1. mail.bizindex@gmail.com : newsroom :
  2. info@www.bhorerawaj.com : দৈনিক ভোরের আওয়াজ :
শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫, ০৫:১০ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
“বাঁশখালীতে ৪ হাজার ইয়াবাসহ টেকনাফের মাদক কারবারি আটক: ব্যবহৃত মোটরসাইকেল জব্দ” হোমনায় মহান মে দিবস উপলক্ষে  বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি  ড. মোহাম্মদ ইউনূস এর শুভ আগমনে বোয়ালখালীবাসীর পক্ষ থেকে হাজী মোহাম্মদ আলম ববির শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা পুলিশ পরিচয়ে ঘরে প্রবেশ করে পরিবারের ৮ জনকে বেঁধে ছয়টি দোকান ঘর গুঁড়িয়ে দিয়ে মালামাল লুট করেছে দুর্বৃত্তরা রোদেলা দুপুরে পারকি সৈকতের বালুকাবেলায় কলম যোদ্ধারা,স্মৃতিময় এক মে দিবস! ড. মোহাম্মদ ইউনূসের দক্ষিণ চট্টগ্রাম সফর সিএমপি কমিশনার ও পাঁচ ওসি পেলেন আইজিপি ব্যাজ সাহস, দক্ষতা ও মানবিক পুলিশিংয়ের স্বীকৃতি আইজি পি ব্যাজ পেলেন ওসি আফতাব উদ্দিন চট্টগ্রাম উন্নয়ন আন্দোলনের সূচনালগ্নের সাহসী পুরুষ ব্যারিস্টার মনোয়ার হোসেন! দৃষ্টি আকর্ষণ

সেতুর অভাবে বছরের পর বছর দুর্ভোগ পোহাচ্ছে পাহাড়ি জনপদ

সাফিজল হক,শেরপুর
  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৯০ বার পড়া হয়েছে
শ্রীবরদীর সোমেশ্বরী নদীতে একটি সেতুর অভাবে বছরের পর বছর দুর্ভোগ পোহাচ্ছে পাঁচ গ্রামের প্রায় ১৫ হাজার মানুষ। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিন পার হচ্ছে শিশুসহ স্কুলের শিক্ষার্থীরা। দেশ স্বাধীনের পর থেকে এই নদীর ওপর একটি সেতু নির্মাণের দাবি থাকলেও শোনেনি কর্তৃপক্ষ। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, তিন দিকে ভারত থেকে নেমে আসা সোমেশ্বরী নদী আর উত্তরপ্রান্তে ভারত সীমানায় বিচ্ছিন্ন করে রেখেছে শেরপুরের, শ্রীবরদী উপজেলার গারো পাহাড়ের খারামোরা, রাঙাজান ও কোচপাড়াসহ পাঁচ গ্রামের বাসিন্দাদের। শুষ্ক মৌসুমে নদীতে হাঁটুপানি থাকে। বৃষ্টি হলেই পাহাড়ি ঢলে নদীর পানি থাকে কানায় কানায় পূর্ণ। এতে নিয়মিত বিদ্যালয়ে যেতে পারে না শিক্ষার্থীরা। সীমান্তে টহল দিতে পারেন না বিজিবির সদস্যরা। প্রতিবেশীরা যেতে পারেন না ওসব গ্রামে। চরম ভোগান্তি পোহায় হাজারো শিক্ষার্থীসহ ১৫ হাজার মানুষ। নদীর দুই পাশে তিনটি প্রাথমিক বিদ্যালয়, তিনটি মাদ্রাসা, মসজিদ, গির্জা ও সরকারি-বেসরকারি এনজিও অফিস আছে। খাড়ামোড়া গ্রামের আব্দুর রশিদ আলীর অভিযোগ, দেশ স্বাধীনের পর থেকে সেতুর দাবি থাকলেও আজও বাস্তবায়ন হয়নি। নদীতে পানি বেশি থাকলে অনেক সময় পার হওয়া যায় না। সারা বছর নৌকায় কষ্টে পার হতে হয়। কেউ অসুস্থ হলে সময়মতো চিকিৎসা করা সম্ভব হয় না। অনেক সময় বিনা চিকিৎসায় মারা যায়।
বালীজুড়ি গ্রামের আব্দুল হাকিম  বলেন বাপ-দাদার আমল থেকে হাজার হাজার মানুষ কষ্ট করে নদী পার হয়। বর্ষাকালে নদীতে পানি বেড়ে গেলে হাটবাজারে যাওয়া যায় না।শুষ্ক মৌসুমে নদীতে হাঁটুপানি থাকে, বৃষ্টি হলেই পাহাড়ি ঢলে কানায় কানায় পূর্ণ,বালীজুড়ি গ্রামের  লিমন হোসেন জানায়, বছরের অধিকাংশ সময় পাহাড়ি ঢলের কারণে নদীতে পানি বেড়ে যায়। এই সময়ে নদী পার হতে না পারায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যাওয়া যায় না। অনেক সময় নৌকা দিয়ে নদী পার হতে গিয়ে দুর্ঘটনার শিকার হতে হয়।
তাওয়াকুচার গ্রামের গোলাপ হোসেন বলেন, সেতু না থাকায় সারা বছর খুব কষ্ট করতে হয়। সেতু নির্মাণের জন্য স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের হস্তক্ষেপ চাই। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর উপজেলা প্রকৌশলী মশিউর রহমান বলেন। দরপত্র আহ্বানের মাধ্যমে কাজের অনুমোদন পেলেই শুরু হবে নির্মাণকাজ। শুধু আশ্বাস নয়, দ্রুত সময়ের মধ্যে সোমেশ্বরী নদীর ওপর একটি সেতু হবে। বদলে যাবে পাহাড়ি জনপদের জীবন এমনটাই প্রত্যাশা সবার।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮২৯৩০
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট