-হোক প্রতিবাদী লেখা: আজ ১১ই ফেব্রুয়ারী জামাল খান, চেরাগি পাহাড়স্হ – চট্টগ্রাম প্রতিদিনের অফিসের সামনে যে ঘটনা ঘটেছে, তা আমাদের সংবাদপত্রের স্বাধীনতা ও গণমাধ্যমের ওপর মারাত্মক হুমকি। গাড়ি ভিড়িয়ে মানুষ
“প্রতিদিন মানুষ নিয়ে কোনো না কোনো লেখা লিখি, কিন্তু লিখে কোনো লাভ হয় না। মানুষ এক অকৃতজ্ঞ জাতি, তারা কখনোই প্রকৃত মূল্যায়ন করতে জানে না। তাই মাঝে মাঝে পশুপাখি, জীবজন্তু
একজন সেনা কর্মকর্তাকে বই উপহার দিয়ে আনন্দিত হয়ে আমি কবি ভাষায় বলতে চাই–বইয়ের পাতায় বন্দী রয়ে যায় জ্ঞানের জোয়ার, এখন সেই বই হাতে পেলেন সেনা, তাঁর সাহসের তরবার। উপহার হলো
ঢাকা একুশে বইমেলার কফির আড্ডায় এক ঠান্ডা সন্ধ্যায় আবসার ভাইয়ের চোখে এক অদ্ভুত রকমের চাহনি। হাতে ছিল এক কাপ গরম কফি, আর তার দিকে তাকিয়ে ছিল সবাই। আড্ডার শব্দে কেমন
স্মৃতির সোনালি সড়কে বন্ধু আমার- এই সোনালী সড়ক দিয়ে কতদূর যাওয়া যায় তা দেখি- চলুন পথ চলি- এটি মিতা কামাল হোসেনের স্মৃতিময় কথার অনুরণন। বহু বছর আগে, এক শুভক্ষণে আমার
ফিরে দেখা ইতিহাসঃ কে এম ওবায়দুর রহমান আমার নেতা ছিলেন-মো. কমাল উদ্দিন আজ থেকে প্রায় চার দশক আগে, আমার জীবনে ঘটে গিয়েছিল এক ঐতিহাসিক মুহূর্ত, যা আজও আমি স্মৃতির পাতায়
২০২৫ সালের একুশে বইমেলায় সাংবাদিক, গবেষক ও টেলিভিশন উপস্থাপক মো. কামাল উদ্দিনের নতুন গবেষণামূলক বই “সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের কথা” প্রকাশিত হয়েছে। এই বইটির মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে কবি মাহামুদুল হাসান নিজামী
একুশে বইমেলায় মোড়ক উন্মোচন হল বিশিষ্ট লেখক, সাংবাদিক ও টেলিভিশন উপস্থাপক মো. কামাল উদ্দিনের নতুন বই “সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের কথা”। এই বইটি সাংবাদিকদের জন্য গবেষণামূলক এবং সময়োপযোগী একটি কর্ম, যা
লিখাটি লিখতে বসলাম শিখা ভাবীর একটি ফেসবুক পোস্ট থেকে। ভাবীর পোস্টগুলো সত্যিই অনেক চমৎকার। আমি ভাবীর পোস্ট দেখলেই তা পড়তে ভুল করি না, কারণ তার লেখার মধ্যে এমন এক বিশেষ
“ওরে, একদিন আমাদের এই বাণী কি হবে, স্বাধীনতার গান গেয়ে যে বিদ্রোহী জীবন গড়েছিলো। তুমি তো সেই বীর, কবি নজরুল, যার হাত ধরে চিরন্তন দুঃখের গান হয়ে উঠলো মুক্তির সুর!”