1. mail.bizindex@gmail.com : newsroom :
  2. info@www.bhorerawaj.com : দৈনিক ভোরের আওয়াজ :
শনিবার, ০৩ মে ২০২৫, ০৯:০৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
বাংলাদেশ জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংগঠক অ্যাসোসিয়েশন এর এডহক কমিটির আত্মপ্রকাশ আইজিপি ব্যাজপ্রাপ্ত ওসি সোলাইমান: জনবান্ধব পুলিশিংয়ের অনন্য প্রতিচ্ছবি! বিশ্ব সংবাদ পত্রের স্বাধীনতা দিবস ও সংবাদ পত্র নিয়ে কিছু কথা! বাকলিয়া থানার আলোচিত ডাবল মার্ডারের প্রধান আসামি হাসান গ্রেফতার চট্টগ্রামে এনসিপির বিক্ষোভে উত্তাল জনসভার দাবি: আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করুন! আইজিপি ব্যাজে ভূষিত পাহাড়তলী থানার ওসি বাবুল আজাদ: নিষ্ঠা, নেতৃত্ব ও মানবিক পুলিশের উজ্জ্বল প্রতীক! চান্দগাঁও থানার ওসি আফতাব উদ্দিনকে আইজিপি ব্যাজ: নিষ্ঠা, পেশাদারিত্ব ও জনগণের আস্থার প্রতীক! কোতোয়ালি থানায় সাজাপ্রাপ্ত দুই পলাতক আসামী গ্রেফতার শেষ হলো দাওয়াতে ইসলামীর তিনদিনের চট্টগ্রাম বিভাগীয় ইজতেমা বালুকাবেলার আত্মঘোষণা: যেখানে সাংবাদিকতা হয়ে ওঠে প্রতিবাদের কবিতা

শিক্ষক দিবস: আলোর পথপ্রদর্শক ও সমাজ গঠনের কারিগর

মো. কামাল উদ্দিন
  • প্রকাশিত: শনিবার, ৫ অক্টোবর, ২০২৪
  • ১৪৭ বার পড়া হয়েছে

শিক্ষকরা কেবল পাঠ্যবইয়ের গণ্ডিতে সীমাবদ্ধ নন, তারা আমাদের জীবনের আদর্শ ও মূল্যবোধ গড়ার প্রধান স্থপতি। প্রকৃত শিক্ষা মানে জ্ঞানের মাধ্যমে মানুষকে আলোকিত করা, যা একজন দক্ষ শিক্ষকের হাত ধরেই সম্ভব হয়। তারা আমাদের নৈতিকতা শেখান, জীবনের প্রতিটি স্তরে পথ দেখান।

বিশ্ব শিক্ষক দিবসের (৫ অক্টোবর) এই বিশেষ দিনে আমরা তাদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি, যারা তাদের জ্ঞান, ধৈর্য, ও সেবার মাধ্যমে সমাজকে উন্নত করে তুলেছেন। একজন শিক্ষক কেবল তথ্য নয়, সমাজের দায়িত্বশীল নাগরিক তৈরি করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করেন। শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধির এই সময়ে তাদের অবদান আমাদের জীবনের প্রতিটি স্তরেই অপরিসীম।

শিক্ষা এবং মূল্যবোধের সংযোগ
শিক্ষা শুধু জ্ঞানার্জনের জন্য নয়, এটি সমাজের ন্যায়পরায়ণ ও মানবিক উন্নয়নে অপরিহার্য। শিক্ষকদের প্রতি আমাদের শ্রদ্ধা এবং দায়বদ্ধতা সমাজের ভিত্তিকে আরও শক্তিশালী করতে পারে।

আজকের প্রযুক্তি এবং বৈজ্ঞানিক অগ্রগতির যুগে আমরা বসবাস করছি, কিন্তু এর পাশাপাশি সমাজে মূল্যবোধের অবক্ষয়ও উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে। মানবিকতা, নৈতিকতা, এবং একে অপরের প্রতি দায়িত্ববোধ ক্রমশ হ্রাস পাচ্ছে। এর একটি বড় কারণ আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার সংকট। শিক্ষাব্যবস্থা মূলত পাঠ্যবই কেন্দ্রিক হলেও, নৈতিক ও মানসিক বিকাশে যথাযথ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে না।

একজন প্রকৃত শিক্ষকই পারেন এই পরিস্থিতি বদলাতে। শিশু-কিশোরদের মধ্যে নৈতিকতা ও মানবিক গুণাবলী গড়ে তোলা, এবং সমাজের প্রতি দায়িত্ববোধ সঞ্চার করার ক্ষমতা শিক্ষকদের হাতেই রয়েছে। তাঁদের কাছে কেবল পাঠ্যবই নয়, নৈতিক শিক্ষা ও মূল্যবোধের পাঠও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

শিক্ষক পেশার মর্যাদা ও সংগ্রাম
একসময় শিক্ষকতা ছিল অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি পেশা। কিন্তু বর্তমান সময়ে অনেক স্থানে শিক্ষকদের মর্যাদা কমেছে। অধিকাংশ শিক্ষক সামাজিক ও আর্থিক চাপে আছেন। তাদের যথাযথ সম্মান ও বেতন কাঠামোও প্রায়শই অবহেলিত। শিক্ষক পেশার চ্যালেঞ্জগুলো যত গুরুত্ব দাবি করে, তার তুলনায় তাদের জন্য সমাজের সম্মান কমেছে।
ভবিষ্যতের পথে
শিক্ষকদের জন্য একটি সম্মানজনক অবস্থান তৈরি করা জরুরি। তাদের আধুনিক প্রশিক্ষণ ও পেশাগত উন্নয়নের ব্যবস্থা করে শিক্ষাব্যবস্থার মান উন্নয়ন করা প্রয়োজন। শিক্ষকরা যদি সমাজ ও শিক্ষার্থীদের চাহিদার সাথে খাপ খাওয়াতে সক্ষম হন, তবে সমাজও উন্নতির দিকে এগোবে।

শিক্ষক দিবসে আমাদের প্রতিজ্ঞা করা উচিত যে শিক্ষকদের সম্মান ও মর্যাদা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করবো এবং তাঁদের কাজের জন্য যথাযথ স্বীকৃতি দেবো। শিক্ষাব্যবস্থার উন্নয়নে সম্মিলিত প্রচেষ্টা চালানো প্রয়োজন, কারণ একজন আদর্শ শিক্ষকই সমাজের সত্যিকারের আলো জ্বালাতে সক্ষম।

শিক্ষক দিবস: শিক্ষাব্যবস্থা ও শিক্ষকদের মর্যাদা

বিশ্ব শিক্ষক দিবস উদযাপন করা হয় শিক্ষকদের অবদানের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এবং তাঁদের নিরলস পরিশ্রমের স্বীকৃতি দিতে। শিক্ষা কেবল জ্ঞান অর্জনের উপায় নয়, এটি সমাজের ভিত্তি। শিক্ষকেরা কেবল একাডেমিক শিক্ষায় নয়, বরং নৈতিকতা ও মূল্যবোধ গঠনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

শিক্ষক দিবসের ইতিহাস

বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালিত হয় ৫ অক্টোবর, যা ১৯৯৪ সাল থেকে ইউনেস্কোর উদ্যোগে পালন শুরু হয়। এটি ১৯৬৬ সালের ইউনেস্কো/আইএলও-এর “শিক্ষকবৃন্দের অবস্থার প্রতি সুপারিশ”-এর স্মরণে পালিত হয়। এর মাধ্যমে শিক্ষকদের পেশাগত উন্নতি, কর্মস্থলের নিরাপত্তা এবং মর্যাদা নিয়ে সুপারিশ করা হয়েছিল। বাংলাদেশে এই দিনটি মূলত স্কুল ও কলেজের শিক্ষকদের সম্মান প্রদর্শনের মাধ্যমে পালিত হয়।

শিক্ষকদের প্রতি সমাজের দায়িত্ব

শিক্ষকরা শুধু পাঠ্যবই পড়ানোর দায়িত্ব পালন করেন না; তাঁরা আমাদের চরিত্র ও ব্যক্তিত্ব গঠনের মূল কারিগর। কিন্তু আমরা কি তাঁদের যথাযথ সম্মান দিচ্ছি? অনেক শিক্ষক সীমিত সুযোগ-সুবিধার কারণে নিজেদের পেশাগত উন্নতি করতে পারছেন না। তাঁদের জন্য আর্থিক ও পেশাগত উন্নতির ব্যবস্থা করতে হবে।

শিক্ষকদের উন্নতির জন্য করণীয়

১. বেতন ও মর্যাদা উন্নত করা: শিক্ষকদের জন্য যথাযথ বেতন কাঠামো ও মর্যাদা নিশ্চিত করা জরুরি।

