
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক বিবৃতিতে এই মৃত্যুর জন্য গভীর দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
আরব সাগরের তীরে অবস্থিত সাবেক পর্তুগিজ উপনিবেশ গোয়া। সেখানকার রাতের জীবন, বালুকাময় সৈকত ও শান্ত উপকূলীয় পরিবেশ প্রতি বছর লাখ লাখ পর্যটককে আকৃষ্ট করে।
গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্ত এক বিবৃতিতে বলেন, ‘২৫ জন প্রাণ হারিয়েছেন ও ছয়জন আহত হয়েছেন।’ ‘আজ আমাদের সকলের জন্য একটি অত্যন্ত বেদনাদায়ক দিন।’
সাওয়ান্ত সাংবাদিকদের বলেন, ‘তিন থেকে চারজন’ পর্যটক মারা গেছেন, তবে তিনি তাদের জাতীয়তা প্রকাশ করেননি।
সাওয়ান্ত আরো বলেন, ‘কারণ শনাক্ত করতে ও দায় নির্ধারণের জন্য আমি পুরো ঘটনার ম্যাজিস্ট্রেট পর্যায়ের তদন্তের নির্দেশ দিয়েছি।’
প্রেস ট্রাস্ট অফ ইন্ডিয়া সংবাদ সংস্থার ভিডিও চিত্রে দেখা গেছে উদ্ধারকারীরা আহত বা মৃতদের স্ট্রেচারে করে বার্চ নাইটক্লাবের সরু পাথরের সিঁড়ি বেয়ে নামিয়ে আনছেন।
গোয়ার অগ্নিনির্বাপক প্রধান নীতিন ভি. রাইকার ভারতীয় সম্প্রচারক সিএনএন নিউজ১৮ কে জানায়, বেশিরভাগ মানুষ বেসমেন্ট ও রান্নাঘর এলাকায় শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মারা গেছেন।
তিনি আরো বলেন, ‘আমি তথ্য পেয়েছি যে একটি ক্লাবে একটি পার্টি চলছিল, এতে আতশবাজির আয়োজন করা হয়। আতশবাজি আগুন থেকে ক্লাবের কাঠের অংশে আগুন লেগে যায় এবং ধোঁয়া পুরো ভবন জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে।’
মে মাসে, ভারতের নগরী হায়দ্রাবাদে একটি তিন তলা ভবনে আগুন লাগলে এতে কমপক্ষে ১৭ জন মারা যায়।
এর এক মাস আগে, কলকাতার একটি হোটেলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে কমপক্ষে ১৫ জনের মৃত্যু হয়।
গত বছর, পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য গুজরাটে একটি জনাকীর্ণ বিনোদন পার্কের তোরণে আগুন লাগলে এতে কমপক্ষে ২৪ জন মারা যান।
সূত্র : মুম্বাই থেকে বার্তাসংস্থা এএফপি এ খবর জানায়।
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোঃ শাহজালাল, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : আব্দুল্লাহ্ আল-মামুন,যুগ্ম-সম্পাদক :মো. কামাল উদ্দিন,
নির্বাহী সম্পাদক : রাবেয়া সিরাজী
বার্তা ও বাণিজ্য বিভাগ : মোতালেব ম্যানশন, ২ আর কে মিশন রোড, মতিঝিল, ঢাকা-১২০৩।
মোবাইল : 01796-777753,01711-057321
ই-মেইল : bhorerawajbd@gmail.com