সময়ে তার দক্ষ নেতৃত্ব দেশকে যথাসম্ভব সুরক্ষিত রেখেছে। বিশেষ বৈশিষ্ট্য: আরডার্ন মানবিক এবং প্রগতিশীল নীতির প্রতীক হিসেবে পরিচিত, যা তারেক রহমানের জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা এবং সমৃদ্ধির দৃষ্টিভঙ্গির সাথে মেলে। যদিও তিনি বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পদত্যাগ করেছেন, তার প্রভাব এখনো অনেকের ওপর রয়ে গেছে।
জাস্টিন ট্রুডো (কানাডা) বয়স: ৫১ পদবি: কানাডার প্রধানমন্ত্রী
অবস্থান ও অবদান:
জাস্টিন ট্রুডো কানাডার তরুণ নেতা হিসেবে পরিচিত, যিনি বৈচিত্র্য, অভিবাসন, এবং সাম্যের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেন। কানাডায় বহুসংস্কৃতির প্রচলন, অভিবাসন নীতির উদারীকরণ এবং পরিবেশের সুরক্ষায় উদ্যোগী হয়েছেন। ট্রুডো নিজেও উত্তরাধিকার সূত্রে রাজনীতিতে এসেছেন এবং তারেক রহমানের মতোই রাজনৈতিক প্রভাবশালী পরিবারের সন্তান। বিশেষ বৈশিষ্ট্য: ট্রুডোর নেতৃত্ব দক্ষতা এবং গণতন্ত্রের প্রতি তার দৃষ্টিভঙ্গি তারেক রহমানের উদারনৈতিক নীতির সাথে সমতুল্য। ট্রুডো যুব সমাজের প্রভাবশালী নেতা হিসেবে প্রজন্মকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রেখে শান্তি ও সমৃদ্ধির দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। .
এমানুয়েল ম্যাক্রোঁ (ফ্রান্স)
বয়স: ৪৬ পদবি: ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট
অবস্থান ও অবদান:
ম্যাক্রোঁ ফ্রান্সের ইতিহাসে সবচেয়ে তরুণ প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছিলেন। তিনি সামাজিক ও অর্থনৈতিক সংস্কারে মনোযোগী হয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। তার নেতৃত্বে ফ্রান্স ইউরোপীয় ইউনিয়নকে আরো সংহত করার উদ্যোগ নিয়েছে এবং পরিবেশবান্ধব ও টেকসই উন্নয়নের পথে এগোচ্ছে।বিশেষ বৈশিষ্ট্য: ম্যাক্রোঁর আধুনিক ও উদারনৈতিক নীতি এবং বহির্বিশ্বের প্রতি তার দৃষ্টিভঙ্গি তারেক রহমানের প্রগতিশীল ভাবনার সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ। তার নেতৃত্বকে একটি নতুন ধারার প্রতীক হিসেবে ধরা হয়, যা ইউরোপের ভবিষ্যৎ এবং ফ্রান্সের গৌরবকে আরও মজবুত করবে। ৪. সান্না মারিন
ফিনল্যান্ড
বয়স: ৩৮ পদবি: ফিনল্যান্ডের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী
অবস্থান ও অবদান: সান্না মারিন ফিনল্যান্ডের ইতিহাসে সবচেয়ে তরুণ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছিলেন। তিনি শিক্ষাব্যবস্থা, স্বাস্থ্যসেবা এবং পরিবেশ সংরক্ষণ নিয়ে কাজ করেছেন। মারিন তার উদারনৈতিক নীতি এবং সমতাবাদী নেতৃত্বের জন্য প্রশংসিত। তিনি নারীর ক্ষমতায়নে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছেন এবং ফিনল্যান্ডের সামাজিক কল্যাণ নীতিকে আরও জোরদার করেছেন। বিশেষ বৈশিষ্ট্য: তারেক রহমানের মতোই, সান্না মারিনের লক্ষ্য দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যার সমাধান করা এবং নাগরিকদের কল্যাণে কাজ করা। তার নেতৃত্বের প্রগতিশীল দৃষ্টিভঙ্গি এবং সামাজিক ন্যায়বিচারের প্রতি প্রতিশ্রুতি তাকে বিশ্ব নেতাদের মধ্যে বিশেষভাবে পরিচিত করেছে ৫.আলেকজান্ডাররিয়া অকাসিও-কর্তেজ (যুক্তরাষ্ট্র) বয়স: ৩৪ পদবি: মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের সদস্য অবস্থান ও অবদান: ‘এওসি’ নামে পরিচিত অকাসিও-কর্তেজ তরুণ আমেরিকান নেতা হিসেবে উদীয়মান। তার দৃষ্টিভঙ্গি গণতান্ত্রিক সামাজিক নীতি এবং সবুজ নতুন চুক্তির ওপর ভিত্তি করে। তিনি জলবায়ু পরিবর্তন, শিক্ষা, এবং স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে কাজ করছেন এবং তরুণ প্রজন্মের মাঝে নেতৃত্বের প্রতীক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন। বিশেষ বৈশিষ্ট্য: অকাসিও-কর্তেজের প্রগতিশীল দৃষ্টিভঙ্গি এবং সামাজিক সাম্যের প্রতি তার উদারনৈতিক অবস্থান তারেক রহমানের জনগণের কল্যাণে নিবেদিত নীতির সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ। যদিও তার রাজনৈতিক পদ মাত্র শুরু, তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পরিবর্তনের অগ্রদূত হিসেবে বিবেচিত।
এদের মধ্যে প্রত্যেকেই নিজ নিজ দেশের জনগণের জন্য কাজ করছেন এবং তাদের নেতৃত্ব সমাজে স্থিতিশীলতা ও উন্নয়ন আনার প্রতিশ্রুতি দেয়। এই তরুণ নেতারা তারেক রহমানের মতোই রাজনৈতিক সংকল্পে দৃঢ় এবং ভবিষ্যতের জন্য এক বিশাল সম্ভাবনা বহন করেন। তারা সবাই প্রগতিশীল নীতি, সুশাসন এবং মানবিক মূল্যবোধকে ধারণ করেন, যা আগামী বিশ্বকে একটি সুশৃঙ্খল, শান্তিপূর্ণ এবং টেকসই উন্নয়নের পথে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
তারেক রহমান:
একটি সুন্দর বাংলাদেশের স্বপ্নে পরিপক্ব নেতৃত্ব বর্তমান বাংলাদেশের রাজনীতিতে তারেক রহমানের নামটি এক বিশেষ স্থান অধিকার করে আছে। অনেকেই মনে করেন, দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে দীর্ঘ সময় ধরে অভিজ্ঞতা অর্জন এবং বর্তমান পরিস্থিতি বিশ্লেষণের মাধ্যমে তিনি আজ পরিপক্ব নেতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছেন। তারেক রহমানের প্রতি সাধারণ মানুষের এই আস্থার কারণ তার প্রগতিশীল চিন্তা, উদারনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি এবং দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের প্রতি গভীর প্রতিশ্রুতি। তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ একটি স্থিতিশীল এবং উন্নত অবস্থানে পৌঁছাতে পারে বলে সাধারণ মানুষেরা বিশ্বাস করেন। তিনি দেশকে সুশাসন, জবাবদিহিতামূলক প্রশাসন এবং দুর্নীতিমুক্ত একটি সমাজে রূপান্তর করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্ম, ব্যবসায়ী সমাজ, এবং অভিজ্ঞ নাগরিকরা তারেক রহমানকে একজন পরিপক্ব, দূরদর্শী নেতা হিসেবে দেখে থাকে, যার হাতে ক্ষমতা গেলে দেশ দ্রুত উন্নতির শিখরে পৌঁছাতে পারে। যদি তারেক রহমান ভবিষ্যতে দেশের নেতৃত্ব গ্রহণ করেন, তবে বাংলাদেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং অর্থনৈতিক অগ্রগতি একটি নতুন দিগন্তে পৌঁছাবে—এমনটাই আশাবাদী এই দেশের সাধারণ মানুষ।
লেখকঃ সাংবাদিক গবেষক টেলিভিশন উপস্থাপক।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০৩১  
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট