চট্টগ্রামের সাতকানিয়া, চরতি ইউনিয়নের কিছু ব্যক্তি যাদের নাম মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, মোহাম্মদ ওসমান, মোহাম্মদ রিয়াদ হোসেন এবং আবদুর রহমান সাদ্দাম, চট্টগ্রাম ও দেশের বিভিন্ন জায়গায় সোনা পাচার, ইয়াবা ব্যবসা, অপহরণ ও জমি দখলের মতো অবৈধ কর্মকাণ্ডে লিপ্ত রয়েছে। তারা দীর্ঘদিন ধরে একটি আন্তর্জাতিক সোনা পাচার চক্রের সাথে যুক্ত এবং জামায়াতের শীর্ষ সন্ত্রাসীদের সঙ্গে সখ্যতা গড়ে অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের এসব অপরাধের বিরুদ্ধে স্থানীয় জনগণ এবং সাধারণ মানুষ ক্রমশ উদ্বিগ্ন হয়ে উঠেছে, কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এখন পর্যন্ত কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণে দৃশ্যমান তৎপরতা দেখাচ্ছে না।
অপরাধী চক্রের প্রসারিত কর্মকাণ্ড:
এদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা দুবাই থেকে সোনা পাচারের সঙ্গে সাথে ইয়াবা ব্যবসা ও অন্যান্য অপরাধমূলক কাজের সঙ্গে যুক্ত। এদের চক্রের সদস্যরা সাধারণ যাত্রীদের মাধ্যমে সোনা বাংলাদেশে এনে পাচারের কাজ করেন, যা দেশের নিরাপত্তা এবং অর্থনৈতিক পরিস্থিতির জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। এছাড়া, তারা জামায়াতের সহায়তায় সাতকানিয়া এলাকার সাধারণ মানুষকে ক্ষতিগ্রস্ত করার চেষ্টা করছে, যার মধ্যে অন্যতম একটি ঘটনা হল প্রবাসী ব্যবসায়ী মোহাম্মদ আবছারকে অপহরণ এবং তার সম্পত্তি দখল করার চেষ্টা। তাদের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ উঠেছে, তা স্পষ্টভাবে দেখায়, এই অপরাধী চক্রটি একেবারে শক্তিশালী এবং প্রতিষ্ঠিত, যার ফলে সাধারণ মানুষ তাদের দ্বারা আক্রমণের শিকার হচ্ছে।
প্রশাসনের নিরব ভূমিকা: এই সব অভিযোগ সত্ত্বেও, সাতকানিয়া প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দীর্ঘ সময় ধরে নিরব ভূমিকা পালন করছে। স্থানীয় সূত্র জানায়, এই চক্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানানো হলেও প্রশাসন কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণে একেবারে অক্ষম। তাদের বিরুদ্ধে থানায় একাধিক অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে, কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো দৃশ্যমান পদক্ষেপ দেখা যায়নি। অনেকের মতে, এই চক্রের সদস্যদের প্রভাবশালী অবস্থান এবং রাজনৈতিক সখ্যতার কারণে প্রশাসন ব্যবস্থা নিতে ভয় পাচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে জনগণ তাদের নিরাপত্তাহীনতার কথা জানিয়েছেন, কিন্তু প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোন উল্লেখযোগ্য হস্তক্ষেপ নেই। রাজনৈতিক সখ্যতার প্রভাব:এই চক্রের সদস্যরা ইতিমধ্যেই জামায়াতের শীর্ষ সন্ত্রাসীদের সাথে সম্পর্ক গড়ে তুলেছে, যাদের নাম এবং প্রভাব এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিতে শঙ্কা তৈরি করেছে। জামায়াতের সহযোগিতায় এই চক্রটি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে এবং সাধারণ মানুষকে ভয় দেখিয়ে তাদের সম্পত্তি ও জীবনকে বিপদে ফেলছে। রাজনৈতিক সখ্যতার কারণে স্থানীয় আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাগুলি এই চক্রের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সাহসী ভূমিকা পালন করতে পারছে না, যা বিষয়টির গুরুত্বকে আরো বাড়িয়ে তুলছে। প্রতিবাদ ও জনগণের দাবি: এদিকে, সাধারণ জনগণ প্রশাসনের নিরব ভূমিকা এবং অপরাধী চক্রের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ না নেওয়ার কারণে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তারা দাবি করছেন, প্রশাসন যদি দ্রুত ব্যবস্থা না নেয়, তবে তাদের নিরাপত্তা চরম ঝুঁকিতে পড়বে। বিশেষত, প্রবাসী ব্যবসায়ীদের জন্য পরিস্থিতি অত্যন্ত ভয়াবহ হয়ে উঠছে, কারণ তারা প্রতিনিয়ত এই চক্রের দ্বারা হুমকির শিকার হচ্ছেন। জনগণ চাইছে, প্রশাসন দ্রুত এবং কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করে এই অপরাধী চক্রকে নির্মূল করুক এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করুক। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে আহ্বান: তাদের দাবি, প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অবশ্যই সন্ত্রাসী চক্রের বিরুদ্ধে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। শুধু মাত্র স্থানীয়ভাবে নয়, জাতীয় পর্যায়েও এই অপরাধী চক্রের বিরুদ্ধে শক্তিশালী পদক্ষেপ নিতে হবে। অপরাধীরা যদি শক্তিশালী রাজনৈতিক সখ্যতার সঙ্গে যুক্ত থাকে, তবে প্রশাসন এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলির দায়িত্ব আরও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং অপরাধীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা আজ সময়ের দাবী। এই চক্রের কার্যক্রম সমাজের জন্য এক বিশাল বিপদ সৃষ্টি করছে এবং প্রশাসন যদি এখনই কার্যকর পদক্ষেপ না নেয়, তবে তা জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি হতে পারে। জনগণ দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে যে, প্রশাসনের সক্রিয় পদক্ষেপ এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কঠোর হস্তক্ষেপই এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে একমাত্র উপায়।
চট্টগ্রামের সাতকানিয়া এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে একটি শক্তিশালী অপরাধী চক্র সক্রিয় ছিল, যারা স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের সাথে সখ্যতা গড়ে বিভিন্ন অপকর্ম করে আসছিল। তাদের কর্মকাণ্ডে সীমাহীন দুর্নীতি, মাদক ব্যবসা, জমি দখল এবং সন্ত্রাসী কার্যক্রম ছিল দৃশ্যমান। তবে, বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি বদলে যাওয়ার পর, তারা রাজনৈতিক পক্ষ পরিবর্তন করে একেবারে নতুন চেহারায় বেরিয়ে আসছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতন পরবর্তী সময়ে, এই চক্রের সদস্যরা রাতারাতি জামায়াতে শীর্ষ নেতাদের সাথে সম্পর্ক গড়ে অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে।
অপরাধীদের নতুন রাজনৈতিক রূপান্তর:
বিগত সময়ের আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে এসব অপরাধী একদিকে যেমন স্থানীয় জনগণের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছিল, তেমনি তারা এলাকার বিভিন্ন ধরনের অপরাধে যুক্ত ছিল। তবে, এখন আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর, তারা জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সখ্যতা গড়ে তুলেছে এবং বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। জামায়াতের নাম ব্যবহার করে তারা তাদের অপরাধমূলক কার্যক্রম আরো তীব্র করে তুলেছে, যা পুরো এলাকাকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। এই রূপান্তর তাদের অপরাধী কর্মকাণ্ডে নতুন মাত্রা যোগ করেছে, বিশেষত সমাজে নিরাপত্তাহীনতা ও অস্থিরতা তৈরি করেছে।
আতঙ্ক এবং অস্থিতিশীলতা:
এখন, এই চক্রের সদস্যরা জামায়াতের সহায়তায় তাদের অপরাধমূলক কাজগুলো আরও বিস্তৃত করছে। একদিকে, তারা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে ভয় দেখাচ্ছে, অন্যদিকে তারা সরকারের শীর্ষ ব্যক্তিত্বের সমর্থন নিয়ে তাদের অপরাধ ছড়িয়ে দিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে, স্থানীয় জনগণ খুবই আতঙ্কিত, কারণ তারা জানে না কখন, কোথায় এবং কীভাবে এই চক্রের সদস্যরা তাদের লক্ষ্য করবে।
এলাকায় রাজনৈতিক চাপ ও ক্ষমতার পরিবর্তন:
অপরাধী চক্রের এহেন রাজনৈতিক পালাবদল এলাকাবাসীর কাছে এক বড় শঙ্কা হয়ে দাঁড়িয়েছে। একসময় যাদের বিরুদ্ধে তাদের প্রতিবাদ ছিল, আজ তারা তাদের সহযোগী হয়ে উঠেছে। সরকারের রাজনৈতিক পরিস্থিতি পরিবর্তন হওয়া এবং এক পক্ষ থেকে অন্য পক্ষের কাছে চলে যাওয়ার ফলে, অপরাধীরা তাদের সুযোগ কাজে লাগিয়ে সাধারণ মানুষের উপর চাপ প্রয়োগ করে যাচ্ছে। এই পরিস্থিতি প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তার পাশাপাশি, জনগণের নিরাপত্তাহীনতা আরো বৃদ্ধি করেছে।
প্রশাসনের ভূমিকা ও জনগণের ক্ষোভ:
এভাবে অপরাধী চক্রটি একদিকে রাজনৈতিক সখ্যতা এবং অন্যদিকে অপরাধমূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে সমাজে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করছে। আর প্রশাসন দীর্ঘ সময় ধরে নিরব ভূমিকা পালন করছে, যার ফলে অপরাধীরা তাদের কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। জনগণ এই পরিস্থিতির জন্য ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে এবং তারা প্রশাসনের কাছে শক্ত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছে।
চট্টগ্রামের সাতকানিয়া এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে এই শক্তিশালী অপরাধী চক্র সক্রিয় ছিল, যারা স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের সাথে সখ্যতা গড়ে বিভিন্ন অপকর্ম করে আসছিল। তাদের কর্মকাণ্ডে সীমাহীন দুর্নীতি, মাদক ব্যবসা, জমি দখল এবং সন্ত্রাসী কার্যক্রম ছিল দৃশ্যমান। তবে, বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি বদলে যাওয়ার পর, তারা রাজনৈতিক পক্ষ পরিবর্তন করে একেবারে নতুন চেহারায় বেরিয়ে আসছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতন পরবর্তী সময়ে, এই চক্রের সদস্যরা রাতারাতি জামায়াতে শীর্ষ নেতাদের সাথে সম্পর্ক গড়ে অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে।
বিগত সময়ের আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে এসব অপরাধী একদিকে যেমন স্থানীয় জনগণের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছিল, তেমনি তারা এলাকার বিভিন্ন ধরনের অপরাধে যুক্ত ছিল। তবে, এখন আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর, তারা জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সখ্যতা গড়ে তুলেছে এবং বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। জামায়াতের নাম ব্যবহার করে তারা তাদের অপরাধমূলক কার্যক্রম আরো তীব্র করে তুলেছে, যা পুরো এলাকাকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। এই রূপান্তর তাদের অপরাধী কর্মকাণ্ডে নতুন মাত্রা যোগ করেছে, বিশেষত সমাজে নিরাপত্তাহীনতা ও অস্থিরতা তৈরি করেছে।
এখন, এই চক্রের সদস্যরা জামায়াতের সহায়তায় তাদের অপরাধমূলক কাজগুলো আরও বিস্তৃত করছে। একদিকে, তারা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে ভয় দেখাচ্ছে, অন্যদিকে তারা সরকারের শীর্ষ ব্যক্তিত্বের সমর্থন নিয়ে তাদের অপরাধ ছড়িয়ে দিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে, স্থানীয় জনগণ খুবই আতঙ্কিত, কারণ তারা জানে না কখন, কোথায় এবং কীভাবে এই চক্রের সদস্যরা তাদের লক্ষ্য করবে।
অপরাধী চক্রের এহেন রাজনৈতিক পালাবদল এলাকাবাসীর কাছে এক বড় শঙ্কা হয়ে দাঁড়িয়েছে। একসময় যাদের বিরুদ্ধে তাদের প্রতিবাদ ছিল, আজ তারা তাদের সহযোগী হয়ে উঠেছে। সরকারের রাজনৈতিক পরিস্থিতি পরিবর্তন হওয়া এবং এক পক্ষ থেকে অন্য পক্ষের কাছে চলে যাওয়ার ফলে, অপরাধীরা তাদের সুযোগ কাজে লাগিয়ে সাধারণ মানুষের উপর চাপ প্রয়োগ করে যাচ্ছে। এই পরিস্থিতি প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তার পাশাপাশি,
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোঃ শাহজালাল, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : আব্দুল্লাহ্ আল-মামুন,যুগ্ম-সম্পাদক :মো. কামাল উদ্দিন,
নির্বাহী সম্পাদক : রাবেয়া সিরাজী
বার্তা ও বাণিজ্য বিভাগ : মোতালেব ম্যানশন, ২ আর কে মিশন রোড, মতিঝিল, ঢাকা-১২০৩।
মোবাইল : 01796-777753,01711-057321
ই-মেইল : bhorerawajbd@gmail.com