গতকাল ৪ইজানুয়ারী চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগের ফারসি ভাষা-সাহিত্য দ্বারা প্রভাবিত সুফি সাহিত্যধারার উপর একটি বিশেষ গবেষণামূলক গ্রন্থ “মাওয়াকেয়ুন নুজুম” বা “নক্ষত্ররাজির অস্তাচল” প্রকাশনা উপলক্ষে একটি শুকরিয়া ও দোয়া মাহফিল
“কালের রৌদ্র কফিন” একটি গভীর এবং প্রতীকী কবিতা যা সময়, জীবন, এবং মানব অনুভূতির অনন্ত পরিবর্তনশীল প্রকৃতির প্রতি বিশ্লেষণমূলক দৃষ্টিভঙ্গি প্রদর্শন করে। কবিতার ভাষা অত্যন্ত চিত্রকল্পপূর্ণ, যেখানে জীবন এবং মৃত্যুর
সাংবাদিকতা পবিত্র দায়িত্বের নাম। এটি কেবল খবর সংগ্রহ বা প্রকাশ নয়, বরং জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা ও সত্য প্রকাশের শপথ। কিন্তু চট্টগ্রামের সাংবাদিকতা আজ বিভক্ত, প্রতিহিংসার রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েছে। এক সাংবাদিকের
সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম – এক অনন্য প্রজ্ঞা, সততা আর দেশপ্রেমের প্রতীক, যার অভাব আজ দেশের প্রতিটি সংকটময় মোড়ে আরও বেশি অনুভূত হয়। তার মৃত্যুদিনে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করি সেই নির্লোভ,
নতুন বই সমাচারঃ “দেশীয় প্রকাশনা শিল্পের উন্নতি এবং পাঠ্যবই বিতরণের নৈতিকতা: ভারতীয় দালালীর বিরুদ্ধে জাতীয় স্বার্থের চ্যালেঞ্জ” আমাদের দেশে হাজার হাজার কোটি টাকা প্রতিনিয়ত শিক্ষা, প্রিন্টিং এবং প্রকাশনা খাতে ব্যয়
সুমাইয়ার জীবন যেন পদ্মার শান্ত জলের মতো—ধীরে বয়ে চলে, অথচ গভীর। রাজশাহীর তাহেরপুরে তার শৈশব কেটেছে দাদির স্নেহে। মায়ের অনুপস্থিতি, বাবার দূরত্ব—সব শূন্যতা পূরণ করেছেন দাদি, তার ভালোবাসার পরশে। ঢাকার
“হাসবো মোরা প্রান খুলে, বাছবো সবাই মিলে মিশে” এই মানবিক স্লোগান সামনে রেখে ফুলের হাসি ফাউন্ডেশন অসহায় শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র উপহার সামগ্রী বিতরণ করেছে। সংগঠনটির উদ্যোগে এই কর্মসূচি আয়োজন
অন্জনা রহমান, বাংলা চলচ্চিত্রের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র, যিনি শুধুমাত্র একজন অভিনেত্রী হিসেবে নয়, বরং একজন দক্ষ নৃত্যশিল্পী হিসেবেও বাংলা সংস্কৃতিতে গভীর প্রভাব রেখেছেন। আজ তিনি আমাদের মাঝে নেই, কিন্তু তাঁর
২০২৪ সাল বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে আরেকটি কঠিন অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের একনায়কতান্ত্রিক শাসন জনগণের অধিকার ও স্বাধীনতাকে বারবার খর্ব করেছে। রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে বিরোধী কণ্ঠ দমন,
মরুর বালুকাবেলার সন্ধ্যায়: ওল সোয়িঙ্কার সঙ্গে এক স্মৃতিময় অধ্যায়-হুন্দায় হোটেলের লবিতে বসে আছি, বাইরে কোরিয়ার আকাশে সন্ধ্যার ছায়া ঘনায়মান। জানালার ওপাশে নিঃশব্দে ঢলে পড়ছে সূর্য, যেন কেউ নিঃশব্দে লিখে রাখছে