২. পেশাগত উন্নতি ও প্রশিক্ষণ: শিক্ষকদের জন্য নিয়মিত প্রশিক্ষণ ও আধুনিক প্রযুক্তির শিক্ষার সুযোগ দিতে হবে।

৩. কর্মপরিবেশের উন্নতি: শিক্ষকদের জন্য প্রেরণামূলক ও সহায়ক কর্মস্থল তৈরি করতে হবে।

৪. শিক্ষক-ছাত্র সম্পর্ক উন্নত করা: সুস্থ, প্রগতিশীল শিক্ষক-ছাত্র সম্পর্ক শিক্ষার মান উন্নত করতে সহায়ক।

শিক্ষার উন্নতি এবং ভবিষ্যৎ ভাবনা

শিক্ষক পেশা হলো সমাজ পরিবর্তনের মূল স্তম্ভ। শিক্ষকদের যথাযথ সম্মান, প্রশিক্ষণ, এবং সামাজিক মর্যাদা নিশ্চিত করতে হবে। শিক্ষা উন্নয়নের জন্য বিনিয়োগ করাই দেশের সার্বিক অগ্রগতির পূর্বশর্ত।

শিক্ষক-শিক্ষার্থীর মধ্যকার দূরত্ব: কারণ ও ফলাফল
বর্তমান সময়ে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর সম্পর্কের মধ্যে এক ধরনের শীতলতা দেখা যাচ্ছে। একদিকে শিক্ষার্থীরা অনেক ক্ষেত্রেই শিক্ষকদের প্রতি যথেষ্ট সম্মান দেখাতে পারছে না, অন্যদিকে কিছু শিক্ষকও সেই মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি ও ধৈর্য হারাচ্ছেন, যা শিক্ষার্থীদের প্রতি থাকা উচিত। শিক্ষাব্যবস্থা সফল হয় তখনই, যখন শিক্ষকরা শুধু পাঠ্যবিষয়ে নয়, বরং শিক্ষার্থীদের নৈতিক ও মানসিক বিকাশেও সহায়তা করেন। কিন্তু যদি শিক্ষকের প্রতি সম্মান হারিয়ে যায়, শিক্ষার্থীরা সঠিক পথে অগ্রসর হতে ব্যর্থ হয়। শিক্ষককেও কঠোরতার চেয়ে বেশি সহানুভূতিশীল হতে হবে, কারণ শিক্ষার্থীরা তাঁদের আদর্শ হিসেবে দেখে।

সম্মান ও মানবিকতার গুরুত্ব

শিক্ষক শিক্ষার্থীর জীবনে শুধু পাঠ্যপুস্তকের গাইড নন, তিনি একজন দিকনির্দেশক ও পরামর্শক। কিন্তু যখন শিক্ষকদের পদত্যাগে বাধ্য করা হয় সামাজিক ও রাজনৈতিক চাপের কারণে, তখন শিক্ষকদের মর্যাদা হুমকির মুখে পড়ে। কিছু শিক্ষার্থীর মধ্যে অবজ্ঞা ও উদাসীনতা শিক্ষার মানকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। মনে রাখতে হবে, শিক্ষককে অসম্মান করে শিক্ষার্থী সফল হতে পারে না। শিক্ষার্থীদের মধ্যে সম্মানবোধ ও দায়িত্ববোধ জাগ্রত করতে হবে, যাতে তারা শিক্ষকদের পরামর্শকে মূল্য দিতে শেখে। অন্যদিকে, একজন প্রকৃত শিক্ষক তাঁর আন্তরিক ভালোবাসা ও সহানুভূতির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের জীবনের আলো ছড়াতে পারেন।

সম্পর্ক পুনর্গঠনের জন্য করণীয়

১. পারস্পরিক সম্মান বজায় রাখা: শিক্ষার্থী ও শিক্ষকের মধ্যে সম্মান বজায় রাখতে হবে। শিক্ষার্থীরা শিক্ষকদের পরামর্শকে মূল্য দিলে, শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের প্রতি আরও উদার ও সহানুভূতিশীল হবেন।

২. মানসিকতা পরিবর্তন: শিক্ষার্থীদের মধ্যে শিক্ষকদের প্রতি সম্মানবোধ বাড়াতে হবে। শিক্ষকদেরও তাঁদের মানসিক বিকাশের দিকে নজর দিতে হবে, যাতে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে তাঁরা আরও মানবিক আচরণ করতে পারেন।

৩. শ্রেণিকক্ষের পরিবেশ উন্নত করা: শ্রেণিকক্ষে একটি বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ গড়ে তুলতে হবে, যা শিক্ষার্থীদের ইতিবাচক মনোভাব গঠনে সহায়তা করবে এবং শিক্ষকদের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ বাড়াবে।

৪. যোগাযোগের ফাঁক কমানো: শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিয়মিত আলোচনা ও পরামর্শের মাধ্যমে ভুল বোঝাবুঝি দূর করতে হবে। এতে পারস্পরিক সম্পর্ক আরও মজবুত হবে।

৫. প্রশিক্ষণ ও মানোন্নয়ন: শিক্ষকদের জন্য নিয়মিত প্রশিক্ষণ ও উন্নয়নের ব্যবস্থা করতে হবে, যাতে তাঁরা শিক্ষার্থীদের মনস্তত্ত্ব বুঝতে সক্ষম হন। শিক্ষার্থীদের শৃঙ্খলা ও নৈতিক মূল্যবোধ বাড়াতে আলাদা কর্মসূচি নেয়া যেতে পারে।

শিক্ষকের মানবিকতা এবং শিক্ষার্থীর দায়িত্ব

শিক্ষকদের শুধু জ্ঞানের আলো নয়, আদর্শ মানবিকতার প্রতিচ্ছবি হতে হবে। শিক্ষার্থীদেরও দায়িত্বশীলতা ও শৃঙ্খলাপরায়ণ হওয়া উচিত। একজন শৃঙ্খলাপরায়ণ শিক্ষার্থী শিক্ষকের কাছ থেকে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা পায়। শিক্ষার্থী ও শিক্ষকের সম্পর্ক পারস্পরিক নির্ভরশীল। এ সম্পর্ক সৌহার্দ্যপূর্ণ না হলে শিক্ষার প্রকৃত লক্ষ্য পূর্ণ হয় না।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শিক্ষকদের সম্মান

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শিক্ষকদের মর্যাদা প্রদানের ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে। যেমন:

১. ফিনল্যান্ড: শিক্ষকদের মর্যাদা অত্যন্ত উচ্চ এবং তাঁদের নিয়োগ প্রক্রিয়া কঠোর।

২. জাপান: শিক্ষকদের ‘সেনসেই’ বলে সম্বোধন করা হয়, যা অত্যন্ত সম্মানের। তাঁদের সামাজিক অবস্থান খুবই উঁচু।

৩. চীন: প্রাচীনকাল থেকেই শিক্ষকদের প্রতি চীনা সমাজে শ্রদ্ধাবোধ বিদ্যমান। শিক্ষক দিবসে শিক্ষার্থীরা তাঁদের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে।

৪. দক্ষিণ কোরিয়া: শিক্ষকদের ‘গুরুজন’ হিসেবে মূল্যায়ন করা হয় এবং তাঁদের প্রতি সামাজিকভাবে গভীর শ্রদ্ধা প্রদর্শিত হয়।

৫. ভারত: গুরুশিষ্য প্রথা এখনো সম্মানের সাথে পালিত হয়। শিক্ষক দিবসেও তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয়।

৬. সিঙ্গাপুর: শিক্ষকদের মর্যাদা খুবই উঁচু, এবং তাঁদের পেশাগত উন্নয়নের জন্য উচ্চ মানের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।

৭. ফ্রান্স: ফ্রান্সে শিক্ষকদের মর্যাদা ঐতিহাসিকভাবে অত্যন্ত উচ্চমানের।

৮. যুক্তরাষ্ট্র: সেখানে শিক্ষকদের সম্মান প্রদর্শনের জন্য ‘টিচার অ্যাপ্রিসিয়েশন উইক’ পালিত হয়।
৯. বাংলাদেশ: শিক্ষকদের সম্মান প্রদান করা হলেও তাঁদের অনেক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়, যেমন বেতন বৈষম্য ও সামাজিক মর্যাদার অবনতি। এই শিক্ষক দিবসে আমাদের দায়িত্ব হলো শিক্ষকদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন এবং তাঁদের সঙ্গে মানবিক ও সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক পুনর্গঠনের চেষ্টা করা। শিক্ষার্থীদের দায়িত্বশীলতা, শৃঙ্খলা ও শিক্ষকদের প্রতি সম্মান গড়ে তোলার মাধ্যমেই একটি সুন্দর শিক্ষিত সমাজ গড়ে তোলা সম্ভব। লেখকঃ সাংবাদিক গবেষক টেলিভিশন উপস্থাপক।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০৩১  
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট